নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চামড়াজাত পণ্যের রপ্তানিতে বিদ্যমান উৎসে কর ১ শতাংশ থেকে কমিয়ে অর্ধেক অর্থাৎ দশমিক ৫ শতাংশ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এ খাতের প্রতিযোগিতা-সক্ষমতা বাড়াতে এ ছাড় দেওয়া হয়েছে। ২০২৫ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত এই সুবিধা বলবৎ থাকবে। সম্প্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এ-সংক্রান্ত স্ট্যাচুটরি রেগুলেটরি অর্ডার (এসআরও) বা সংবিধিবদ্ধ নিয়ন্ত্রণ আদেশ করে। গতকাল বৃহস্পতিবার এনবিআর সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
আদেশে বলা হয়, ‘জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, আয়কর আইন, ২০২৩ (২০২৩ সালের ১২ নম্বর আইন)-এর ধারা ৭৬-এর উপধারা (১) এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে, যেকোনো রপ্তানিকারক কর্তৃক কেবল চামড়া বা চামড়াজাত পণ্য রপ্তানির মাধ্যমে গৃহীত অর্থ থেকে ওই আইনের ধারা ১২৩-এর অধীন প্রদেয় উৎসে কর কর্তনের হার হ্রাস করিয়া মোট রপ্তানি আয়ের শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ ধার্য করা হলো। এই প্রজ্ঞাপন অবিলম্বে কার্যকর হবে এবং ২০২৫ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।’
বাংলাদেশে বর্তমানে চামড়াসহ সব রপ্তানি পণ্যের ওপর ১ শতাংশ উৎসে কর ছিল। চলতি বছরের জানুয়ারির শেষ দিকে সরকার রপ্তানি পণ্যের নগদ প্রণোদনা কমিয়ে দেয়। এর মধ্যে চামড়া খাতের প্রণোদনা পুরোপুরি বাতিল করা হয়েছে। এ খাতের উদ্যোক্তাদের কিছুটা স্বস্তি দিতে এখন কর কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুসারে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশ ১.২৫ বিলিয়ন ডলারের চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি করেছে, যা আগের অর্থবছরের তুলনায় প্রায় ২ শতাংশ কম। আলোচ্য অর্থবছরে ১ শতাংশ হিসেবে ওই রপ্তানির ওপর কর আদায় হয়েছে ১৩০ কোটি টাকার বেশি।
চামড়াজাত পণ্যের রপ্তানিতে বিদ্যমান উৎসে কর ১ শতাংশ থেকে কমিয়ে অর্ধেক অর্থাৎ দশমিক ৫ শতাংশ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এ খাতের প্রতিযোগিতা-সক্ষমতা বাড়াতে এ ছাড় দেওয়া হয়েছে। ২০২৫ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত এই সুবিধা বলবৎ থাকবে। সম্প্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এ-সংক্রান্ত স্ট্যাচুটরি রেগুলেটরি অর্ডার (এসআরও) বা সংবিধিবদ্ধ নিয়ন্ত্রণ আদেশ করে। গতকাল বৃহস্পতিবার এনবিআর সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
আদেশে বলা হয়, ‘জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, আয়কর আইন, ২০২৩ (২০২৩ সালের ১২ নম্বর আইন)-এর ধারা ৭৬-এর উপধারা (১) এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে, যেকোনো রপ্তানিকারক কর্তৃক কেবল চামড়া বা চামড়াজাত পণ্য রপ্তানির মাধ্যমে গৃহীত অর্থ থেকে ওই আইনের ধারা ১২৩-এর অধীন প্রদেয় উৎসে কর কর্তনের হার হ্রাস করিয়া মোট রপ্তানি আয়ের শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ ধার্য করা হলো। এই প্রজ্ঞাপন অবিলম্বে কার্যকর হবে এবং ২০২৫ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।’
বাংলাদেশে বর্তমানে চামড়াসহ সব রপ্তানি পণ্যের ওপর ১ শতাংশ উৎসে কর ছিল। চলতি বছরের জানুয়ারির শেষ দিকে সরকার রপ্তানি পণ্যের নগদ প্রণোদনা কমিয়ে দেয়। এর মধ্যে চামড়া খাতের প্রণোদনা পুরোপুরি বাতিল করা হয়েছে। এ খাতের উদ্যোক্তাদের কিছুটা স্বস্তি দিতে এখন কর কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুসারে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশ ১.২৫ বিলিয়ন ডলারের চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি করেছে, যা আগের অর্থবছরের তুলনায় প্রায় ২ শতাংশ কম। আলোচ্য অর্থবছরে ১ শতাংশ হিসেবে ওই রপ্তানির ওপর কর আদায় হয়েছে ১৩০ কোটি টাকার বেশি।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৬ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১০ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১০ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১৪ ঘণ্টা আগে