নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের পুঁজিবাজারে ফের নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে শেয়ার বিক্রি করে অর্জিত আয়, অর্থাৎ মূলধনি মুনাফা বা ক্যাপিটাল গেইনের ওপর কর বসানোর বিষয়টি। এর কারণে ঈদের আগে থেকে ঊর্ধ্বমুখী থাকা পুঁজিবাজারে আবারও দরপতন দেখা দিয়েছে। বিশ্লেষক ও বাজারসংশ্লিষ্টরা ক্যাপিটাল গেইনের ওপর করারোপকে পুঁজিবাজারের জন্য নেতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবেই দেখছেন।
এ বিষয়ে পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, পুঁজিবাজার নিয়ে সরকারের ভাবনা নেই, নীতি-সহায়তা দিতে চায় না। অর্থনীতির গতি, বিনিয়োগ, ভোগ কমেছে। বিপরীতে কর বাড়ানো হয় কোন যুক্তিতে?
গত এপ্রিলের শেষ দিকে এসে ক্যাপিটাল গেইনে করারোপের আলোচনার মাসখানেক ব্যাপক দরপতন হয় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। বেশির ভাগ বিনিয়োগকারীর বিনিয়োগ অর্ধেকে নেমে যায়। এর মধ্যেই গত ৬ জুন সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ব্যক্তিপর্যায়ে ৫০ লাখ টাকার বেশি ক্যাপিটাল গেইনে ১৫ শতাংশ করারোপের ঘোষণা আসে। এর কয়েক দিন পর কিছুটা ঘুরে দাঁড়াতে থাকে পুঁজিবাজার। ১২ থেকে ২৭ জুন পর্যন্ত ৯ কর্মদিবসের ৮ দিনই উত্থান হয়েছে ডিএসইতে।
তবে গত ২৯ জুন ব্যক্তিপর্যায়ের সঙ্গে কোম্পানির মতো তহবিল ও ট্রাস্টের তহবিলের মূলধনি মুনাফায়ও একই হারে করারোপ করে সংসদে অর্থবিল পাস হয়। এতে পরের কর্মদিবসে গতকাল রোববার ডিএসইতে লেনদেন হওয়া সিকিউরিজিটের মধ্যে দরপতন হয়েছে ২৬৮টির। এর প্রভাবে সাধারণ সূচক ২৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৩২৮ পয়েন্টে। তবে লেনদেন ৬ কোটি ৮৫ লাখ টাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭১২ কোটি ৬৮ লাখ টাকায়।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র রেজাউল করিম বলেন, গেইন ট্যাক্সের পাশাপাশি ক্যাপিটাল লস হলে সেটা পরবর্তী পাঁচ বছর পর্যন্ত ফরোয়ার্ড করতে পারবে, যা ইতিবাচক দিক। তবু আমাদের প্রচেষ্টা থাকবে, এই কর বাতিল করানোর।
দেশের পুঁজিবাজারে ফের নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে শেয়ার বিক্রি করে অর্জিত আয়, অর্থাৎ মূলধনি মুনাফা বা ক্যাপিটাল গেইনের ওপর কর বসানোর বিষয়টি। এর কারণে ঈদের আগে থেকে ঊর্ধ্বমুখী থাকা পুঁজিবাজারে আবারও দরপতন দেখা দিয়েছে। বিশ্লেষক ও বাজারসংশ্লিষ্টরা ক্যাপিটাল গেইনের ওপর করারোপকে পুঁজিবাজারের জন্য নেতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবেই দেখছেন।
এ বিষয়ে পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, পুঁজিবাজার নিয়ে সরকারের ভাবনা নেই, নীতি-সহায়তা দিতে চায় না। অর্থনীতির গতি, বিনিয়োগ, ভোগ কমেছে। বিপরীতে কর বাড়ানো হয় কোন যুক্তিতে?
গত এপ্রিলের শেষ দিকে এসে ক্যাপিটাল গেইনে করারোপের আলোচনার মাসখানেক ব্যাপক দরপতন হয় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। বেশির ভাগ বিনিয়োগকারীর বিনিয়োগ অর্ধেকে নেমে যায়। এর মধ্যেই গত ৬ জুন সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ব্যক্তিপর্যায়ে ৫০ লাখ টাকার বেশি ক্যাপিটাল গেইনে ১৫ শতাংশ করারোপের ঘোষণা আসে। এর কয়েক দিন পর কিছুটা ঘুরে দাঁড়াতে থাকে পুঁজিবাজার। ১২ থেকে ২৭ জুন পর্যন্ত ৯ কর্মদিবসের ৮ দিনই উত্থান হয়েছে ডিএসইতে।
তবে গত ২৯ জুন ব্যক্তিপর্যায়ের সঙ্গে কোম্পানির মতো তহবিল ও ট্রাস্টের তহবিলের মূলধনি মুনাফায়ও একই হারে করারোপ করে সংসদে অর্থবিল পাস হয়। এতে পরের কর্মদিবসে গতকাল রোববার ডিএসইতে লেনদেন হওয়া সিকিউরিজিটের মধ্যে দরপতন হয়েছে ২৬৮টির। এর প্রভাবে সাধারণ সূচক ২৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৩২৮ পয়েন্টে। তবে লেনদেন ৬ কোটি ৮৫ লাখ টাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭১২ কোটি ৬৮ লাখ টাকায়।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র রেজাউল করিম বলেন, গেইন ট্যাক্সের পাশাপাশি ক্যাপিটাল লস হলে সেটা পরবর্তী পাঁচ বছর পর্যন্ত ফরোয়ার্ড করতে পারবে, যা ইতিবাচক দিক। তবু আমাদের প্রচেষ্টা থাকবে, এই কর বাতিল করানোর।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের কিস্তি গ্রহণের জন্য অপেক্ষা না করে নিজেদের মতো বাজেট তৈরি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। এমন তথ্য জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক...
১ ঘণ্টা আগেদেশের ভোজ্যতেলের বাজারে এখনো মানের ঘাটতি রয়েছে। ভিটামিন ‘এ’ ও ‘ডি’ সমৃদ্ধ তেল সরবরাহ বাধ্যতামূলক হলেও বাস্তবে তা অনেকটা উপেক্ষিত। সরকারি আইন অনুযায়ী তেলে ভিটামিন এ মেশানো আবশ্যক হলেও বাজারের বিশাল একটি অংশে তা অনুপস্থিত কিংবা থাকলেও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত অংশীদার চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে কমিশন সভাকক্ষে এই বৈঠক...
১ ঘণ্টা আগেজনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
৯ ঘণ্টা আগে