নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে সামগ্রিক পোশাক রপ্তানি ২৯ শতাংশ এবং ইউরোপের বাজারে সাড়ে ১৪ শতাংশ কমেছে বলে জানিয়েছেন তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএ কমপ্লেক্সে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।
ফারুক হাসান বলেন, চলতি বছরের প্রথম সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সামগ্রিক পোশাক আমদানি আশঙ্কাজনক হারে কমে এসেছে। এই সময়ে যুক্তরাষ্ট্র বৈশ্বিক আমদানি কমিয়েছে ২৮ শতাংশ; যেখানে বাংলাদেশ থেকে কমেছে ২৯ শতাংশ। অর্থাৎ পরিমাণের দিক থেকে এই সাত মাসে বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি এক-তৃতীয়াংশ কমে গেছে। একই সময়ে ইউরোপের বৈশ্বিক আমদানি কমেছে প্রায় ১৩ শতাংশ। বাংলাদেশ থেকে কমেছে সাড়ে ১৪ শতাংশ। বাংলাদেশের রপ্তানির ৮০ শতাংশ হয়ে থাকে উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপে। এ দুটি বাজারে যেকোনো কারণে অস্থিতিশীলতা তৈরি হলে তার বিরূপ প্রভাব পড়ে দেশের শিল্পে।
আমেরিকার ভিসা নীতিতে দেশের পোশাক রপ্তানিতে কোনো প্রভাব পড়বে না বলে মনে করেন বিজিএমইএর সভাপতি। তিনি বলেন, ‘আমরা করোনার সময় কোনো দেশে যেতে পারিনি। এর পরও আমাদের ব্যবসা বন্ধ হয়নি। সে ক্ষেত্রে ভিসা বাতিল হলেও বিকল্পভাবে ব্যবসা চালানো যাবে বলে আমার বিশ্বাস।’
আকু পেমেন্টে কিছু ব্যাংকের ওপরে স্যাংশন বিষয়ে বিজিএমইএর সভাপতি বলেন, এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়ন বা আকু পেমেন্টে কয়েকটি ব্যাংকের ওপর স্যাংশন হয়েছে। তবে সেটা অন্য কোনোভাবে পেমেন্ট করা যাবে। সেভাবেই সরকার কাজ করবে। তবে যেকোনো স্যাংশনই শঙ্কিত হওয়ার। তবু আশাবাদী, ব্যবসায় প্রভাব পড়বে না।
ফারুক হাসান বলেন, ‘সম্প্রতি কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের জারিকৃত প্রেস বিজ্ঞপ্তি গণমাধ্যমে পাঠানো হয়েছে। আর দেশের প্রধান দৈনিকগুলো “পোশাক রপ্তানির আড়ালে ৩০০ কোটি টাকা পাচার”—এ রকম শিরোনামে ছেপেছে। এ ধরনের চিঠি, মিডিয়া রিলিজ, মিডিয়া ক্যাম্পেইন আসলে কার স্বার্থে করা হয়েছে, এটা আমাদের কাছে একটি বড় প্রশ্ন।’
গত সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে সামগ্রিক পোশাক রপ্তানি ২৯ শতাংশ এবং ইউরোপের বাজারে সাড়ে ১৪ শতাংশ কমেছে বলে জানিয়েছেন তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএ কমপ্লেক্সে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।
ফারুক হাসান বলেন, চলতি বছরের প্রথম সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সামগ্রিক পোশাক আমদানি আশঙ্কাজনক হারে কমে এসেছে। এই সময়ে যুক্তরাষ্ট্র বৈশ্বিক আমদানি কমিয়েছে ২৮ শতাংশ; যেখানে বাংলাদেশ থেকে কমেছে ২৯ শতাংশ। অর্থাৎ পরিমাণের দিক থেকে এই সাত মাসে বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি এক-তৃতীয়াংশ কমে গেছে। একই সময়ে ইউরোপের বৈশ্বিক আমদানি কমেছে প্রায় ১৩ শতাংশ। বাংলাদেশ থেকে কমেছে সাড়ে ১৪ শতাংশ। বাংলাদেশের রপ্তানির ৮০ শতাংশ হয়ে থাকে উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপে। এ দুটি বাজারে যেকোনো কারণে অস্থিতিশীলতা তৈরি হলে তার বিরূপ প্রভাব পড়ে দেশের শিল্পে।
আমেরিকার ভিসা নীতিতে দেশের পোশাক রপ্তানিতে কোনো প্রভাব পড়বে না বলে মনে করেন বিজিএমইএর সভাপতি। তিনি বলেন, ‘আমরা করোনার সময় কোনো দেশে যেতে পারিনি। এর পরও আমাদের ব্যবসা বন্ধ হয়নি। সে ক্ষেত্রে ভিসা বাতিল হলেও বিকল্পভাবে ব্যবসা চালানো যাবে বলে আমার বিশ্বাস।’
আকু পেমেন্টে কিছু ব্যাংকের ওপরে স্যাংশন বিষয়ে বিজিএমইএর সভাপতি বলেন, এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়ন বা আকু পেমেন্টে কয়েকটি ব্যাংকের ওপর স্যাংশন হয়েছে। তবে সেটা অন্য কোনোভাবে পেমেন্ট করা যাবে। সেভাবেই সরকার কাজ করবে। তবে যেকোনো স্যাংশনই শঙ্কিত হওয়ার। তবু আশাবাদী, ব্যবসায় প্রভাব পড়বে না।
ফারুক হাসান বলেন, ‘সম্প্রতি কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের জারিকৃত প্রেস বিজ্ঞপ্তি গণমাধ্যমে পাঠানো হয়েছে। আর দেশের প্রধান দৈনিকগুলো “পোশাক রপ্তানির আড়ালে ৩০০ কোটি টাকা পাচার”—এ রকম শিরোনামে ছেপেছে। এ ধরনের চিঠি, মিডিয়া রিলিজ, মিডিয়া ক্যাম্পেইন আসলে কার স্বার্থে করা হয়েছে, এটা আমাদের কাছে একটি বড় প্রশ্ন।’
পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাব কী দেবে ইরান, এই প্রশ্ন পুরো বিশ্বের। তবে প্রথম প্রতিক্রিয়া হিসেবে হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এদিকে যুক্তরাষ্ট্র হুঁশিয়ারি দিয়েছে, বিশ্বের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই বাণিজ্যিক পথটি বন্ধ করা হবে ইরানের ‘অর্থনৈতিক...
২৫ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর বিমান হামলার পর বিশ্বজুড়ে তেলের বাজারে ব্যাপক অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। যুদ্ধের আশঙ্কা এবং জ্বালানির সরবরাহে সম্ভাব্য বিঘ্ন ঘটতে পারে—এই আতঙ্কে আজ দিনের শুরুতেই বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম হঠাৎ করেই ঊর্ধ্বমুখী হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের মানুষ বছরে গড়ে ৯৮১ টাকা ব্যয় করেন শুধু হাত ধোয়ার পেছনে। এ খরচ শহরে ১৩১১ টাকা হলেও গ্রামে ৮৩১ টাকা। পানি ব্যবহারের দিক থেকেও পার্থক্য লক্ষণীয়—একজন গ্রামীণ নাগরিক বছরে গড়ে ৩১ হাজার ১৮৪ লিটার পানি ব্যবহার করেন হাত ধোয়ার জন্য, আর শহরে এ পরিমাণ ৩০ হাজার ৬৮৩ লিটার। এসব তথ্য প্রকাশ করেছে
৯ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কানসাট আমবাজারে চলছে জমজমাট বেচাকেনা। দেশের বৃহৎতম এই মৌসুমি বাজারটি এখন হাঁকডাকে মুখর, নানা জাতের আমে ভরে উঠেছে প্রতিটি আড়ত। ঈদুল আজহার ছুটি, অতিবৃষ্টি ও প্রচণ্ড খরায় সাময়িক ধাক্কা খেলেও গত কয়েকদিনে পরিস্থিতি অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ব্যাংক লেনদেন চালু হওয়
৯ ঘণ্টা আগে