ঢাবি প্রতিনিধি
শ্রমবাজার ও শিক্ষার মধ্যে যে ফারাক রয়েছে, এই দুইয়ের মধ্যে সম্পর্ক পুনঃস্থাপন করা গেলে বেকারত্ব নিরসন হবে বলে অভিমত দিয়েছেন তড়িৎ প্রকৌশলী ও টেকসই উন্নয়ন বিষয়ক লেখক ফয়েজ আহমেদ তৈয়্যব।
তিনি বলেন, ‘বর্তমানে মাইক্রো অর্থনৈতিক দিক থেকে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা একটা অভিযোগ করেন যে, বাংলাদেশে চাকরির বাজারে প্রার্থী আছে তবে যোগ্য প্রার্থী নেই। অর্থাৎ আমাদের শিক্ষার সঙ্গে শ্রমবাজারের সম্পর্ক পুনঃস্থাপিত করতে হবে।’
আজ শুক্রবার রাষ্ট্রচিন্তা ও গ্রন্থিক প্রকাশনীর আয়োজনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আরসি মজুমদার মিলনায়তনে ‘গণ অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতি ও অর্থনীতি’ বিষয়ক সেমিনারে এ মন্তব্য করেন তিনি।
ফয়েজ আহমেদ বলেন, ‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় বেকারত্ব তৈরির কারখানা। আরও নির্দিষ্ট করে বললে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আন্ডারে লাখ লাখ শিক্ষার্থী আছে। যাদের কর্মের যে অনিশ্চয়তা, এই অনিশ্চয়তা দূর করার জন্য আমাদের পলিসি নতুন করে সাজাতে হবে এবং শিক্ষায় বিনিয়োগ করতে হবে। আমাদের শিক্ষা এবং দক্ষতাকে আমাদের টেকসই উন্নয়নের কৌশল হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আদলে যে কলেজগুলো আছে যে বিষয়গুলোর শ্রমবাজারে চাহিদা কম সে বিষয়গুলোকে কনসেনট্রেট করে, শ্রমবাজারে চাহিদাসম্পন্ন যে বিষয়গুলো আছে সেই বিষয়গুলোর জন্য একটি কমিটি গঠন করা যেতে পারে। যেখানে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নেতৃত্ব দিতে পারে যাতে করে বিষয়গুলো একটা শ্রম ক্ষমতা রূপান্তরে ভূমিকা রাখে।’
একাডেমিক পড়াশোনা শেষের পর বাস্তব কাজের অভিজ্ঞতা অর্জনের ওপর গুরুত্ব দিয়ে ফয়েজ আহমেদ বলেন, ‘বাংলাদেশে শুধু ডাক্তারদের ইন্টার্নশিপ দেওয়া হয়, অন্য কাউকে দেওয়া হয় না। এখন সময় এসেছে আমাদের বেকারদের গণ ইন্টার্নশিপ দেওয়ার। অন্তত ছয় মাস ছাত্রদের ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যাটাচমেন্টে রাখা, যাতে তাদের সঙ্গে শ্রমবাজারের একটা সম্পর্ক তৈরি হয়।
গ্রামীণ খাতগুলোতে বিদ্যমান কর্মী সংকটের সমাধান সূত্র বলতে গিয়ে ফয়েজ আহমেদ বলেন, ‘মাইক্রো ইকোনমিকসের দৃষ্টিতে যদি আমরা আমাদের গ্রামীণ খাত গুলোকে দেখি, সেখানে অনেক কর্মী সংকটে ভোগে। আপনারা জেলা, বিভাগ কিংবা উপজেলা হসপিটালগুলোতে দেখবেন যে নার্স ও পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের অভাব আছে। আজ ঢাকা শহর বাংলাদেশের সবচেয়ে দূষিত নগর। যেখানে মাথাপিছু ১০ হাজার জনে একজনও পরিচ্ছন্নতা কর্মী নাই। তাই, এই খাতগুলোতে কর্মসংস্থান যে অভাব আছে তা পূরণের মাধ্যমে এ দেশের বেকারত্ব নিরসন সম্ভব।’
লেখক সহুল আহমেদের সঞ্চালনায় আলোচক হিসেবে আরও বক্তব্য দেন লেখক ও সাংবাদিক ফারুক ওয়াসিফ এবং গবেষক নিয়াজ আসাদুল্লাহ।
শ্রমবাজার ও শিক্ষার মধ্যে যে ফারাক রয়েছে, এই দুইয়ের মধ্যে সম্পর্ক পুনঃস্থাপন করা গেলে বেকারত্ব নিরসন হবে বলে অভিমত দিয়েছেন তড়িৎ প্রকৌশলী ও টেকসই উন্নয়ন বিষয়ক লেখক ফয়েজ আহমেদ তৈয়্যব।
তিনি বলেন, ‘বর্তমানে মাইক্রো অর্থনৈতিক দিক থেকে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা একটা অভিযোগ করেন যে, বাংলাদেশে চাকরির বাজারে প্রার্থী আছে তবে যোগ্য প্রার্থী নেই। অর্থাৎ আমাদের শিক্ষার সঙ্গে শ্রমবাজারের সম্পর্ক পুনঃস্থাপিত করতে হবে।’
আজ শুক্রবার রাষ্ট্রচিন্তা ও গ্রন্থিক প্রকাশনীর আয়োজনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আরসি মজুমদার মিলনায়তনে ‘গণ অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতি ও অর্থনীতি’ বিষয়ক সেমিনারে এ মন্তব্য করেন তিনি।
ফয়েজ আহমেদ বলেন, ‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় বেকারত্ব তৈরির কারখানা। আরও নির্দিষ্ট করে বললে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আন্ডারে লাখ লাখ শিক্ষার্থী আছে। যাদের কর্মের যে অনিশ্চয়তা, এই অনিশ্চয়তা দূর করার জন্য আমাদের পলিসি নতুন করে সাজাতে হবে এবং শিক্ষায় বিনিয়োগ করতে হবে। আমাদের শিক্ষা এবং দক্ষতাকে আমাদের টেকসই উন্নয়নের কৌশল হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আদলে যে কলেজগুলো আছে যে বিষয়গুলোর শ্রমবাজারে চাহিদা কম সে বিষয়গুলোকে কনসেনট্রেট করে, শ্রমবাজারে চাহিদাসম্পন্ন যে বিষয়গুলো আছে সেই বিষয়গুলোর জন্য একটি কমিটি গঠন করা যেতে পারে। যেখানে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নেতৃত্ব দিতে পারে যাতে করে বিষয়গুলো একটা শ্রম ক্ষমতা রূপান্তরে ভূমিকা রাখে।’
একাডেমিক পড়াশোনা শেষের পর বাস্তব কাজের অভিজ্ঞতা অর্জনের ওপর গুরুত্ব দিয়ে ফয়েজ আহমেদ বলেন, ‘বাংলাদেশে শুধু ডাক্তারদের ইন্টার্নশিপ দেওয়া হয়, অন্য কাউকে দেওয়া হয় না। এখন সময় এসেছে আমাদের বেকারদের গণ ইন্টার্নশিপ দেওয়ার। অন্তত ছয় মাস ছাত্রদের ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যাটাচমেন্টে রাখা, যাতে তাদের সঙ্গে শ্রমবাজারের একটা সম্পর্ক তৈরি হয়।
গ্রামীণ খাতগুলোতে বিদ্যমান কর্মী সংকটের সমাধান সূত্র বলতে গিয়ে ফয়েজ আহমেদ বলেন, ‘মাইক্রো ইকোনমিকসের দৃষ্টিতে যদি আমরা আমাদের গ্রামীণ খাত গুলোকে দেখি, সেখানে অনেক কর্মী সংকটে ভোগে। আপনারা জেলা, বিভাগ কিংবা উপজেলা হসপিটালগুলোতে দেখবেন যে নার্স ও পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের অভাব আছে। আজ ঢাকা শহর বাংলাদেশের সবচেয়ে দূষিত নগর। যেখানে মাথাপিছু ১০ হাজার জনে একজনও পরিচ্ছন্নতা কর্মী নাই। তাই, এই খাতগুলোতে কর্মসংস্থান যে অভাব আছে তা পূরণের মাধ্যমে এ দেশের বেকারত্ব নিরসন সম্ভব।’
লেখক সহুল আহমেদের সঞ্চালনায় আলোচক হিসেবে আরও বক্তব্য দেন লেখক ও সাংবাদিক ফারুক ওয়াসিফ এবং গবেষক নিয়াজ আসাদুল্লাহ।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
২ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
৬ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
৬ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১০ ঘণ্টা আগে