টিকিট বিক্রির অর্জিত অর্থ নিজ দেশে নিতে পারছে না বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনাকারী বিদেশি এয়ারলাইনসগুলো। আটকে থাকা এ অর্থের পরিমান বিগত এক বছরেরও কম সময়ে ২১ কোটি ৪১ লাখ থেকে বেড়ে ৩২ কোটি ৩০ লাখ ডলারে দাঁড়িয়েছে। এতে নিয়মিত কার্যক্রম পরিচালনায় সমস্যায় পড়ছে এয়ারলাইনসগুলো। বকেয়া অর্থ পরিশোধে সরকারকে তাগাদাও দেওয়া হয়েছে।
ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশন (আয়াটা) এ তথ্য জানিয়েছে।
গতকাল বুধবার প্রকাশিত আয়াটার তথ্য বলছে, এয়ারলাইনের অর্থ আটকে পড়া দেশগুলোর তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয়; যার পরিমান ৩২ কোটি ৩০ লাখ ডলার (৩ হাজার ৫৩৯ কোটি ৭৯ লাখ ৮৯ হাজার কোটি টাকা)। তালিকায় প্রথম অবস্থানে থাকা পাকিস্তানে আটকে আছে ৩৯ কোটি ৯০ লাখ ডলার।
বিশ্বের প্রথম সারির ৩২০টি এয়ারলাইনস সেবাদানকারী সংস্থার জোট আয়াটা। বিশ্বের মোট বিমানযাত্রীর ৮৩ শতাংশকে পরিবহন পরিষেবা দেয় আয়াটা অন্তর্ভুক্ত এসব এয়ারলাইনস। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে টিকিট বিক্রিসহ নানা ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করে এয়ারলাইনসগুলো। পরবর্তীতে সেখান থেকে আয় হওয়া রাজস্ব নিজ দেশে নিয়ে যায়। যার মধ্যস্থতা করে আয়াটা। ১৯৪৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এই জোটের সদর দপ্তর কানাডার মন্ট্রিয়েলে।
গতকাল আয়াটা এশিয়া প্যাসিফিক শাখা জানিয়েছে, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক পরিষেবা সংস্থার রাজস্ব আটকে থাকার বিষয়টি বর্তমানে গুরুতর পর্যায়ে পৌঁছেছে। আয়াটা এশিয়া প্যাসিফিক কার্যালয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট ফিলিপ গোহর বলেন, এয়ারলাইনস সংস্থাগুলোকে উড়োজাহাজ লিজের অর্থ পরিশোধ, যন্ত্রাংশ, জ্বালানি তেলসহ আনুষঙ্গিক বিভিন্ন ব্যয় ডলারে পরিশোধ করতে হয়; আর এসব ব্যয় নির্বাহের জন্য বিভিন্ন দেশ থেকে আয় হওয়া রাজস্বের অপর নির্ভর করে সংস্থাগুলো। তাই দীর্ঘদিন ধরে রাজস্ব বকেয়া থাকলে ব্যাপক সমস্যায় পড়তে হয় বিমান পরিষেবা কোম্পানিগুলোকে। এছাড়া রাজস্ব পেতে বিলম্ব হলে মুদ্রা বিনিময় হারের ওঠানামার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ঝুঁকিও থাকে।
এক বিবৃতিতে ফিলিপ গোহর বলেন, ‘আমরা বুঝতে পারি যে করোনা মহামারির পর থেকে বিভিন্ন দেশ বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ সংকটের কারণে ব্যাপক চাপে রয়েছে। বাংলাদেশ-পাকিস্তানও রয়েছে সেসব দেশের তালিকায়। কিন্তু আমরা নিরুপায়। কারণ চুক্তি অনুযায়ী রাজস্ব প্রদানে মাত্রাতিরিক্ত বিলম্ব করা (চুক্তির) প্রাথমিক শর্তের লঙ্ঘন। যদি শিগগিরই রাজস্ব পরিশোধ না করা হয়, তাহলে এ দুটি দেশে পরিষেবা প্রদান সংকুচিত করতে বাধ্য হবে সংস্থাগুলো।’
বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোর অর্থ আটকে থাকা প্রসঙ্গে বাংলাদেশের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এম মফিদুর রহমান জানান, এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংককে অনুরোধ করা হয়েছে।
টিকিট বিক্রির অর্জিত অর্থ নিজ দেশে নিতে পারছে না বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনাকারী বিদেশি এয়ারলাইনসগুলো। আটকে থাকা এ অর্থের পরিমান বিগত এক বছরেরও কম সময়ে ২১ কোটি ৪১ লাখ থেকে বেড়ে ৩২ কোটি ৩০ লাখ ডলারে দাঁড়িয়েছে। এতে নিয়মিত কার্যক্রম পরিচালনায় সমস্যায় পড়ছে এয়ারলাইনসগুলো। বকেয়া অর্থ পরিশোধে সরকারকে তাগাদাও দেওয়া হয়েছে।
ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশন (আয়াটা) এ তথ্য জানিয়েছে।
গতকাল বুধবার প্রকাশিত আয়াটার তথ্য বলছে, এয়ারলাইনের অর্থ আটকে পড়া দেশগুলোর তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয়; যার পরিমান ৩২ কোটি ৩০ লাখ ডলার (৩ হাজার ৫৩৯ কোটি ৭৯ লাখ ৮৯ হাজার কোটি টাকা)। তালিকায় প্রথম অবস্থানে থাকা পাকিস্তানে আটকে আছে ৩৯ কোটি ৯০ লাখ ডলার।
বিশ্বের প্রথম সারির ৩২০টি এয়ারলাইনস সেবাদানকারী সংস্থার জোট আয়াটা। বিশ্বের মোট বিমানযাত্রীর ৮৩ শতাংশকে পরিবহন পরিষেবা দেয় আয়াটা অন্তর্ভুক্ত এসব এয়ারলাইনস। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে টিকিট বিক্রিসহ নানা ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করে এয়ারলাইনসগুলো। পরবর্তীতে সেখান থেকে আয় হওয়া রাজস্ব নিজ দেশে নিয়ে যায়। যার মধ্যস্থতা করে আয়াটা। ১৯৪৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এই জোটের সদর দপ্তর কানাডার মন্ট্রিয়েলে।
গতকাল আয়াটা এশিয়া প্যাসিফিক শাখা জানিয়েছে, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক পরিষেবা সংস্থার রাজস্ব আটকে থাকার বিষয়টি বর্তমানে গুরুতর পর্যায়ে পৌঁছেছে। আয়াটা এশিয়া প্যাসিফিক কার্যালয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট ফিলিপ গোহর বলেন, এয়ারলাইনস সংস্থাগুলোকে উড়োজাহাজ লিজের অর্থ পরিশোধ, যন্ত্রাংশ, জ্বালানি তেলসহ আনুষঙ্গিক বিভিন্ন ব্যয় ডলারে পরিশোধ করতে হয়; আর এসব ব্যয় নির্বাহের জন্য বিভিন্ন দেশ থেকে আয় হওয়া রাজস্বের অপর নির্ভর করে সংস্থাগুলো। তাই দীর্ঘদিন ধরে রাজস্ব বকেয়া থাকলে ব্যাপক সমস্যায় পড়তে হয় বিমান পরিষেবা কোম্পানিগুলোকে। এছাড়া রাজস্ব পেতে বিলম্ব হলে মুদ্রা বিনিময় হারের ওঠানামার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ঝুঁকিও থাকে।
এক বিবৃতিতে ফিলিপ গোহর বলেন, ‘আমরা বুঝতে পারি যে করোনা মহামারির পর থেকে বিভিন্ন দেশ বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ সংকটের কারণে ব্যাপক চাপে রয়েছে। বাংলাদেশ-পাকিস্তানও রয়েছে সেসব দেশের তালিকায়। কিন্তু আমরা নিরুপায়। কারণ চুক্তি অনুযায়ী রাজস্ব প্রদানে মাত্রাতিরিক্ত বিলম্ব করা (চুক্তির) প্রাথমিক শর্তের লঙ্ঘন। যদি শিগগিরই রাজস্ব পরিশোধ না করা হয়, তাহলে এ দুটি দেশে পরিষেবা প্রদান সংকুচিত করতে বাধ্য হবে সংস্থাগুলো।’
বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোর অর্থ আটকে থাকা প্রসঙ্গে বাংলাদেশের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এম মফিদুর রহমান জানান, এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংককে অনুরোধ করা হয়েছে।
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
৭ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
৮ ঘণ্টা আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে