নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঋণ থেকে মুক্তির জন্য এক্সিট (বন্ধ) নতুন নীতিমালা প্রণয়ন করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর আওতায় খেলাপি গ্রাহকেরা এখন মাত্র ৫ শতাংশ এককালীন পরিশোধ (ডাউন পেমেন্ট) করে তিন বছরের মধ্যে পুরো ঋণ পরিশোধের সুযোগ পাবেন। গত ৮ জুলাই জারি করা প্রজ্ঞাপনে এই ডাউন পেমেন্টের পরিমাণ ছিল মোট ঋণের ১০ শতাংশ।
নতুন নীতিমালায় বলা হয়েছে, ঋণগ্রহীতাদের বিদ্যমান ঋণস্থিতির ন্যূনতম ৫ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট নগদে পরিশোধ করে এক্সিট সুবিধার জন্য আবেদন করতে হবে। ব্যাংকগুলোকে এ ধরনের আবেদন নিষ্পত্তি করতে ৬০ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। নির্ধারিত সময়ে ঋণ পরিশোধ না হলে পুনঃতফসিল বা পুনর্গঠন করা যাবে না।
আজ সোমবার এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, অনেক গ্রাহক তাঁদের নিয়ন্ত্রণবহির্ভূত কারণ বা বিরূপ আর্থিক অবস্থায় ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হয়ে খেলাপি হয়ে যান। নতুন সুবিধার মাধ্যমে তাঁরা এককালীন পরিশোধ বা তিন বছরের মধ্যে কিস্তিতে ঋণ পরিশোধ করতে পারবেন, যা ব্যাংকগুলোর তারল্যপ্রবাহ অব্যাহত রাখার জন্য সহায়ক হবে এবং খেলাপি ঋণ কমাতে সাহায্য করবে। এ ছাড়া ব্যাংকগুলোকে এক্সিট সুবিধার জন্য নির্দিষ্ট নীতিমালা অনুসরণ করতে হবে। এক্সিট সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট সীমার বেশি সুবিধা কোনো গ্রাহক পাবেন না। আর ঋণের পরিমাণ ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত হলে ব্যাংক ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তে এক্সিট সুবিধা প্রদান করা যাবে, যা আগে ছিল ১০ লাখ টাকা।
একাধিক কিস্তিতে ঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রেও ব্যাংক এবং গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে পরিশোধ সূচি প্রণয়ন করতে হবে, তবে ঋণ পরিশোধের মেয়াদ দুই বছর হবে। তবে যুক্তিসংগত কারণে এটি এক বছর বাড়াতে পারবে পরিচালনা পর্ষদ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, এই নীতিমালার আওতায় সব ধরনের ছোট-বড় গ্রাহক সুবিধা পাবেন। এতে ব্যাংকের নিয়মিত কিংবা খেলাপি গ্রাহকও এক্সিট পলিসির মাধ্যমে সুবিধা নিতে পারবেন। এই নীতিমালাটি দীর্ঘদিন পরিকল্পনাধীন ছিল। এত দিন একেক ব্যাংক একেক নিয়ম অনুসরণ করত। এখন নির্দিষ্ট নীতিমালা করা হয়েছে, যার কারণে নির্দিষ্ট সীমার বেশি সুবিধা কোনো গ্রাহক পাবেন না।
ঋণ থেকে মুক্তির জন্য এক্সিট (বন্ধ) নতুন নীতিমালা প্রণয়ন করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর আওতায় খেলাপি গ্রাহকেরা এখন মাত্র ৫ শতাংশ এককালীন পরিশোধ (ডাউন পেমেন্ট) করে তিন বছরের মধ্যে পুরো ঋণ পরিশোধের সুযোগ পাবেন। গত ৮ জুলাই জারি করা প্রজ্ঞাপনে এই ডাউন পেমেন্টের পরিমাণ ছিল মোট ঋণের ১০ শতাংশ।
নতুন নীতিমালায় বলা হয়েছে, ঋণগ্রহীতাদের বিদ্যমান ঋণস্থিতির ন্যূনতম ৫ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট নগদে পরিশোধ করে এক্সিট সুবিধার জন্য আবেদন করতে হবে। ব্যাংকগুলোকে এ ধরনের আবেদন নিষ্পত্তি করতে ৬০ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। নির্ধারিত সময়ে ঋণ পরিশোধ না হলে পুনঃতফসিল বা পুনর্গঠন করা যাবে না।
আজ সোমবার এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, অনেক গ্রাহক তাঁদের নিয়ন্ত্রণবহির্ভূত কারণ বা বিরূপ আর্থিক অবস্থায় ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হয়ে খেলাপি হয়ে যান। নতুন সুবিধার মাধ্যমে তাঁরা এককালীন পরিশোধ বা তিন বছরের মধ্যে কিস্তিতে ঋণ পরিশোধ করতে পারবেন, যা ব্যাংকগুলোর তারল্যপ্রবাহ অব্যাহত রাখার জন্য সহায়ক হবে এবং খেলাপি ঋণ কমাতে সাহায্য করবে। এ ছাড়া ব্যাংকগুলোকে এক্সিট সুবিধার জন্য নির্দিষ্ট নীতিমালা অনুসরণ করতে হবে। এক্সিট সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট সীমার বেশি সুবিধা কোনো গ্রাহক পাবেন না। আর ঋণের পরিমাণ ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত হলে ব্যাংক ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তে এক্সিট সুবিধা প্রদান করা যাবে, যা আগে ছিল ১০ লাখ টাকা।
একাধিক কিস্তিতে ঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রেও ব্যাংক এবং গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে পরিশোধ সূচি প্রণয়ন করতে হবে, তবে ঋণ পরিশোধের মেয়াদ দুই বছর হবে। তবে যুক্তিসংগত কারণে এটি এক বছর বাড়াতে পারবে পরিচালনা পর্ষদ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, এই নীতিমালার আওতায় সব ধরনের ছোট-বড় গ্রাহক সুবিধা পাবেন। এতে ব্যাংকের নিয়মিত কিংবা খেলাপি গ্রাহকও এক্সিট পলিসির মাধ্যমে সুবিধা নিতে পারবেন। এই নীতিমালাটি দীর্ঘদিন পরিকল্পনাধীন ছিল। এত দিন একেক ব্যাংক একেক নিয়ম অনুসরণ করত। এখন নির্দিষ্ট নীতিমালা করা হয়েছে, যার কারণে নির্দিষ্ট সীমার বেশি সুবিধা কোনো গ্রাহক পাবেন না।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৭ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১১ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১১ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১৫ ঘণ্টা আগে