বাংলাদেশ টুরিজম বোর্ড, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অনন্য উদ্যোগ হলো দেশি খাবারের উৎসব ‘টেস্ট অব বাংলাদেশ’। এর মাধ্যমে দেশের অঞ্চলভিত্তিক ঐতিহ্যবাহী ও বাহারি স্বাদের খাবার একটি প্ল্যাটফর্মে নিয়ে আসা হয়। বাংলাদেশ টুরিজম বোর্ড ২০২৩ সালে প্রথমবারের মতো ঢাকার প্রাণকেন্দ্র বনানীতে এই আয়োজন করে যেখানে ৪৪টি প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করে।
টেস্ট অব বাংলাদেশের প্রথম আয়োজন রাজধানী ঢাকার খাবারপ্রেমী দর্শনার্থীদের মধ্যে এক ভিন্ন মাত্রা যোগ করে এর খাদ্য বৈচিত্র্য, ঐতিহ্যবাহী খাবারের পসরা এবং বাহারি স্বাদের জন্য। বাংলাদেশের অঞ্চলভিত্তিক ঐতিহ্যবাহী খাবারের টেকসই রূপদান, বাংলাদেশি খাবার বিষয়ে সচেতনতা, গ্যাস্ট্রোনমি টুরিজমের প্রসার এবং অঞ্চলভিত্তিক বৈচিত্র্যময় খাবার দেশি-বিদেশি দর্শনার্থীদের কাছে তুলে ধরতে এ প্রোগ্রামটি আয়োজন করা হবে। প্রথমবারের সফলতার পথ ধরে টেস্ট অব বাংলাদেশের সিজন ২ আগামী ১৩-১৬ ডিসেম্বর ঢাকার বনানীর মোস্তফা কামাল আতাতুর্ক পার্কে অনুষ্ঠিত হবে। এবারের আয়োজনে অঞ্চলভিত্তিক ৬২টি স্টল বাহারি ও ঐতিহ্যবাহী খাবার নিয়ে টেস্ট অব বাংলাদেশে অংশগ্রহণ করছে।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ টেস্ট অব বাংলাদেশ আগামীকাল শুক্রবার চার দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করবেন। এবারের আয়োজনে ঢাকার বিউটি লাচ্ছি; লালবাগের কাচ্চি বিরিয়ানি; ফাইজানে মদিনার বিখ্যাত বোবার বিরিয়ানি; বাকরখানি; বিসমিল্লার কাবাব; কুমিল্লার রসমালাই; খুলনার চুইঝাল, শেরপুরের ছানার পায়েস ও তুলশীমালার চাল; বিখ্যাত রাজা-চা; ছোটন মামার ফায়ার পান; হাসের মাংস, ছিটা রুটি; যশোরের জামতলার সাদেক গোল্লা; বগুড়ার দই, ক্ষীরসা; কক্সবাজারের সি-ফুড; পার্বত্য চট্টগ্রামের বেম্বো চিকেন; চট্টগ্রামের মেজবান; বরিশালের রসচুসি, দুধচিতই, পাটিসাপটা, পোয়াপিঠা, বেনিপিঠা, জামাইপিঠা, তালেরপিঠা, বউ সুন্দরী, লবঙ্গ লতিকা, হৃদয়হরণ, ইলিশপিঠা, ভাপাপুলি, মোরগ পোলাও, তেহারি ও বোরহানি, ফুচকা ও হালিম; ডাবের পুডিং; নাটোরের কাচাগোল্লা ও সন্দেশ; মৌলভীবাজারের মনিপুরি হাইনা চা ও খাবার; রাজশাহীর কালাই রুটি ও হাসের মাংসের স্বাদ নেওয়া যাবে।
এ ছাড়া বর্তমান পাঁচ তারকা মানের হোটেল যেমন ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা, প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও, শেরাটন ঢাকা তাদের বাংলাদেশি কুজিনকে ভিন্ন আঙ্গিকে উপস্থাপন করবে। এ ছাড়া বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন এবং এসএমই উদ্যোক্তারা তাদের বাহারি খাবার নিয়ে অংশগ্রহণ করবেন। তরুণ প্রজন্মের খাবার নিয়ে এখানে থাকবে জেন-জি হ্যাঙআউট কর্নার।
ঐতিহ্যবাহী ও বাহারি খাবারের সঙ্গে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। চার দিনব্যাপী আয়োজনে বাংলাদেশের অঞ্চলভিত্তিক ঐতিহ্যবাহী সাংস্কৃতিক পরিবেশনা যেমন রাজশাহীর ঐতিহ্যবাহী গম্ভীরা, কুদ্দুস বয়াতির গান, পুথি পাঠ, অঞ্চল ভিত্তিক খাবার নিয়ে বিতর্ক, বাউল সংগীত, কাওয়ালি, পুতুল নাচ, পাহাড়ি নৃত্য, জেলে, সাপুড়ে, মাঝিসহ বিভিন্ন পেশাজীবীদের যৌথ নৃত্য পরিবেশনা, ব্যান্ড সংগীত, র্যাফেল ড্র, লাইভ কুকিং কমপিটিশন ইত্যাদি। এ ছাড়া অঞ্চলভিত্তিক ঐতিহ্যবাহী জিআই পণ্যের কর্নার, বাদ্যযন্ত্র কর্নার, বিদেশি অতিথিদের অংশগ্রহণের বাংলাদেশি খাবার নিয়ে মজার অভিজ্ঞতা।
বাংলাদেশ টুরিজম বোর্ড, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় কর্তৃক আয়োজিত টেস্ট অব বাংলাদেশ ফুড ফেস্টিভ্যাল আয়োজনে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন, ওয়াশা, ডেসকো, ফায়ার সার্ভিস, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ গুলশান জ়োন, টুরিস্ট পুলিশ, এসএমই ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ, ঢাকা বনানী সোসাইটি সহযোগিতা প্রদান করছে। এ ছাড়া অনুষ্ঠান পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন সহযোগী হিসেবে স্পেলাবাউন্ড কমিউনিকেশন লিমিটেড, আইসক্রিম পার্টনার পোলার আইসক্রিম, করপোরেট পার্টনার রানার অটোমোবাইল ও আর আর ক্যাবল, ইভি পার্টনার বিওয়াইডি, হসপিটালিটি পার্টনার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও এবং ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা, কালচারাল পার্টনার কালচারাল ক্লাসিকিস্ট ভূমিকা রাখছে।
বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবার ও সংস্কৃতির অসামান্য মেলবন্ধন এই টেস্ট অব বাংলাদেশ। এ আয়োজনকে বাংলাদেশিদের দীর্ঘদিনের লালিত খাবার ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে সংরক্ষণের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম হিসেবে প্রস্তুত করা হয়েছে যা টেকসই সংস্কৃতি গঠনে ভূমিকা রাখবে। টেস্ট অব বাংলাদেশের অন্যতম উদ্দেশ্য তরুণ প্রজন্মের সঙ্গে ঐতিহ্যবাহী দেশীয় খাবার ও সংস্কৃতির পরিচয় করা। এর মাধ্যমে আমাদের শিশু ও কিশোররা বাংলাদেশে যে কত ধরনের খাবার হতে পারে তা দেখে অভিভূত হবে। আমাদের ঐতিহ্যবাহী ও বাহারি খাবারকে বিশ্বব্যাপী ব্র্যান্ডিং করার সুযোগ তৈরি হবে।
বাংলাদেশ টুরিজম বোর্ড, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অনন্য উদ্যোগ হলো দেশি খাবারের উৎসব ‘টেস্ট অব বাংলাদেশ’। এর মাধ্যমে দেশের অঞ্চলভিত্তিক ঐতিহ্যবাহী ও বাহারি স্বাদের খাবার একটি প্ল্যাটফর্মে নিয়ে আসা হয়। বাংলাদেশ টুরিজম বোর্ড ২০২৩ সালে প্রথমবারের মতো ঢাকার প্রাণকেন্দ্র বনানীতে এই আয়োজন করে যেখানে ৪৪টি প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করে।
টেস্ট অব বাংলাদেশের প্রথম আয়োজন রাজধানী ঢাকার খাবারপ্রেমী দর্শনার্থীদের মধ্যে এক ভিন্ন মাত্রা যোগ করে এর খাদ্য বৈচিত্র্য, ঐতিহ্যবাহী খাবারের পসরা এবং বাহারি স্বাদের জন্য। বাংলাদেশের অঞ্চলভিত্তিক ঐতিহ্যবাহী খাবারের টেকসই রূপদান, বাংলাদেশি খাবার বিষয়ে সচেতনতা, গ্যাস্ট্রোনমি টুরিজমের প্রসার এবং অঞ্চলভিত্তিক বৈচিত্র্যময় খাবার দেশি-বিদেশি দর্শনার্থীদের কাছে তুলে ধরতে এ প্রোগ্রামটি আয়োজন করা হবে। প্রথমবারের সফলতার পথ ধরে টেস্ট অব বাংলাদেশের সিজন ২ আগামী ১৩-১৬ ডিসেম্বর ঢাকার বনানীর মোস্তফা কামাল আতাতুর্ক পার্কে অনুষ্ঠিত হবে। এবারের আয়োজনে অঞ্চলভিত্তিক ৬২টি স্টল বাহারি ও ঐতিহ্যবাহী খাবার নিয়ে টেস্ট অব বাংলাদেশে অংশগ্রহণ করছে।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ টেস্ট অব বাংলাদেশ আগামীকাল শুক্রবার চার দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করবেন। এবারের আয়োজনে ঢাকার বিউটি লাচ্ছি; লালবাগের কাচ্চি বিরিয়ানি; ফাইজানে মদিনার বিখ্যাত বোবার বিরিয়ানি; বাকরখানি; বিসমিল্লার কাবাব; কুমিল্লার রসমালাই; খুলনার চুইঝাল, শেরপুরের ছানার পায়েস ও তুলশীমালার চাল; বিখ্যাত রাজা-চা; ছোটন মামার ফায়ার পান; হাসের মাংস, ছিটা রুটি; যশোরের জামতলার সাদেক গোল্লা; বগুড়ার দই, ক্ষীরসা; কক্সবাজারের সি-ফুড; পার্বত্য চট্টগ্রামের বেম্বো চিকেন; চট্টগ্রামের মেজবান; বরিশালের রসচুসি, দুধচিতই, পাটিসাপটা, পোয়াপিঠা, বেনিপিঠা, জামাইপিঠা, তালেরপিঠা, বউ সুন্দরী, লবঙ্গ লতিকা, হৃদয়হরণ, ইলিশপিঠা, ভাপাপুলি, মোরগ পোলাও, তেহারি ও বোরহানি, ফুচকা ও হালিম; ডাবের পুডিং; নাটোরের কাচাগোল্লা ও সন্দেশ; মৌলভীবাজারের মনিপুরি হাইনা চা ও খাবার; রাজশাহীর কালাই রুটি ও হাসের মাংসের স্বাদ নেওয়া যাবে।
এ ছাড়া বর্তমান পাঁচ তারকা মানের হোটেল যেমন ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা, প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও, শেরাটন ঢাকা তাদের বাংলাদেশি কুজিনকে ভিন্ন আঙ্গিকে উপস্থাপন করবে। এ ছাড়া বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন এবং এসএমই উদ্যোক্তারা তাদের বাহারি খাবার নিয়ে অংশগ্রহণ করবেন। তরুণ প্রজন্মের খাবার নিয়ে এখানে থাকবে জেন-জি হ্যাঙআউট কর্নার।
ঐতিহ্যবাহী ও বাহারি খাবারের সঙ্গে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। চার দিনব্যাপী আয়োজনে বাংলাদেশের অঞ্চলভিত্তিক ঐতিহ্যবাহী সাংস্কৃতিক পরিবেশনা যেমন রাজশাহীর ঐতিহ্যবাহী গম্ভীরা, কুদ্দুস বয়াতির গান, পুথি পাঠ, অঞ্চল ভিত্তিক খাবার নিয়ে বিতর্ক, বাউল সংগীত, কাওয়ালি, পুতুল নাচ, পাহাড়ি নৃত্য, জেলে, সাপুড়ে, মাঝিসহ বিভিন্ন পেশাজীবীদের যৌথ নৃত্য পরিবেশনা, ব্যান্ড সংগীত, র্যাফেল ড্র, লাইভ কুকিং কমপিটিশন ইত্যাদি। এ ছাড়া অঞ্চলভিত্তিক ঐতিহ্যবাহী জিআই পণ্যের কর্নার, বাদ্যযন্ত্র কর্নার, বিদেশি অতিথিদের অংশগ্রহণের বাংলাদেশি খাবার নিয়ে মজার অভিজ্ঞতা।
বাংলাদেশ টুরিজম বোর্ড, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় কর্তৃক আয়োজিত টেস্ট অব বাংলাদেশ ফুড ফেস্টিভ্যাল আয়োজনে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন, ওয়াশা, ডেসকো, ফায়ার সার্ভিস, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ গুলশান জ়োন, টুরিস্ট পুলিশ, এসএমই ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ, ঢাকা বনানী সোসাইটি সহযোগিতা প্রদান করছে। এ ছাড়া অনুষ্ঠান পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন সহযোগী হিসেবে স্পেলাবাউন্ড কমিউনিকেশন লিমিটেড, আইসক্রিম পার্টনার পোলার আইসক্রিম, করপোরেট পার্টনার রানার অটোমোবাইল ও আর আর ক্যাবল, ইভি পার্টনার বিওয়াইডি, হসপিটালিটি পার্টনার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও এবং ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা, কালচারাল পার্টনার কালচারাল ক্লাসিকিস্ট ভূমিকা রাখছে।
বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবার ও সংস্কৃতির অসামান্য মেলবন্ধন এই টেস্ট অব বাংলাদেশ। এ আয়োজনকে বাংলাদেশিদের দীর্ঘদিনের লালিত খাবার ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে সংরক্ষণের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম হিসেবে প্রস্তুত করা হয়েছে যা টেকসই সংস্কৃতি গঠনে ভূমিকা রাখবে। টেস্ট অব বাংলাদেশের অন্যতম উদ্দেশ্য তরুণ প্রজন্মের সঙ্গে ঐতিহ্যবাহী দেশীয় খাবার ও সংস্কৃতির পরিচয় করা। এর মাধ্যমে আমাদের শিশু ও কিশোররা বাংলাদেশে যে কত ধরনের খাবার হতে পারে তা দেখে অভিভূত হবে। আমাদের ঐতিহ্যবাহী ও বাহারি খাবারকে বিশ্বব্যাপী ব্র্যান্ডিং করার সুযোগ তৈরি হবে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বিলুপ্ত হয়েছে; সেই সঙ্গে জন্ম নিয়েছে রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা নামে দুটি বিভাগ। গতকাল সোমবার মধ্যরাতের পর অন্তর্বর্তী সরকার এ বিষয়ে অধ্যাদেশ জারি করেছে। উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদনের ২৫ দিন পর রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা অধ্যাদেশ জারি হলো।
১ ঘণ্টা আগেবিমা করেছেন, কিস্তি দিয়েছেন নিয়মিত, কিন্তু টাকা ফেরত পাচ্ছেন না গ্রাহক—দেশের জীবনবিমা খাতে এ রকম ঘটনা যেন স্বাভাবিক হয়ে উঠেছে। বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) সর্বশেষ প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, ৩২টি জীবনবিমা কোম্পানির কাছে গ্রাহকের আটকে থাকা টাকার পরিমাণ অন্তত ৪ হাজার ৩৭৫ কোটি।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্ববাজারে চাহিদা হ্রাস, উচ্চ সুদের চাপ এবং রাজনৈতিক অস্থিরতার মতো বৈশ্বিক প্রতিকূলতা সত্ত্বেও বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত নতুন করে আশাবাদের বার্তা দিচ্ছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে দেশের প্রধান প্রধান রপ্তানি গন্তব্যে চমকপ্রদ হারে প্রবৃদ্ধি হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, কানাডা, ভারতসহ...
২ ঘণ্টা আগেআইডিএলসি ফাইন্যান্স পিএলসি ২০২৫ সালের প্রথম প্রান্তিকে গত বছরের একই প্রান্তিকের তুলনায় এককভাবে (স্ট্যান্ড্যালোন) কর পরবর্তী নিট মুনাফায় ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। এককভাবে কর পরবর্তী নিট মুনাফা দাঁড়িয়েছে ৩৬ কোটি ৮০ লাখ টাকা। একত্রিত (কনসোলিডেটেড) কর পরবর্তী নিট মুনাফা ছিল ৫০ কোটি ৯০ লাখ টাকা...
৫ ঘণ্টা আগে