২০২৬ পর্যন্ত পাঁচ বছরে বাংলাদেশকে যুক্তরাষ্ট্রের এক বিলিয়ন বা ১০০ কোটি ডলার সহায়তার প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে মার্কিন উন্নয়ন সংস্থা ইউএসএআইডি ও অন্তর্বর্তী সরকারের মধ্যে ২০ কোটি ডলারের একটি চুক্তি সই হয়েছে। আজ রোববার সচিবালয়ে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে এই চুক্তিতে সই করেন অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব এ কে এম সাহাবউদ্দিন এবং ইউএসএআইডির পক্ষ থেকে সই করেন রিড জে অ্যাসচলিম্যান। ইউএসএআইডির এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের উন্নয়ন, তারুণ্যের ক্ষমতায়ন, গণতন্ত্র ও সুশাসন জোরদার, স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়ন এবং সারা দেশের মানুষকে বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক সুবিধা দিতে এই অর্থ ব্যবহার করা হবে। জনগণকে জন্য আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক, সুষম ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়তে নতুন এই তহবিল সহায়তা করবে।
চুক্তি স্বাক্ষরের পর অর্থ উপদেষ্টা সাংবাদিকদের বলেন, মার্কিন প্রতিনিধিদলের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। মূলত রাজস্ব ও আর্থিক খাত নিয়ে কথা হয়েছে। আর্থিক খাতের সংস্কার ও সহযোগিতা নিয়ে কথা হয়েছে। বাণিজ্য নিয়েও কথা হয়েছে; রপ্তানি বহুমুখীকরণসহ অন্যান্য কারিগরি সহায়তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বাজার অনুসন্ধানও আলোচনায় এসেছে। বাংলাদেশ সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা প্রণয়ন করলে তারা সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে।
২০২১ সালে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত এক চুক্তির আলোকে এই সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। দ্য ডেভেলপমেন্ট অবজেকটিভ গ্র্যান্ট অ্যাগ্রিমেন্ট (ডিওএজি) বা উন্নয়নের লক্ষ্যে অনুদান চুক্তির ষষ্ঠ সংশোধনী হিসেবে আজ এই চুক্তি সই হয়েছে। এই চুক্তির মেয়াদ ২০২৬ সাল পর্যন্ত।
সেই চুক্তির আলোকে বাংলাদেশকে মোট ৯৫ কোটি ৪০ লাখ ডলার সহায়তা দেওয়ার কথা। এ পর্যন্ত মোট পাঁচ বারে ৪২৫ মিলিয়ন বা ৪২ কোটি ৫০ লাখ ডলার দেওয়া হয়েছে। এবার ২০ কোটি ২২ লাখ ডলার সহায়তা দিচ্ছে।
মূলত ইউএসএআইডি ও ইউএসডিএর মাধ্যমে উন্নয়ন সহযোগিতা দিয়ে থাকে যুক্তরাষ্ট্র। ১৯৭৪ সালে স্বাক্ষরিত অর্থনৈতিক প্রযুক্তিগত ও সম্পর্কিত সহায়তা শীর্ষক চুক্তির অধীনে বিভিন্ন খাতে ৮ বিলিয়ন বা ৮০০ কোটি ডলারের বেশি সহায়তা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
২০২৬ পর্যন্ত পাঁচ বছরে বাংলাদেশকে যুক্তরাষ্ট্রের এক বিলিয়ন বা ১০০ কোটি ডলার সহায়তার প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে মার্কিন উন্নয়ন সংস্থা ইউএসএআইডি ও অন্তর্বর্তী সরকারের মধ্যে ২০ কোটি ডলারের একটি চুক্তি সই হয়েছে। আজ রোববার সচিবালয়ে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে এই চুক্তিতে সই করেন অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব এ কে এম সাহাবউদ্দিন এবং ইউএসএআইডির পক্ষ থেকে সই করেন রিড জে অ্যাসচলিম্যান। ইউএসএআইডির এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের উন্নয়ন, তারুণ্যের ক্ষমতায়ন, গণতন্ত্র ও সুশাসন জোরদার, স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়ন এবং সারা দেশের মানুষকে বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক সুবিধা দিতে এই অর্থ ব্যবহার করা হবে। জনগণকে জন্য আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক, সুষম ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়তে নতুন এই তহবিল সহায়তা করবে।
চুক্তি স্বাক্ষরের পর অর্থ উপদেষ্টা সাংবাদিকদের বলেন, মার্কিন প্রতিনিধিদলের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। মূলত রাজস্ব ও আর্থিক খাত নিয়ে কথা হয়েছে। আর্থিক খাতের সংস্কার ও সহযোগিতা নিয়ে কথা হয়েছে। বাণিজ্য নিয়েও কথা হয়েছে; রপ্তানি বহুমুখীকরণসহ অন্যান্য কারিগরি সহায়তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বাজার অনুসন্ধানও আলোচনায় এসেছে। বাংলাদেশ সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা প্রণয়ন করলে তারা সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে।
২০২১ সালে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত এক চুক্তির আলোকে এই সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। দ্য ডেভেলপমেন্ট অবজেকটিভ গ্র্যান্ট অ্যাগ্রিমেন্ট (ডিওএজি) বা উন্নয়নের লক্ষ্যে অনুদান চুক্তির ষষ্ঠ সংশোধনী হিসেবে আজ এই চুক্তি সই হয়েছে। এই চুক্তির মেয়াদ ২০২৬ সাল পর্যন্ত।
সেই চুক্তির আলোকে বাংলাদেশকে মোট ৯৫ কোটি ৪০ লাখ ডলার সহায়তা দেওয়ার কথা। এ পর্যন্ত মোট পাঁচ বারে ৪২৫ মিলিয়ন বা ৪২ কোটি ৫০ লাখ ডলার দেওয়া হয়েছে। এবার ২০ কোটি ২২ লাখ ডলার সহায়তা দিচ্ছে।
মূলত ইউএসএআইডি ও ইউএসডিএর মাধ্যমে উন্নয়ন সহযোগিতা দিয়ে থাকে যুক্তরাষ্ট্র। ১৯৭৪ সালে স্বাক্ষরিত অর্থনৈতিক প্রযুক্তিগত ও সম্পর্কিত সহায়তা শীর্ষক চুক্তির অধীনে বিভিন্ন খাতে ৮ বিলিয়ন বা ৮০০ কোটি ডলারের বেশি সহায়তা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৯ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৩ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১৩ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১৬ ঘণ্টা আগে