নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে ভোক্তা পর্যায়ে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম আগের মাসের তুলনায় জানুয়ারি মাসে ১২ কেজিতে বেড়েছে ২৯ টাকা। ফলে জানুয়ারি মাসে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪৩৩ টাকা, গত মাসে ছিল ১ হাজার ৪০৪ টাকা।
আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) এই নতুন দর ঘোষণা করে। এক সংবাদ সম্মেলনে বিইআরসির চেয়ারম্যান মো. নুরুল আমিন জানিয়েছেন, নতুন দর আজ সন্ধ্যা থেকে কার্যকর হবে।
২০২১ সালের এপ্রিল থেকে এলপিজির দাম নির্ধারণ করে আসছে বিইআরসি। এর ধারাবাহিকতায় বিইআরসি জানুয়ারি মাসের এলপিজির দাম ঘোষণা করেছে।
গত বছরের জুলাই মাস থেকে চলতি বছরের জানুয়ারি এই সাত মাসের ব্যবধানে এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম বেড়েছে ১২ কেজিতে ৪৩৪ টাকা। জুলাই মাসে ১২ কেজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম ছিল ৯৯৯ টাকা। জানুয়ারিতে একই পরিমাণ এলপিজি গ্যাস কিনতে গ্রাহককে ব্যয় করতে হচ্ছে ১ হাজার ৪৩৩ টাকা।
বিইআরসির তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, গত বছরের জুলাই মাসে ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম ছিল ৯৯৯ টাকা। আগস্ট মাসে ১২ কেজি একটি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ছিল ১ হাজার ১৪০ টাকা। সেপ্টেম্বর মাসে ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম ছিল ১ হাজার ২৮৪ টাকা। অক্টোবর মাসে ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের গ্যাসের দাম ১ হাজার ৩৬৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। নভেম্বরে ১৮ টাকা বেড়ে হয়েছিল ১ হাজার ৩৮১ টাকা। আর ডিসেম্বরে বেড়ে হয়েছিল ১ হাজার ৪০৪ টাকা।
এলপিজি তৈরির মূল উপাদান প্রোপেন ও বিউটেন মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা হয়। তবে, এলপিজির দাম নির্ধারণ করা হয় সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান আরামকোর প্রতি মাসে প্রকাশ করা প্রোপেন ও নিউটনের দামের ওপর। এটি সৌদি কার্গো মূল্য (সিপি) নামে পরিচিত। এই সিপিকে ভিত্তিমূল্য ধরে দেশে এলপিজির দাম সমন্বয় করে বিইআরসি।
বাজারে সাড়ে পাঁচ কেজি থেকে শুরু করে ৪৫ কেজি ওজনের এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাস পাওয়া যায়। দেশি-বিদেশি মিলিয়ে প্রায় এক ডজনেরও বেশি কোম্পানি এলপিজির ব্যবসায় আছে বাংলাদেশের বাজারে।
বিইআরসি প্রতি মাসে এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম নির্ধারণ করলেও তাদের বেঁধে দেওয়া দামে গ্যাসের সিলিন্ডার না পাওয়ার অভিযোগ বেশ পুরোনো। ভোক্তাদের অভিযোগ প্রতি মাসে বিইআরসি দাম নির্ধারণ করে দায় সারে। মাঠ পর্যায়ে তাদের বেঁধে দেওয়া দাম আদৌ কার্যকর কি না সেটা তারা তদারকি করে না। এই সুযোগে খুচরা ব্যবসায়ীরা প্রতি সিলিন্ডারে ২০০-২৫০ টাকা বেশি নেয়।
সরকার গৃহস্থালিতে গ্যাসের সংযোগ বন্ধ করে দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্তের পর ঢাকাসহ বড় শহরগুলোতে এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের ব্যবহার দিন দিন বেড়েই চলেছে। গ্রাহকদের প্রত্যাশা এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের যেই দাম নির্ধারণ করা হয় সেই দামে বাজার থেকে গ্যাস প্রাপ্তির নিশ্চয়তা পাওয়া যায়।
দেশে ভোক্তা পর্যায়ে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম আগের মাসের তুলনায় জানুয়ারি মাসে ১২ কেজিতে বেড়েছে ২৯ টাকা। ফলে জানুয়ারি মাসে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪৩৩ টাকা, গত মাসে ছিল ১ হাজার ৪০৪ টাকা।
আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) এই নতুন দর ঘোষণা করে। এক সংবাদ সম্মেলনে বিইআরসির চেয়ারম্যান মো. নুরুল আমিন জানিয়েছেন, নতুন দর আজ সন্ধ্যা থেকে কার্যকর হবে।
২০২১ সালের এপ্রিল থেকে এলপিজির দাম নির্ধারণ করে আসছে বিইআরসি। এর ধারাবাহিকতায় বিইআরসি জানুয়ারি মাসের এলপিজির দাম ঘোষণা করেছে।
গত বছরের জুলাই মাস থেকে চলতি বছরের জানুয়ারি এই সাত মাসের ব্যবধানে এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম বেড়েছে ১২ কেজিতে ৪৩৪ টাকা। জুলাই মাসে ১২ কেজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম ছিল ৯৯৯ টাকা। জানুয়ারিতে একই পরিমাণ এলপিজি গ্যাস কিনতে গ্রাহককে ব্যয় করতে হচ্ছে ১ হাজার ৪৩৩ টাকা।
বিইআরসির তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, গত বছরের জুলাই মাসে ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম ছিল ৯৯৯ টাকা। আগস্ট মাসে ১২ কেজি একটি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ছিল ১ হাজার ১৪০ টাকা। সেপ্টেম্বর মাসে ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম ছিল ১ হাজার ২৮৪ টাকা। অক্টোবর মাসে ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের গ্যাসের দাম ১ হাজার ৩৬৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। নভেম্বরে ১৮ টাকা বেড়ে হয়েছিল ১ হাজার ৩৮১ টাকা। আর ডিসেম্বরে বেড়ে হয়েছিল ১ হাজার ৪০৪ টাকা।
এলপিজি তৈরির মূল উপাদান প্রোপেন ও বিউটেন মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা হয়। তবে, এলপিজির দাম নির্ধারণ করা হয় সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান আরামকোর প্রতি মাসে প্রকাশ করা প্রোপেন ও নিউটনের দামের ওপর। এটি সৌদি কার্গো মূল্য (সিপি) নামে পরিচিত। এই সিপিকে ভিত্তিমূল্য ধরে দেশে এলপিজির দাম সমন্বয় করে বিইআরসি।
বাজারে সাড়ে পাঁচ কেজি থেকে শুরু করে ৪৫ কেজি ওজনের এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাস পাওয়া যায়। দেশি-বিদেশি মিলিয়ে প্রায় এক ডজনেরও বেশি কোম্পানি এলপিজির ব্যবসায় আছে বাংলাদেশের বাজারে।
বিইআরসি প্রতি মাসে এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম নির্ধারণ করলেও তাদের বেঁধে দেওয়া দামে গ্যাসের সিলিন্ডার না পাওয়ার অভিযোগ বেশ পুরোনো। ভোক্তাদের অভিযোগ প্রতি মাসে বিইআরসি দাম নির্ধারণ করে দায় সারে। মাঠ পর্যায়ে তাদের বেঁধে দেওয়া দাম আদৌ কার্যকর কি না সেটা তারা তদারকি করে না। এই সুযোগে খুচরা ব্যবসায়ীরা প্রতি সিলিন্ডারে ২০০-২৫০ টাকা বেশি নেয়।
সরকার গৃহস্থালিতে গ্যাসের সংযোগ বন্ধ করে দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্তের পর ঢাকাসহ বড় শহরগুলোতে এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের ব্যবহার দিন দিন বেড়েই চলেছে। গ্রাহকদের প্রত্যাশা এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের যেই দাম নির্ধারণ করা হয় সেই দামে বাজার থেকে গ্যাস প্রাপ্তির নিশ্চয়তা পাওয়া যায়।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের কিস্তি গ্রহণের জন্য অপেক্ষা না করে নিজেদের মতো বাজেট তৈরি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। এমন তথ্য জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক...
৬ ঘণ্টা আগেদেশের ভোজ্যতেলের বাজারে এখনো মানের ঘাটতি রয়েছে। ভিটামিন ‘এ’ ও ‘ডি’ সমৃদ্ধ তেল সরবরাহ বাধ্যতামূলক হলেও বাস্তবে তা অনেকটা উপেক্ষিত। সরকারি আইন অনুযায়ী তেলে ভিটামিন এ মেশানো আবশ্যক হলেও বাজারের বিশাল একটি অংশে তা অনুপস্থিত কিংবা থাকলেও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
৬ ঘণ্টা আগেঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত অংশীদার চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে কমিশন সভাকক্ষে এই বৈঠক...
৬ ঘণ্টা আগেজনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
১৪ ঘণ্টা আগে