নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডলারের চাহিদা কমে যাওয়ায় বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো প্রবাসী আয় সংগ্রহে কম আগ্রহ দেখাচ্ছে। আর এ কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ কমেছে। ব্যাংকগুলোর ডলারের চাহিদাও কমে এসেছে। আজ বৃহস্পতিবার ব্র্যাক ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এক সাংবাদিক সম্মেলনে ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং সিইও সেলিম আর. এফ. হোসেন।
তিনি বলেন, মার্কেটে চাহিদা কমে গেছে। রেমিট্যান্স প্রবাহ নির্বাহ করে ডিমান্ডের ওপর। গত কয়েক মাসে আমরা ভালো রেমিট্যান্স এনেছি। আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৭০ শতাংশ বেশি। আমরা চেষ্টা করছি আমাদের গ্রাহকদের চাহিদা পূরণ করার জন্য। কিন্তু এখন চাহিদা কমে আসছে। ডলার মার্কেটেও চাহিদা কমে গেছে।
তিনি এ কথাও বলেন, এখনই বলার সময় আসেনি রেমিট্যান্স কমে গেছে। আরও সময় আছে আগের সময়গুলোর সমান বা বেশি রেমিট্যান্স।
সেলিম আর. এফ. হোসেন বলেন, ‘দুর্বল ব্যাংককে তুলনামূলক ভালো ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হওয়ার বিষয়টি ইতিবাচক ভাবে দেখছেন ব্র্যাক ব্যাক। দুর্বল ব্যাংককে একীভূত করার পেছনে ভালো-মন্দ নির্ভর করবে একীভূত হওয়ার সময় ভালো ব্যাংকটির ম্যানেজমেন্টের লক্ষ্যের ওপর। কারণ প্রত্যেকটি দুর্বল ব্যাংকের কোনো না কোনো ভালো একটি দিক রয়েছে। কোনটির আছে অনেক গ্রাহক, কোনটির অনেক আমানত, কোনটির বিস্তৃত শাখা-সম্পদ, কোনটির নিজস্ব অবকাঠামো, কোনটির রিকভারি হওয়ার মতো ঋণ, কোনটা আবার জনবল। এগুলোর একটিকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারলে দুর্বল ব্যাংক আর দুর্বল থাকবে না।’
ব্র্যাক ব্যাংক কোনো দুর্বল ব্যাংককের সঙ্গে নিচ্ছে-সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বেশির ভাগ একীভূত সফলকাম হয় না, কিছু কিছু হয়। এটা নির্ভর করছে কারা একীভূত করছে, তাদের লোকবল কেমন আছে বা কেমন দক্ষতা আছে। ব্র্যাক ব্যাংক কি করবে না করবে এখনো আমরা বলতে পারছি না। কোনো দিকে তাকিয়ে আছি তা এখনো বলার মতো হয়নি। তবে এটাও মনে করি, ব্র্যাক ব্যাংকের যে লোকবল আছে, যে সেটাপ আছে বা স্কিল আছে আমরা অনেক কিছু করতে পারব।’
কথা উঠতে পারে অনেকগুলো ব্যাংকের অবস্থা খুবই খারাপ। সে ক্ষেত্রে একীভূত হওয়ার আগে নিরপেক্ষ এবং সঠিক পক্ষ দ্বারা মূল্যায়িত করার পরই একীভূত হবে। এমন নয় যে, কোনো ভালো ব্যাংক ১০০ টাকার মাল ৫০০ টাকা দিয়ে কিনছে; বিষয়টি এমন হবে না। ব্যাংকটির আর্থিক অবস্থা কী, তার সঠিকভাবে আর্থিক অবস্থা নির্ণয়ের পরই একীভূত হবে।
তিনি বলেন, ‘এটা ইতিবাচকভাবে নেওয়া সম্ভব। কেউ কেউ ভয় পাচ্ছেন, এখানে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। পশ্চিমা বিশ্বের বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি সপ্তাহে এমন একটি করে ঘটনা ঘটে। তারা এটাকে ইন-অরগানিক গ্রোথ বলে, আমরা যেমন ব্র্যাক ব্যাংক একটি স্থানে নিয়ে আসতে পেরেছি। এটা হলো অরগানিক গ্রোথ।’
ডলারের চাহিদা কমে যাওয়ায় বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো প্রবাসী আয় সংগ্রহে কম আগ্রহ দেখাচ্ছে। আর এ কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ কমেছে। ব্যাংকগুলোর ডলারের চাহিদাও কমে এসেছে। আজ বৃহস্পতিবার ব্র্যাক ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এক সাংবাদিক সম্মেলনে ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং সিইও সেলিম আর. এফ. হোসেন।
তিনি বলেন, মার্কেটে চাহিদা কমে গেছে। রেমিট্যান্স প্রবাহ নির্বাহ করে ডিমান্ডের ওপর। গত কয়েক মাসে আমরা ভালো রেমিট্যান্স এনেছি। আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৭০ শতাংশ বেশি। আমরা চেষ্টা করছি আমাদের গ্রাহকদের চাহিদা পূরণ করার জন্য। কিন্তু এখন চাহিদা কমে আসছে। ডলার মার্কেটেও চাহিদা কমে গেছে।
তিনি এ কথাও বলেন, এখনই বলার সময় আসেনি রেমিট্যান্স কমে গেছে। আরও সময় আছে আগের সময়গুলোর সমান বা বেশি রেমিট্যান্স।
সেলিম আর. এফ. হোসেন বলেন, ‘দুর্বল ব্যাংককে তুলনামূলক ভালো ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হওয়ার বিষয়টি ইতিবাচক ভাবে দেখছেন ব্র্যাক ব্যাক। দুর্বল ব্যাংককে একীভূত করার পেছনে ভালো-মন্দ নির্ভর করবে একীভূত হওয়ার সময় ভালো ব্যাংকটির ম্যানেজমেন্টের লক্ষ্যের ওপর। কারণ প্রত্যেকটি দুর্বল ব্যাংকের কোনো না কোনো ভালো একটি দিক রয়েছে। কোনটির আছে অনেক গ্রাহক, কোনটির অনেক আমানত, কোনটির বিস্তৃত শাখা-সম্পদ, কোনটির নিজস্ব অবকাঠামো, কোনটির রিকভারি হওয়ার মতো ঋণ, কোনটা আবার জনবল। এগুলোর একটিকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারলে দুর্বল ব্যাংক আর দুর্বল থাকবে না।’
ব্র্যাক ব্যাংক কোনো দুর্বল ব্যাংককের সঙ্গে নিচ্ছে-সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বেশির ভাগ একীভূত সফলকাম হয় না, কিছু কিছু হয়। এটা নির্ভর করছে কারা একীভূত করছে, তাদের লোকবল কেমন আছে বা কেমন দক্ষতা আছে। ব্র্যাক ব্যাংক কি করবে না করবে এখনো আমরা বলতে পারছি না। কোনো দিকে তাকিয়ে আছি তা এখনো বলার মতো হয়নি। তবে এটাও মনে করি, ব্র্যাক ব্যাংকের যে লোকবল আছে, যে সেটাপ আছে বা স্কিল আছে আমরা অনেক কিছু করতে পারব।’
কথা উঠতে পারে অনেকগুলো ব্যাংকের অবস্থা খুবই খারাপ। সে ক্ষেত্রে একীভূত হওয়ার আগে নিরপেক্ষ এবং সঠিক পক্ষ দ্বারা মূল্যায়িত করার পরই একীভূত হবে। এমন নয় যে, কোনো ভালো ব্যাংক ১০০ টাকার মাল ৫০০ টাকা দিয়ে কিনছে; বিষয়টি এমন হবে না। ব্যাংকটির আর্থিক অবস্থা কী, তার সঠিকভাবে আর্থিক অবস্থা নির্ণয়ের পরই একীভূত হবে।
তিনি বলেন, ‘এটা ইতিবাচকভাবে নেওয়া সম্ভব। কেউ কেউ ভয় পাচ্ছেন, এখানে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। পশ্চিমা বিশ্বের বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি সপ্তাহে এমন একটি করে ঘটনা ঘটে। তারা এটাকে ইন-অরগানিক গ্রোথ বলে, আমরা যেমন ব্র্যাক ব্যাংক একটি স্থানে নিয়ে আসতে পেরেছি। এটা হলো অরগানিক গ্রোথ।’
আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে বিক্রির ক্ষেত্রে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। পাশাপাশি ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিং ও ইউরোর দামও বেড়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের উচ্চ আমদানি শুল্ক থেকে রক্ষা পেতে ইন্দোনেশিয়ায় শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্থাপন বা সম্প্রসারণে ঝুঁকছে চীনা কোম্পানিগুলো। এর ফলে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বৃহত্তম অর্থনীতি এবং বিশ্বের চতুর্থ জনবহুল দেশটিতে বিনিয়োগের নতুন ঢল নেমেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেকেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অমান্য করে নিয়মবহির্ভূতভাবে বাড়তি দামে ডলার বিক্রি করেছে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক। ডলার কারসাজির মাধ্যমে ব্যাংকটির ঢাকা প্রধান কার্যালয়, উত্তরাসহ কয়েকটি শাখায় গ্রাহকের কাছ থেকে প্রায় ৮৫ কোটি টাকা অতিরিক্ত আদায় করা হয়েছে বলে তদন্তে উঠে এসেছে।
১০ ঘণ্টা আগেসরকার কর ও শুল্কছাড়ের মাধ্যমে বাজারে পণ্যের দাম কমানোর চেষ্টা করলেও তা কার্যত সাধারণ ভোক্তার দামের বোঝা কমাতে পারেনি। গত অর্থবছরে ভোজ্যতেল, মোবাইল ফোন, পোলট্রি, ফ্রিজ, এসি উৎপাদনের উপকরণসহ বিভিন্ন খাতে কোটি কোটি টাকা শুল্কছাড় দেওয়া হয়েছে। সরকারের যুক্তি ছিল, এতে ভোক্তারা কম দামে পণ্য পাবে।
১১ ঘণ্টা আগে