জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
দেশে বন্ড মার্কেটের পরিধি খুবই ছোট। নেই শক্তিশালী অবকাঠামো এবং অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা। তদুপরি আছে আইন ও বিধিমালার ফাঁকফোকর। যখন বিশ্বব্যাপী বন্ড মার্কেট দিনে দিনে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে, তখন এসব কারণে দেশের বন্ড মার্কেটে বিনিয়োগে আস্থার সংকটই কাটছে না।
এ অবস্থায় কিছু বিনিয়োগকারী বন্ডের বিনিয়োগ করা নিয়ে সিদ্ধান্তহীনতায় রয়েছেন। সরকার বা বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এসব বিনিয়োগকারীর মধ্যে আস্থা তৈরির কোনো উদ্যোগও দৃশ্যমান হচ্ছে না। যদিও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) সরকারকে ব্যাংকের পরিবর্তে বন্ড মার্কেট থেকে মেয়াদি ঋণ নেওয়ার পরামর্শ রেখেছে।
সাধারণত ব্যাংকের মতো ঋণ নিয়ে বন্ড মার্কেট কাজ করে। আর বিশ্বব্যাপী দীর্ঘমেয়াদি ঋণ বন্ড মার্কেট থেকেই নেন উদ্যোক্তারা। চুক্তি অনুযায়ী মেয়াদ পূর্ণ হলে সুদে-আসলে পুরো অর্থ ফেরত পান বিনিয়োগকারীরা।
কিন্তু রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার অভাবে দীর্ঘমেয়াদি ঋণের জন্য দেশে শক্তিশালী বন্ড মার্কেট গড়ে উঠছে না। কারণ, যে সময়ের জন্য ঋণ দেবে, সেই সময় পর্যন্ত দেশের পরিস্থিতি কোন দিকে যাবে তা নিয়ে সংশয় থাকে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এই শঙ্কা দূর না হলে বন্ড মার্কেটে গতি আসবে না। এর জন্য সরকারকেই বন্ড মার্কেটের অবকাঠামো নির্মাণ এবং প্রসারে ব্যাপক তৎপর হতে হবে।
এবিবির চেয়ারম্যান সেলিম আর এফ হোসেন বলেন, বন্ড মার্কেট ভাইব্রেন্ড হলে ব্যাংকের ওপর চাপ কমবে। বিশ্বব্যাপী এ ধরনের চর্চা চালু রয়েছে। তবে বন্ড মার্কেটের অবকাঠামো উন্নয়ন এবং বিধিমালার মাধ্যমে এই মার্কেটের প্রতি আস্থা জোগাতে হবে। আস্থা বাড়লে বন্ড মার্কেট স্বাভাবিকভাবে প্রসার হবে। তখন বন্ড ইস্যুকারী ও গ্রাহকের অভাব থাকবে না।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, বাংলাদেশের বন্ড মার্কেট খুবই ছোট বা নেই বললেই চলে। সুনির্দিষ্ট নীতিমালার অভাবে দেশে এখনো সচল হয়নি বন্ড মার্কেট। দেশে ১৯৮৮ থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে মাত্র ৩টি বন্ড এবং ১৪টি ডিবেঞ্চার জনসাধারণের কাছে ইস্যু করা হয়েছে। সবচেয়ে বড় বন্ডটি ইস্যু করা হয়েছিল ২০০৭ সালে। এটির নাম ছিল ‘আইবিবিএল মুদারাবা পারপিচুয়াল বন্ড’। এটি ছিল একটি ইসলামিক বন্ড। এই বন্ডে শুধু মুনাফা দেওয়া হতো এবং সুদের হার নির্ধারণ ছিল না। এত অব্যবস্থাপনার মধ্যেও গ্রিন জিরো-কুপন বন্ড, ইসলামি শরিয়াহভিত্তিক বন্ড এবং বেক্সিমকো গ্রিন সুকুক বন্ড ‘আমার বন্ড’ চালু করা হয়।
বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সাবেক সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বন্ড মার্কেট বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশে শিল্প খাতে দীর্ঘমেয়াদি ঋণদানের জন্য কোনো প্রতিষ্ঠান নেই। ব্যাংকগুলোর জন্য স্বল্প মেয়াদে আমানত নিয়ে দীর্ঘ মেয়াদে ঋণ দেওয়া কঠিন। ব্যাংকের স্বল্পমেয়াদি ঋণই খেলাপি বাড়ার মূল কারণ। স্বল্পমেয়াদি ঋণ নিয়ে শিল্প চালুর আগেই অর্থ পরিশোধ করতে গিয়ে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েন উদ্যোক্তারা। তাই দীর্ঘমেয়াদি ঋণের বিকল্প উৎস হিসেবে বন্ড মার্কেট অপরিহার্য।
জানা গেছে, ব্যাংকের ঋণ এবং পুঁজিবাজার ইক্যুইটি মার্কেট নির্ভরতা কমানোর লক্ষ্যে দেশে বন্ড মার্কেটের কাঠামো দাঁড় করানোর উদ্যোগ নেওয়া হয় ২০০৭ সালে। সর্বশেষ সরকার বন্ড-ব্যবস্থা আধুনিকীকরণ ও স্বচ্ছতা আনার লক্ষ্যে ২০১৭ সালে ‘বন্ড ম্যানেজমেন্ট অটোমেশন’ প্রকল্প গ্রহণ করে। এরপর আর কোনো অগ্রগতি হয়নি।
সূত্র জানায়, দেশে বন্ড মার্কেট জনপ্রিয় করার জন্য সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা তৈরি ও বন্ডের দাম নির্ধারণপ্রক্রিয়া বিষয়ে কোনো কার্যকর পদ্ধতি মানা হচ্ছে না। আর বন্ডের দাম নির্ধারণ করতে না পারলে বিনিয়োগ বাড়বে না।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা আজকের পত্রিকাকে বলেন, বন্ড মার্কেট নিয়ে কাজে ধীরগতি চলছে। গভর্নর ড আহসান এইচ মনসুর ঢাকায় সফররত বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধিদের বন্ড মার্কেটের এমন অবস্থার বিষয়টি জানিয়েছেন। প্রায় দুই দশকের এই বন্ড মার্কেটের কাঠামোগত তেমন উন্নয়ন হয়নি বলে গ্রাহকের আগ্রহ সৃষ্টি হচ্ছে না। বন্ড মার্কেট ভাইব্রেন্ড করতে বিশ্বব্যাংকের উচ্চপর্যায়ে কারিগরি সহায়তা চাওয়া হয়েছে।
এদিকে নীরজ ভার্মার নেতৃত্বে ঢাকায় সফররত প্রতিনিধিদল সম্প্রতি গভর্নর আহসান এইচ মনসুরকে জানান, বন্ড মার্কেটের প্রতি গ্রাহকদের আকৃষ্ট করতে যেসব বৈশিষ্ট্য থাকা দরকার, তা বাংলাদেশের বন্ড মার্কেটে উপস্থিত নেই। পেনশন স্কিমের টাকা, ব্যাংকের ইনস্যুরেন্সের টাকা এবং সাধারণ গ্রাহকের টাকা আকর্ষণীয় করতে বন্ড মার্কেট শক্তিশালী করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর লক্ষ্যে বিশ্বব্যাংক ও সরকার একসঙ্গে কাজ করবে।
দেশে বন্ড মার্কেটের পরিধি খুবই ছোট। নেই শক্তিশালী অবকাঠামো এবং অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা। তদুপরি আছে আইন ও বিধিমালার ফাঁকফোকর। যখন বিশ্বব্যাপী বন্ড মার্কেট দিনে দিনে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে, তখন এসব কারণে দেশের বন্ড মার্কেটে বিনিয়োগে আস্থার সংকটই কাটছে না।
এ অবস্থায় কিছু বিনিয়োগকারী বন্ডের বিনিয়োগ করা নিয়ে সিদ্ধান্তহীনতায় রয়েছেন। সরকার বা বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এসব বিনিয়োগকারীর মধ্যে আস্থা তৈরির কোনো উদ্যোগও দৃশ্যমান হচ্ছে না। যদিও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) সরকারকে ব্যাংকের পরিবর্তে বন্ড মার্কেট থেকে মেয়াদি ঋণ নেওয়ার পরামর্শ রেখেছে।
সাধারণত ব্যাংকের মতো ঋণ নিয়ে বন্ড মার্কেট কাজ করে। আর বিশ্বব্যাপী দীর্ঘমেয়াদি ঋণ বন্ড মার্কেট থেকেই নেন উদ্যোক্তারা। চুক্তি অনুযায়ী মেয়াদ পূর্ণ হলে সুদে-আসলে পুরো অর্থ ফেরত পান বিনিয়োগকারীরা।
কিন্তু রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার অভাবে দীর্ঘমেয়াদি ঋণের জন্য দেশে শক্তিশালী বন্ড মার্কেট গড়ে উঠছে না। কারণ, যে সময়ের জন্য ঋণ দেবে, সেই সময় পর্যন্ত দেশের পরিস্থিতি কোন দিকে যাবে তা নিয়ে সংশয় থাকে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এই শঙ্কা দূর না হলে বন্ড মার্কেটে গতি আসবে না। এর জন্য সরকারকেই বন্ড মার্কেটের অবকাঠামো নির্মাণ এবং প্রসারে ব্যাপক তৎপর হতে হবে।
এবিবির চেয়ারম্যান সেলিম আর এফ হোসেন বলেন, বন্ড মার্কেট ভাইব্রেন্ড হলে ব্যাংকের ওপর চাপ কমবে। বিশ্বব্যাপী এ ধরনের চর্চা চালু রয়েছে। তবে বন্ড মার্কেটের অবকাঠামো উন্নয়ন এবং বিধিমালার মাধ্যমে এই মার্কেটের প্রতি আস্থা জোগাতে হবে। আস্থা বাড়লে বন্ড মার্কেট স্বাভাবিকভাবে প্রসার হবে। তখন বন্ড ইস্যুকারী ও গ্রাহকের অভাব থাকবে না।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, বাংলাদেশের বন্ড মার্কেট খুবই ছোট বা নেই বললেই চলে। সুনির্দিষ্ট নীতিমালার অভাবে দেশে এখনো সচল হয়নি বন্ড মার্কেট। দেশে ১৯৮৮ থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে মাত্র ৩টি বন্ড এবং ১৪টি ডিবেঞ্চার জনসাধারণের কাছে ইস্যু করা হয়েছে। সবচেয়ে বড় বন্ডটি ইস্যু করা হয়েছিল ২০০৭ সালে। এটির নাম ছিল ‘আইবিবিএল মুদারাবা পারপিচুয়াল বন্ড’। এটি ছিল একটি ইসলামিক বন্ড। এই বন্ডে শুধু মুনাফা দেওয়া হতো এবং সুদের হার নির্ধারণ ছিল না। এত অব্যবস্থাপনার মধ্যেও গ্রিন জিরো-কুপন বন্ড, ইসলামি শরিয়াহভিত্তিক বন্ড এবং বেক্সিমকো গ্রিন সুকুক বন্ড ‘আমার বন্ড’ চালু করা হয়।
বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সাবেক সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বন্ড মার্কেট বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশে শিল্প খাতে দীর্ঘমেয়াদি ঋণদানের জন্য কোনো প্রতিষ্ঠান নেই। ব্যাংকগুলোর জন্য স্বল্প মেয়াদে আমানত নিয়ে দীর্ঘ মেয়াদে ঋণ দেওয়া কঠিন। ব্যাংকের স্বল্পমেয়াদি ঋণই খেলাপি বাড়ার মূল কারণ। স্বল্পমেয়াদি ঋণ নিয়ে শিল্প চালুর আগেই অর্থ পরিশোধ করতে গিয়ে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েন উদ্যোক্তারা। তাই দীর্ঘমেয়াদি ঋণের বিকল্প উৎস হিসেবে বন্ড মার্কেট অপরিহার্য।
জানা গেছে, ব্যাংকের ঋণ এবং পুঁজিবাজার ইক্যুইটি মার্কেট নির্ভরতা কমানোর লক্ষ্যে দেশে বন্ড মার্কেটের কাঠামো দাঁড় করানোর উদ্যোগ নেওয়া হয় ২০০৭ সালে। সর্বশেষ সরকার বন্ড-ব্যবস্থা আধুনিকীকরণ ও স্বচ্ছতা আনার লক্ষ্যে ২০১৭ সালে ‘বন্ড ম্যানেজমেন্ট অটোমেশন’ প্রকল্প গ্রহণ করে। এরপর আর কোনো অগ্রগতি হয়নি।
সূত্র জানায়, দেশে বন্ড মার্কেট জনপ্রিয় করার জন্য সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা তৈরি ও বন্ডের দাম নির্ধারণপ্রক্রিয়া বিষয়ে কোনো কার্যকর পদ্ধতি মানা হচ্ছে না। আর বন্ডের দাম নির্ধারণ করতে না পারলে বিনিয়োগ বাড়বে না।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা আজকের পত্রিকাকে বলেন, বন্ড মার্কেট নিয়ে কাজে ধীরগতি চলছে। গভর্নর ড আহসান এইচ মনসুর ঢাকায় সফররত বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধিদের বন্ড মার্কেটের এমন অবস্থার বিষয়টি জানিয়েছেন। প্রায় দুই দশকের এই বন্ড মার্কেটের কাঠামোগত তেমন উন্নয়ন হয়নি বলে গ্রাহকের আগ্রহ সৃষ্টি হচ্ছে না। বন্ড মার্কেট ভাইব্রেন্ড করতে বিশ্বব্যাংকের উচ্চপর্যায়ে কারিগরি সহায়তা চাওয়া হয়েছে।
এদিকে নীরজ ভার্মার নেতৃত্বে ঢাকায় সফররত প্রতিনিধিদল সম্প্রতি গভর্নর আহসান এইচ মনসুরকে জানান, বন্ড মার্কেটের প্রতি গ্রাহকদের আকৃষ্ট করতে যেসব বৈশিষ্ট্য থাকা দরকার, তা বাংলাদেশের বন্ড মার্কেটে উপস্থিত নেই। পেনশন স্কিমের টাকা, ব্যাংকের ইনস্যুরেন্সের টাকা এবং সাধারণ গ্রাহকের টাকা আকর্ষণীয় করতে বন্ড মার্কেট শক্তিশালী করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর লক্ষ্যে বিশ্বব্যাংক ও সরকার একসঙ্গে কাজ করবে।
আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে বিক্রির ক্ষেত্রে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। পাশাপাশি ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিং ও ইউরোর দামও বেড়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের উচ্চ আমদানি শুল্ক থেকে রক্ষা পেতে ইন্দোনেশিয়ায় শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্থাপন বা সম্প্রসারণে ঝুঁকছে চীনা কোম্পানিগুলো। এর ফলে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বৃহত্তম অর্থনীতি এবং বিশ্বের চতুর্থ জনবহুল দেশটিতে বিনিয়োগের নতুন ঢল নেমেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেকেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অমান্য করে নিয়মবহির্ভূতভাবে বাড়তি দামে ডলার বিক্রি করেছে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক। ডলার কারসাজির মাধ্যমে ব্যাংকটির ঢাকা প্রধান কার্যালয়, উত্তরাসহ কয়েকটি শাখায় গ্রাহকের কাছ থেকে প্রায় ৮৫ কোটি টাকা অতিরিক্ত আদায় করা হয়েছে বলে তদন্তে উঠে এসেছে।
১০ ঘণ্টা আগেসরকার কর ও শুল্কছাড়ের মাধ্যমে বাজারে পণ্যের দাম কমানোর চেষ্টা করলেও তা কার্যত সাধারণ ভোক্তার দামের বোঝা কমাতে পারেনি। গত অর্থবছরে ভোজ্যতেল, মোবাইল ফোন, পোলট্রি, ফ্রিজ, এসি উৎপাদনের উপকরণসহ বিভিন্ন খাতে কোটি কোটি টাকা শুল্কছাড় দেওয়া হয়েছে। সরকারের যুক্তি ছিল, এতে ভোক্তারা কম দামে পণ্য পাবে।
১১ ঘণ্টা আগে