ঊর্ধ্বগতির মূল্যস্ফীতির চাপ লাঘবে এবং মানুষকে কষ্টের হাত থেকে বাঁচাতে সরকারের মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ তৎপরতায় বেসরকারি সংস্থাগুলোর (এনজিও) ভূমিকা ও সম্পৃক্ততা আরও জোরদারের প্রস্তাব করেছেন এনজিও প্রতিনিধিরা। বলেছেন, এতে মানুষের কর্মসংস্থান ও আয়-রোজগার বাড়বে, যা তাদের ক্রয়ক্ষমতাকেও বাড়াবে। পাশাপাশি সহায়ক পদক্ষেপ হিসেবে জেলা প্রশাসন, সরকারি কর্মকর্তা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং সরকারি ব্যবস্থাপনাকে দুর্নীতিমুক্ত করার ওপরও গুরুত্বারোপ করেছেন তাঁরা।
গতকাল সোমবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির সঙ্গে আয়োজিত বৈঠকে এভাবেই এনজিওর প্রতিনিধিরা তাঁদের অবস্থান তুলে ধরেন। প্রকাশ করেন জমে থাকা বেদনা ও দাবি দাওয়া। পাশাপাশি দেন সুচিন্তিত মতামত।
শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের সভাপতিত্বে বৈঠকে ঢাকা ও ঢাকার বাইরে মিলে ৭৮ জন প্রতিনিধি এই বৈঠকে অংশ নেন। পরে বৈঠক শেষে বিষয়বস্তু তুলে ধরে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন ড. দেবপ্রিয়। এ সময় শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির সদস্য ড. সেলিম রায়হানসহ অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
ব্রিফিংয়ে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য জানান, বিগত সময় দেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে অবদানের জন্য বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাগুলো (এনজিও) চায় স্বীকৃতি পেতে। এ বিষয়ে এনজিও প্রতিনিধিরা বলেছেন, স্বাধীনতার পর থেকে এখন পর্যন্ত দেশের যে উন্নয়ন ঘটেছে, সেখানে এনজিওগুলোই ছিল তার মুখ্য ভূমিকায়। এই বিবেচনায় তাদের অবদান অনেক বড় হলেও রাষ্ট্রীয়ভাবে কখনোই তার স্বীকৃতি তাদের ভাগ্যে জোটেনি।
উল্টো উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে অবদান রাখতে গিয়ে জেলা প্রশাসনসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে পেয়েছেন চরম অসহযোগিতা। কখনো কখনো সরকারি নীতিমালার কারণে বাধাগ্রস্ত হতে হয়েছে। পাশাপাশি তাদের ছড়ানো জালে পড়েছেন দুর্নীতির কবলে। বিদেশি মিশনের হয়রানি থেকেও ছিলেন না সুরক্ষিত। পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে আগামীর কর্মকাণ্ডে এই ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির অবসান দেখতে চান তাঁরা।
শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান বলেন, বৈঠকে আরও বলা হয়েছে, দেশের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী বিশেষ করে প্রতিবন্ধী, সমতল ও পাহাড়ি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, ধর্মীয় সংখ্যালঘু, শিশুশ্রম ও বাল্যবিবাহের জন্য ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠীর জন্য নানা কর্মসূচি গ্রহণ করতে হবে। এ বিষয়ে তাঁরা বিস্তারিত তুলে ধরেছেন। পাশাপাশি টাকা লেনদেনের ডিজিটাল পদ্ধতি, ভাতা প্রদান, উপবৃত্তিসহ বিভিন্ন সরকারি আর্থিক সেবা প্রদানে যে দুর্নীতি আছে, সেগুলো দূর করতে হবে। এককথায় সরকারি ব্যবস্থাপনা স্বচ্ছ, কার্যকর ও দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে।
ঊর্ধ্বগতির মূল্যস্ফীতির চাপ লাঘবে এবং মানুষকে কষ্টের হাত থেকে বাঁচাতে সরকারের মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ তৎপরতায় বেসরকারি সংস্থাগুলোর (এনজিও) ভূমিকা ও সম্পৃক্ততা আরও জোরদারের প্রস্তাব করেছেন এনজিও প্রতিনিধিরা। বলেছেন, এতে মানুষের কর্মসংস্থান ও আয়-রোজগার বাড়বে, যা তাদের ক্রয়ক্ষমতাকেও বাড়াবে। পাশাপাশি সহায়ক পদক্ষেপ হিসেবে জেলা প্রশাসন, সরকারি কর্মকর্তা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং সরকারি ব্যবস্থাপনাকে দুর্নীতিমুক্ত করার ওপরও গুরুত্বারোপ করেছেন তাঁরা।
গতকাল সোমবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির সঙ্গে আয়োজিত বৈঠকে এভাবেই এনজিওর প্রতিনিধিরা তাঁদের অবস্থান তুলে ধরেন। প্রকাশ করেন জমে থাকা বেদনা ও দাবি দাওয়া। পাশাপাশি দেন সুচিন্তিত মতামত।
শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের সভাপতিত্বে বৈঠকে ঢাকা ও ঢাকার বাইরে মিলে ৭৮ জন প্রতিনিধি এই বৈঠকে অংশ নেন। পরে বৈঠক শেষে বিষয়বস্তু তুলে ধরে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন ড. দেবপ্রিয়। এ সময় শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির সদস্য ড. সেলিম রায়হানসহ অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
ব্রিফিংয়ে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য জানান, বিগত সময় দেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে অবদানের জন্য বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাগুলো (এনজিও) চায় স্বীকৃতি পেতে। এ বিষয়ে এনজিও প্রতিনিধিরা বলেছেন, স্বাধীনতার পর থেকে এখন পর্যন্ত দেশের যে উন্নয়ন ঘটেছে, সেখানে এনজিওগুলোই ছিল তার মুখ্য ভূমিকায়। এই বিবেচনায় তাদের অবদান অনেক বড় হলেও রাষ্ট্রীয়ভাবে কখনোই তার স্বীকৃতি তাদের ভাগ্যে জোটেনি।
উল্টো উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে অবদান রাখতে গিয়ে জেলা প্রশাসনসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে পেয়েছেন চরম অসহযোগিতা। কখনো কখনো সরকারি নীতিমালার কারণে বাধাগ্রস্ত হতে হয়েছে। পাশাপাশি তাদের ছড়ানো জালে পড়েছেন দুর্নীতির কবলে। বিদেশি মিশনের হয়রানি থেকেও ছিলেন না সুরক্ষিত। পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে আগামীর কর্মকাণ্ডে এই ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির অবসান দেখতে চান তাঁরা।
শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান বলেন, বৈঠকে আরও বলা হয়েছে, দেশের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী বিশেষ করে প্রতিবন্ধী, সমতল ও পাহাড়ি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, ধর্মীয় সংখ্যালঘু, শিশুশ্রম ও বাল্যবিবাহের জন্য ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠীর জন্য নানা কর্মসূচি গ্রহণ করতে হবে। এ বিষয়ে তাঁরা বিস্তারিত তুলে ধরেছেন। পাশাপাশি টাকা লেনদেনের ডিজিটাল পদ্ধতি, ভাতা প্রদান, উপবৃত্তিসহ বিভিন্ন সরকারি আর্থিক সেবা প্রদানে যে দুর্নীতি আছে, সেগুলো দূর করতে হবে। এককথায় সরকারি ব্যবস্থাপনা স্বচ্ছ, কার্যকর ও দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৭ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১১ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১১ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১৫ ঘণ্টা আগে