অপুষ্টির বিরুদ্ধে লড়াই করতে আইসিডিডিআর, বি-এর একটি প্রকল্প পুষ্টি পুনর্বাসন ইউনিটকে (এনআরইউ) অর্থায়ন করেছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ। এই অর্থায়নের মাধ্যমে ২০ জন অসুস্থ শিশু প্রয়োজনীয় সেবা ও পুষ্টিকর খাবার পাবে।
এই প্রকল্পের অংশ হিসেবে শিশুদের মা এবং অভিভাবকরা সন্তানদের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে প্রয়োজনীয় পুষ্টিশিক্ষা এবং সহজলভ্য ও সাশ্রয়ীভাবে পুষ্টিকর খাবার তৈরির বিশেষ প্রশিক্ষণ পাবেন।
ব্যাংকের ফ্ল্যাগশিপ কমিউনিটি এঙ্গেজমেন্ট প্রোগ্রাম হিসেবে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের ফিউচারমেকারস ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে জ্ঞান-আহরণ, অর্থ-উপার্জন এবং বিকাশ লাভে সাহায্য করবে।
এ প্রসঙ্গে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ-এর হেড অব করপোরেট অ্যাফেয়ার্স, ব্র্যান্ড অ্যান্ড মার্কেটিং বিটপী দাশ চৌধুরী বলেন, ‘প্রয়োজনীয় পুষ্টির অভাবে মানুষ তথা সমাজ ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং তাদের পূর্ণ সম্ভাবনায় পৌঁছাতে বাধা সৃষ্টি করে। দারিদ্র্য ও বৈষম্য বিমোচনে তাই আমাদের অবশ্যই অপুষ্টিতে আক্রান্তদের যত্ন নিশ্চিত করতে হবে। এনআরইউ-কে অর্থায়নের মাধ্যমে, ব্যাঙ্ক প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর শিশুদের পরিপূর্ণভাবে বাঁচার এবং নিজ অবস্থান থেকে সমাজে অবদান রাখতে সক্ষম সুস্থ ব্যক্তি হয়ে বেড়ে উঠার সুযোগ দিচ্ছে। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড তৃণমূল পর্যায়ে স্বনির্ভরতা গড়ে তুলতে এবং তাদের পরিবার ও সাম্প্রদায়িক কল্যাণে নারী ক্ষমতায়ন নিশ্চিতে আইসিডিডিআর, বি-এর সঙ্গে কাজ করতে পেরে গর্বিত।’
আইসিডিডিআর, বি-এর হেড অব হসপিটালস ডা. বাহারুল আলম বলেন, ‘আমাদের এনআরইউ প্রকল্পে পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি প্রদান করায় স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ-এর কাছে আমরা কৃতজ্ঞ। শিশুরা অপুষ্টিতে ভুগলে তা শিশুদের ভবিষ্যতে দীর্ঘমেয়াদী প্রভাবসহ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টি করতে পারে। আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস, এই সহযোগীতার মাধ্যমে আমরা আমাদের জীবন রক্ষাকারী কার্যক্রম স্বতঃস্ফুর্তভাবে চালিয়ে যেতে পারব।’
অপুষ্টির বিরুদ্ধে লড়াই করতে আইসিডিডিআর, বি-এর একটি প্রকল্প পুষ্টি পুনর্বাসন ইউনিটকে (এনআরইউ) অর্থায়ন করেছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ। এই অর্থায়নের মাধ্যমে ২০ জন অসুস্থ শিশু প্রয়োজনীয় সেবা ও পুষ্টিকর খাবার পাবে।
এই প্রকল্পের অংশ হিসেবে শিশুদের মা এবং অভিভাবকরা সন্তানদের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে প্রয়োজনীয় পুষ্টিশিক্ষা এবং সহজলভ্য ও সাশ্রয়ীভাবে পুষ্টিকর খাবার তৈরির বিশেষ প্রশিক্ষণ পাবেন।
ব্যাংকের ফ্ল্যাগশিপ কমিউনিটি এঙ্গেজমেন্ট প্রোগ্রাম হিসেবে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের ফিউচারমেকারস ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে জ্ঞান-আহরণ, অর্থ-উপার্জন এবং বিকাশ লাভে সাহায্য করবে।
এ প্রসঙ্গে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ-এর হেড অব করপোরেট অ্যাফেয়ার্স, ব্র্যান্ড অ্যান্ড মার্কেটিং বিটপী দাশ চৌধুরী বলেন, ‘প্রয়োজনীয় পুষ্টির অভাবে মানুষ তথা সমাজ ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং তাদের পূর্ণ সম্ভাবনায় পৌঁছাতে বাধা সৃষ্টি করে। দারিদ্র্য ও বৈষম্য বিমোচনে তাই আমাদের অবশ্যই অপুষ্টিতে আক্রান্তদের যত্ন নিশ্চিত করতে হবে। এনআরইউ-কে অর্থায়নের মাধ্যমে, ব্যাঙ্ক প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর শিশুদের পরিপূর্ণভাবে বাঁচার এবং নিজ অবস্থান থেকে সমাজে অবদান রাখতে সক্ষম সুস্থ ব্যক্তি হয়ে বেড়ে উঠার সুযোগ দিচ্ছে। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড তৃণমূল পর্যায়ে স্বনির্ভরতা গড়ে তুলতে এবং তাদের পরিবার ও সাম্প্রদায়িক কল্যাণে নারী ক্ষমতায়ন নিশ্চিতে আইসিডিডিআর, বি-এর সঙ্গে কাজ করতে পেরে গর্বিত।’
আইসিডিডিআর, বি-এর হেড অব হসপিটালস ডা. বাহারুল আলম বলেন, ‘আমাদের এনআরইউ প্রকল্পে পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি প্রদান করায় স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ-এর কাছে আমরা কৃতজ্ঞ। শিশুরা অপুষ্টিতে ভুগলে তা শিশুদের ভবিষ্যতে দীর্ঘমেয়াদী প্রভাবসহ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টি করতে পারে। আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস, এই সহযোগীতার মাধ্যমে আমরা আমাদের জীবন রক্ষাকারী কার্যক্রম স্বতঃস্ফুর্তভাবে চালিয়ে যেতে পারব।’
দেশের ব্যাংক খাতের আলোচনায় বারবার ভেসে ওঠে অনিয়ম, দুর্নীতি ও খেলাপির চিত্র। এর খেসারত দিচ্ছে অর্থনীতি, ভুগছেন সাধারণ গ্রাহক। ঠিক এক বছর আগে দায়িত্ব নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এসব সংস্কারে হাত দেন, যার ফলে বেরিয়ে আসে ভয়ংকর সব বাস্তবতা।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সয়াবিন রপ্তানির একটি বড় অংশ যায় চীনে। সম্প্রতি চীনকে সয়াবিন আমদানি চার গুণ বাড়াতে বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। রোববার স্থানীয় সময় রাতে নিজের ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, ‘চীন সয়াবিনের ঘাটতি নিয়ে চিন্তিত। আমি আশা করি, চীন যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন কেনা (চার গ
২ ঘণ্টা আগেআজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা কমেছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের দাম বেড়েছে। পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়।
৫ ঘণ্টা আগেবাণিজ্যিক বিমানের সাফল্য পরিমাপের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সূচক হচ্ছে এর উৎপাদন সংখ্যা। এই ক্ষেত্রে বোয়িং ৭৩৭ কিংবা এয়ারবাস এ৩২০-এর মতো প্রযুক্তিতে ঠাসা উড়োজাহাজের কথাই আগে মাথায় আসে। তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো—এগুলোর কোনোটিই ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত বাণিজ্যিক বিমান নয়।
৫ ঘণ্টা আগে