বাসস, ঢাকা
দেশের গুরুত্বপূর্ণ দু’টি গ্যাসক্ষেত্র তিতাস ও বাখরাবাদ গ্যাসক্ষেত্রে গ্যাসের মজুদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে দু’টি গভীর অনুসন্ধান কূপ খননের বৃহৎ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার।
এই লক্ষ্যে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অধীন পেট্রোবাংলার একটি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড (বিজিএফসিএল) ‘তিতাস ও বাখরাবাদ গ্যাসক্ষেত্রে দু’টি গভীর অনুসন্ধান কূপ খনন’ শীর্ষক একটি খসড়া প্রকল্প প্রণয়ন করেছে। এই প্রকল্পের প্রস্তাবিত ব্যয় ধরা হয়েছে ৭৯৮ কোটি টাকা এবং প্রকল্পটি জুন ২০২৭ সালের মধ্যে বাস্তবায়নের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
প্রকল্প ব্যয়ের মধ্যে বাংলাদেশ সরকার দিবে ৫৫৮ কোটি ৬০ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থা নিজস্ব তহবিল থেকে দিবে ২৩৯ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় এবং কুমিল্লা জেলার মুরাদনগর উপজেলায়।
জানা গেছে, প্রকল্পের খসড়া আগামীকাল একনেক সভায় উপস্থাপন করা হতে পারে। রাজধানীর শেরে বাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিতব্য এই সভায় সভাপতিত্ব করবেন একনেক চেয়ারপারসন ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
পরিকল্পনা কমিশনের এক কর্মকর্তা বাসস’কে জানিয়েছেন, প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হলো তিতাস কূপ কাঠামোর ৫ হাজার ৬শ’ মিটার এবং বাখরাবাদ কূপ কাঠামোর ৪ হাজার ৩৬০ মিটার গভীরতায় দুটি অনুসন্ধান কূপ খননের মাধ্যমে গ্যাসের সম্ভাব্য মজুদ নিশ্চিত করা।
তিনি আরো জানান, বিজিএফসিএলের গঠিত কারিগরি কমিটি ও পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের সুপারিশ অনুযায়ী এই প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। যদি সবকিছু পরিকল্পনা অনুযায়ী আগায়, তবে প্রকল্প বাস্তবায়নের পর তিতাস গ্যাসক্ষেত্র থেকে প্রতিদিন ১৫ মিলিয়ন ঘনফুট এবং বাখরাবাদ গ্যাসক্ষেত্র থেকে প্রতিদিন ১০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হওয়া সম্ভব হবে। প্রকল্পের মূল কাজের মধ্যে রয়েছে তিতাস ও বাখরাবাদ গ্যাসক্ষেত্রে দু’টি গভীর অনুসন্ধান কূপ খনন, তৃতীয় পক্ষের ইঞ্জিনিয়ারিং কার্যক্রম, রিগ নির্মাণ ও সমন্বিত ড্রিলিং কার্যক্রমে বিদেশি পরামর্শক নিয়োগ। এছাড়া একটি ৫ দশমিক ৫ কিলোমিটার দীর্ঘ গ্যাস সংগ্রহ পাইপলাইনও স্থাপন করা হবে।
পরিকল্পনা কমিশনের ওই কর্মকর্তা আরো জানান, প্রকল্পটির রাষ্ট্রীয় গুরুত্ব বিবেচনায় অর্থ বিভাগ প্রয়োজনীয় বরাদ্দ নিশ্চিত করবে। প্রকল্পের অধীনে প্রয়োজনীয় ক্রয় পরিকল্পনাও ২০০৬ সালের সরকারি ক্রয় আইন ও ২০০৮ সালের সরকারি ক্রয় বিধিমালার আলোকে চূড়ান্ত করা হয়েছে।
প্রকল্পের আর্থিক ও অর্থনৈতিক বিশ্লেষণ ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ফ্যাসিলিটেশন কোম্পানি (আইআইএফসি) দ্বারা সম্পাদিত এবং পর্যালোচনা করা হয়েছে।
দেশের গুরুত্বপূর্ণ দু’টি গ্যাসক্ষেত্র তিতাস ও বাখরাবাদ গ্যাসক্ষেত্রে গ্যাসের মজুদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে দু’টি গভীর অনুসন্ধান কূপ খননের বৃহৎ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার।
এই লক্ষ্যে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অধীন পেট্রোবাংলার একটি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড (বিজিএফসিএল) ‘তিতাস ও বাখরাবাদ গ্যাসক্ষেত্রে দু’টি গভীর অনুসন্ধান কূপ খনন’ শীর্ষক একটি খসড়া প্রকল্প প্রণয়ন করেছে। এই প্রকল্পের প্রস্তাবিত ব্যয় ধরা হয়েছে ৭৯৮ কোটি টাকা এবং প্রকল্পটি জুন ২০২৭ সালের মধ্যে বাস্তবায়নের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
প্রকল্প ব্যয়ের মধ্যে বাংলাদেশ সরকার দিবে ৫৫৮ কোটি ৬০ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থা নিজস্ব তহবিল থেকে দিবে ২৩৯ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় এবং কুমিল্লা জেলার মুরাদনগর উপজেলায়।
জানা গেছে, প্রকল্পের খসড়া আগামীকাল একনেক সভায় উপস্থাপন করা হতে পারে। রাজধানীর শেরে বাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিতব্য এই সভায় সভাপতিত্ব করবেন একনেক চেয়ারপারসন ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
পরিকল্পনা কমিশনের এক কর্মকর্তা বাসস’কে জানিয়েছেন, প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হলো তিতাস কূপ কাঠামোর ৫ হাজার ৬শ’ মিটার এবং বাখরাবাদ কূপ কাঠামোর ৪ হাজার ৩৬০ মিটার গভীরতায় দুটি অনুসন্ধান কূপ খননের মাধ্যমে গ্যাসের সম্ভাব্য মজুদ নিশ্চিত করা।
তিনি আরো জানান, বিজিএফসিএলের গঠিত কারিগরি কমিটি ও পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের সুপারিশ অনুযায়ী এই প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। যদি সবকিছু পরিকল্পনা অনুযায়ী আগায়, তবে প্রকল্প বাস্তবায়নের পর তিতাস গ্যাসক্ষেত্র থেকে প্রতিদিন ১৫ মিলিয়ন ঘনফুট এবং বাখরাবাদ গ্যাসক্ষেত্র থেকে প্রতিদিন ১০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হওয়া সম্ভব হবে। প্রকল্পের মূল কাজের মধ্যে রয়েছে তিতাস ও বাখরাবাদ গ্যাসক্ষেত্রে দু’টি গভীর অনুসন্ধান কূপ খনন, তৃতীয় পক্ষের ইঞ্জিনিয়ারিং কার্যক্রম, রিগ নির্মাণ ও সমন্বিত ড্রিলিং কার্যক্রমে বিদেশি পরামর্শক নিয়োগ। এছাড়া একটি ৫ দশমিক ৫ কিলোমিটার দীর্ঘ গ্যাস সংগ্রহ পাইপলাইনও স্থাপন করা হবে।
পরিকল্পনা কমিশনের ওই কর্মকর্তা আরো জানান, প্রকল্পটির রাষ্ট্রীয় গুরুত্ব বিবেচনায় অর্থ বিভাগ প্রয়োজনীয় বরাদ্দ নিশ্চিত করবে। প্রকল্পের অধীনে প্রয়োজনীয় ক্রয় পরিকল্পনাও ২০০৬ সালের সরকারি ক্রয় আইন ও ২০০৮ সালের সরকারি ক্রয় বিধিমালার আলোকে চূড়ান্ত করা হয়েছে।
প্রকল্পের আর্থিক ও অর্থনৈতিক বিশ্লেষণ ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ফ্যাসিলিটেশন কোম্পানি (আইআইএফসি) দ্বারা সম্পাদিত এবং পর্যালোচনা করা হয়েছে।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৭ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১১ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১১ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১৪ ঘণ্টা আগে