সংকটের মধ্যেও বিদায়ী অর্থবছরে ভ্যাট আদায়ে উচ্চ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। আয়কর ও শুল্ক খাতে যেখানে রাজস্ব আয়ের প্রবৃদ্ধি যথাক্রমে ১৫ দশমিক ৬ শতাংশ ও ৮ দশমিক ৭২ শতাংশ, সেখানে ভ্যাটের প্রবৃদ্ধি ২০ শতাংশ। সবচেয়ে বেশি ভ্যাট আদায়ের প্রবৃদ্ধি হয়েছে অর্থবছরের শেষ মাস জুনে। এ সময়ে ভ্যাট আদায়ের প্রবৃদ্ধি ছিল ৪৭ দশমিক ২ শতাংশ। এ মাসেই আদায় হয়েছে ২২ হাজার ৯৫৪ কোটি টাকা। ভ্যাট আদায় বাড়লেও আয়কর ও শুল্কের প্রবৃদ্ধি কম হওয়ায় সার্বিক রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা পূরণ সম্ভব হয়নি। এনবিআরের হিসাবে ২৭ হাজার ৪০ কোটি টাকার রাজস্ব ঘাটতি হয়েছে। মূল লক্ষ্যমাত্রা ধরলে এ ঘাটতি আরও বেশি। এনবিআর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
এনবিআরের তৈরি অর্থবছরের রাজস্ব আদায় পরিস্থিতি-সংক্রান্ত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, অর্থবছরে ৩ লাখ ৮৪ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে। এ সময়ে সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকা। মূল্য লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা।
তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে আরও জানা যায়, এনবিআরের তিন শাখার মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ভ্যাটে। একমাত্র ভ্যাট শাখাই বিদায়ী অর্থবছরে দেড় লাখ কোটি টাকা আদায় করতে সক্ষম হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ লাখ ৫১ হাজার কোটি টাকা। লক্ষ্যমাত্রা থেকে মাত্র ১ হাজার কোটি টাকা কম। অন্যদিকে, আয়কর আদায় হয়েছে ১ লাখ ৩১ হাজার কোটি টাকা। আর শুল্ক আদায় হয়েছে ১ লাখ কোটি টাকা। আয়করের সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ লাখ ৪৭ হাজার কোটি টাকা। আর শুল্ক খাতের সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকা। এর আগের অর্থবছরে এনবিআর আদায় করতে পেরেছিল ৩ লাখ ১৯ হাজার কোটি টাকা।
ভ্যাটের রাজস্ব আয়ের উচ্চ প্রবৃদ্ধির বিষয়ে এনবিআরের ভ্যাট বাস্তবায়ন বিভাগের সদস্য ড. মইনুল খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এটা সম্ভব হয়েছে মূলত কর্মকর্তাদের নজরদারি আর ফাঁকি কমিয়ে আনতে পারার কারণে। বিদায়ী অর্থবছরে কর্মকর্তারা সম্ভাব্য ভ্যাটদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে সরকারের প্রাপ্য ভ্যাট আদায়ে অনেক বেশি তৎপর ছিলেন। ফলে বিদ্যমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতেও কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব আয় করা সম্ভব হয়েছে।
জানা যায়, বিদায়ী অর্থবছরে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের শর্ত ছিল ১ লাখ ৪৩ হাজার কোটি টাকার ভ্যাট আদায় করতে হবে। আর ভ্যাট খাত থেকে আদায় হয়েছে ১ লাখ ৫০ হাজার কোটি টাকা। এক মাত্র ভ্যাট খাতই সংস্থাটির রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।
কর্মকর্তারা জানান, দেশের কয়েকটি বড় প্রতিষ্ঠান অনেক তাগাদার পরও পাওনা ভ্যাট যথাসময়ে দিচ্ছিল না। পরে তাদের কারও কারও অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়, কারও অ্যাকাউন্ট জব্দ করার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। তাতেই ওই সব প্রতিষ্ঠান পাওনা ভ্যাট পরিশোধ করতে বাধ্য হয়। এভাবে ভ্যাট আদায়ে ইতিবাচক প্রভাব পড়ে।
সংকটের মধ্যেও বিদায়ী অর্থবছরে ভ্যাট আদায়ে উচ্চ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। আয়কর ও শুল্ক খাতে যেখানে রাজস্ব আয়ের প্রবৃদ্ধি যথাক্রমে ১৫ দশমিক ৬ শতাংশ ও ৮ দশমিক ৭২ শতাংশ, সেখানে ভ্যাটের প্রবৃদ্ধি ২০ শতাংশ। সবচেয়ে বেশি ভ্যাট আদায়ের প্রবৃদ্ধি হয়েছে অর্থবছরের শেষ মাস জুনে। এ সময়ে ভ্যাট আদায়ের প্রবৃদ্ধি ছিল ৪৭ দশমিক ২ শতাংশ। এ মাসেই আদায় হয়েছে ২২ হাজার ৯৫৪ কোটি টাকা। ভ্যাট আদায় বাড়লেও আয়কর ও শুল্কের প্রবৃদ্ধি কম হওয়ায় সার্বিক রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা পূরণ সম্ভব হয়নি। এনবিআরের হিসাবে ২৭ হাজার ৪০ কোটি টাকার রাজস্ব ঘাটতি হয়েছে। মূল লক্ষ্যমাত্রা ধরলে এ ঘাটতি আরও বেশি। এনবিআর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
এনবিআরের তৈরি অর্থবছরের রাজস্ব আদায় পরিস্থিতি-সংক্রান্ত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, অর্থবছরে ৩ লাখ ৮৪ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে। এ সময়ে সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকা। মূল্য লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা।
তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে আরও জানা যায়, এনবিআরের তিন শাখার মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ভ্যাটে। একমাত্র ভ্যাট শাখাই বিদায়ী অর্থবছরে দেড় লাখ কোটি টাকা আদায় করতে সক্ষম হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ লাখ ৫১ হাজার কোটি টাকা। লক্ষ্যমাত্রা থেকে মাত্র ১ হাজার কোটি টাকা কম। অন্যদিকে, আয়কর আদায় হয়েছে ১ লাখ ৩১ হাজার কোটি টাকা। আর শুল্ক আদায় হয়েছে ১ লাখ কোটি টাকা। আয়করের সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ লাখ ৪৭ হাজার কোটি টাকা। আর শুল্ক খাতের সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকা। এর আগের অর্থবছরে এনবিআর আদায় করতে পেরেছিল ৩ লাখ ১৯ হাজার কোটি টাকা।
ভ্যাটের রাজস্ব আয়ের উচ্চ প্রবৃদ্ধির বিষয়ে এনবিআরের ভ্যাট বাস্তবায়ন বিভাগের সদস্য ড. মইনুল খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এটা সম্ভব হয়েছে মূলত কর্মকর্তাদের নজরদারি আর ফাঁকি কমিয়ে আনতে পারার কারণে। বিদায়ী অর্থবছরে কর্মকর্তারা সম্ভাব্য ভ্যাটদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে সরকারের প্রাপ্য ভ্যাট আদায়ে অনেক বেশি তৎপর ছিলেন। ফলে বিদ্যমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতেও কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব আয় করা সম্ভব হয়েছে।
জানা যায়, বিদায়ী অর্থবছরে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের শর্ত ছিল ১ লাখ ৪৩ হাজার কোটি টাকার ভ্যাট আদায় করতে হবে। আর ভ্যাট খাত থেকে আদায় হয়েছে ১ লাখ ৫০ হাজার কোটি টাকা। এক মাত্র ভ্যাট খাতই সংস্থাটির রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।
কর্মকর্তারা জানান, দেশের কয়েকটি বড় প্রতিষ্ঠান অনেক তাগাদার পরও পাওনা ভ্যাট যথাসময়ে দিচ্ছিল না। পরে তাদের কারও কারও অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়, কারও অ্যাকাউন্ট জব্দ করার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। তাতেই ওই সব প্রতিষ্ঠান পাওনা ভ্যাট পরিশোধ করতে বাধ্য হয়। এভাবে ভ্যাট আদায়ে ইতিবাচক প্রভাব পড়ে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের কিস্তি গ্রহণের জন্য অপেক্ষা না করে নিজেদের মতো বাজেট তৈরি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। এমন তথ্য জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক...
৫ ঘণ্টা আগেদেশের ভোজ্যতেলের বাজারে এখনো মানের ঘাটতি রয়েছে। ভিটামিন ‘এ’ ও ‘ডি’ সমৃদ্ধ তেল সরবরাহ বাধ্যতামূলক হলেও বাস্তবে তা অনেকটা উপেক্ষিত। সরকারি আইন অনুযায়ী তেলে ভিটামিন এ মেশানো আবশ্যক হলেও বাজারের বিশাল একটি অংশে তা অনুপস্থিত কিংবা থাকলেও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
৫ ঘণ্টা আগেঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত অংশীদার চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে কমিশন সভাকক্ষে এই বৈঠক...
৫ ঘণ্টা আগেজনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
১৩ ঘণ্টা আগে