নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশীয় পর্যটকদের অতিরিক্ত চাহিদার কারণে কক্সবাজার ও মালদ্বীপের রাজধানী মালেতে দুটি রিটার্ন টিকিট ক্রয় করলেই দুই রাতের জন্য হোটেল ফ্রি অফারটির মেয়াদ বৃদ্ধি করেছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস। দেশের অ্যাভিয়েশনের সঙ্গে পর্যটনকে আকর্ষণীয় করার লক্ষ্যে পর্যটকদের জন্য ‘টিকিট কিনলেই হোটেল ফ্রি’ অফার দিয়েছে ইউএস-বাংলা।
আজ বুধবার ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) মো. কামরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘টিকিট কিনলেই হোটেল ফ্রি’ অফারটি সংগ্রহের সময়সীমা ৩১ জুলাই পর্যন্ত করা হয়েছে। এ অফারটি ইউএস-বাংলার নিজস্ব যেকোনো সেলস কাউন্টার থেকে সংগ্রহ করা যাবে। এ ছাড়া আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত এ অফারে ভ্রমণ করা যাবে। তবে ১৩ থেকে ১৭ জুলাই পর্যন্ত সময়ে অফারটি কার্যকর থাকবে না।
অফারটি দুজন প্রাপ্তবয়স্ক পর্যটকের জন্য প্রযোজ্য হবে। প্রাপ্তবয়স্ক পর্যটকের সঙ্গে পাঁচ বছরের নিচের সন্তানের জন্যও অফারটি গ্রহণযোগ্য হবে। ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের নির্ধারিত স্টান্ডার্ড হোটেলের জন্য অফারটি প্রযোজ্য হবে। এ ছাড়া হোটেলের সঙ্গে বুফে ব্রেকফাস্ট, এয়ারপোর্ট-হোটেল-এয়ারপোর্ট ট্রান্সফারও ফ্রি।
সমুদ্রকেন্দ্রিক পর্যটনকে আকৃষ্ট করতে বাংলাদেশি পর্যটকদের পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজারের সৌন্দর্য উপভোগের সুযোগ করে দিচ্ছে ইউএস-বাংলা। সেই সঙ্গে পৃথিবীর অন্যতম সৌন্দর্যের লীলাভূমি, সাদা বালি, নীল সমুদ্রের জলরাশি আর নীল আকাশ যেন মিলেমিশে একাকার হয়ে যাওয়া মালদ্বীপকে উপভোগের জন্য ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস টিকিট কিনলেই হোটেল ফ্রি এর অফার দিয়েছে, যা দেশীয় পর্যটকদের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ সৃষ্টি করেছে।
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের সব সেলস কাউন্টার অথবা ০১৭৭৭৭৭৭৮৮১-৮৮৩ নম্বরে যোগাযোগ করে ‘টিকিট কিনলেই হোটেল ফ্রি’ অফারটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে।
দেশীয় পর্যটকদের অতিরিক্ত চাহিদার কারণে কক্সবাজার ও মালদ্বীপের রাজধানী মালেতে দুটি রিটার্ন টিকিট ক্রয় করলেই দুই রাতের জন্য হোটেল ফ্রি অফারটির মেয়াদ বৃদ্ধি করেছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস। দেশের অ্যাভিয়েশনের সঙ্গে পর্যটনকে আকর্ষণীয় করার লক্ষ্যে পর্যটকদের জন্য ‘টিকিট কিনলেই হোটেল ফ্রি’ অফার দিয়েছে ইউএস-বাংলা।
আজ বুধবার ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) মো. কামরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘টিকিট কিনলেই হোটেল ফ্রি’ অফারটি সংগ্রহের সময়সীমা ৩১ জুলাই পর্যন্ত করা হয়েছে। এ অফারটি ইউএস-বাংলার নিজস্ব যেকোনো সেলস কাউন্টার থেকে সংগ্রহ করা যাবে। এ ছাড়া আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত এ অফারে ভ্রমণ করা যাবে। তবে ১৩ থেকে ১৭ জুলাই পর্যন্ত সময়ে অফারটি কার্যকর থাকবে না।
অফারটি দুজন প্রাপ্তবয়স্ক পর্যটকের জন্য প্রযোজ্য হবে। প্রাপ্তবয়স্ক পর্যটকের সঙ্গে পাঁচ বছরের নিচের সন্তানের জন্যও অফারটি গ্রহণযোগ্য হবে। ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের নির্ধারিত স্টান্ডার্ড হোটেলের জন্য অফারটি প্রযোজ্য হবে। এ ছাড়া হোটেলের সঙ্গে বুফে ব্রেকফাস্ট, এয়ারপোর্ট-হোটেল-এয়ারপোর্ট ট্রান্সফারও ফ্রি।
সমুদ্রকেন্দ্রিক পর্যটনকে আকৃষ্ট করতে বাংলাদেশি পর্যটকদের পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজারের সৌন্দর্য উপভোগের সুযোগ করে দিচ্ছে ইউএস-বাংলা। সেই সঙ্গে পৃথিবীর অন্যতম সৌন্দর্যের লীলাভূমি, সাদা বালি, নীল সমুদ্রের জলরাশি আর নীল আকাশ যেন মিলেমিশে একাকার হয়ে যাওয়া মালদ্বীপকে উপভোগের জন্য ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস টিকিট কিনলেই হোটেল ফ্রি এর অফার দিয়েছে, যা দেশীয় পর্যটকদের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ সৃষ্টি করেছে।
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের সব সেলস কাউন্টার অথবা ০১৭৭৭৭৭৭৮৮১-৮৮৩ নম্বরে যোগাযোগ করে ‘টিকিট কিনলেই হোটেল ফ্রি’ অফারটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে।
আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা কমেছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের দাম বেড়েছে। পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়।
২৩ মিনিট আগেবাণিজ্যিক বিমানের সাফল্য পরিমাপের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সূচক হচ্ছে এর উৎপাদন সংখ্যা। এই ক্ষেত্রে বোয়িং ৭৩৭ কিংবা এয়ারবাস এ৩২০-এর মতো প্রযুক্তিতে ঠাসা উড়োজাহাজের কথাই আগে মাথায় আসে। তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো—এগুলোর কোনোটিই ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত বাণিজ্যিক বিমান নয়।
৩২ মিনিট আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সতর্ক করে বলেছেন, তাঁর দেশে আবারও বিশ শতকের ত্রিশ দশকের মতো মহামন্দা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে, মার্কিন আদালত যদি তাঁর ব্যাপক শুল্ক আরোপের ক্ষমতা আরোপের ক্ষমতা খর্ব করে তাহলে এই বিপর্যয় দেখা দিতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি), লালদিয়া ও বে টার্মিনাল পরিচালনার জন্য বিদেশি অপারেটর নিয়োগের প্রক্রিয়া আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করতে চায় চায় সরকার। এর মাধ্যমে ২০৩০ সালের মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা চার গুণ বৃদ্ধি করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে