অনলাইন ডেস্ক
ভয়েস কলের ফ্লোর প্রাইস (কোনো একটি অপারেটর সর্বনিম্ন যে পরিমাণ কলরেট নির্ধারণ করতে পারে) তুলে নেওয়া এবং কল ড্রপ শূন্য শতাংশে নামিয়ে আনার দাবি জানিয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি) চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন। আজ বৃহস্পতিবার এ চিঠি পাঠানো হয়।
সংগঠনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়, ভয়েস কলের ফ্লোর প্রাইস ২৫ পয়সা থেকে বৃদ্ধি করে ৪৫ পয়সা করার পর আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ করেছিলাম। কিন্তু বিটিআরসি, এমনকি সরকারও বিষয়টি গুরুত্ব না দিয়ে ফ্লোর প্রাইস বৃদ্ধি করে। ফলে অপারেটরদের মধ্যে প্রতিযোগিতা বন্ধ হয়ে যায়। সেবার মান বৃদ্ধি না হলেও গ্রাহকের খরচ বৃদ্ধি পায় এবং ভয়েস কলের পরিমাণ দিন দিন কমে এসেছে।
চিঠিতে আরও বলা হয়, বর্তমানে সিলিং প্রাইস (সর্বোচ্চ যে পরিমাণ কলরেট নির্ধারণ করা যাবে) ২ টাকার সঙ্গে কোনো কোনো অপারেটর ভ্যাট সার্ভিস যুক্ত করে কল রেট আদায় করছেন। এ নিয়ে গ্রাহকদের মধ্যে চরম অসন্তোষ বিরাজমান। বর্তমান বিশ্বে উন্নত দেশসমূহে ভয়েস কল যেখানে ফ্রি সেখানে বাংলাদেশে ফ্লোর প্রাইস ৪৫ পয়সা এবং সিলিং প্রাইস ২ টাকা আদায় করা হচ্ছে। যা বাংলাদেশের অভ্যন্তরে এবং বহির্বিশ্বের সঙ্গে বৈষম্য তৈরি করছে।
চিঠিতে সাশ্রয়ী কলরেট নিশ্চিত করা, নিম্নআয়ের জনগোষ্ঠীর জন্য বিশেষ সুবিধা চালু করা, গ্রাহককে ক্ষতিপূরণ দেওয়া ও নেটওয়ার্ক উন্নয়নসহ বেশ কিছু সুপারিশ তুলে ধরা হয়। চিঠিতে বলা হয়, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) যেন নিয়মিত মোবাইল অপারেটরদের নেটওয়ার্কের গুণগত মান পরীক্ষা করে এবং গ্রাহকদের অভিযোগ দ্রুত সমাধান করে। গ্রাহকের অভিযোগ নিষ্পত্তি দ্রুত না হওয়ায় বর্তমানে গ্রাহকেরা নিয়ন্ত্রণ কমিশনের ওপর চরমভাবে ক্ষুব্ধ এবং আস্থা হারিয়ে ফেলছে।
ভয়েস কলের ফ্লোর প্রাইস (কোনো একটি অপারেটর সর্বনিম্ন যে পরিমাণ কলরেট নির্ধারণ করতে পারে) তুলে নেওয়া এবং কল ড্রপ শূন্য শতাংশে নামিয়ে আনার দাবি জানিয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি) চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন। আজ বৃহস্পতিবার এ চিঠি পাঠানো হয়।
সংগঠনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়, ভয়েস কলের ফ্লোর প্রাইস ২৫ পয়সা থেকে বৃদ্ধি করে ৪৫ পয়সা করার পর আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ করেছিলাম। কিন্তু বিটিআরসি, এমনকি সরকারও বিষয়টি গুরুত্ব না দিয়ে ফ্লোর প্রাইস বৃদ্ধি করে। ফলে অপারেটরদের মধ্যে প্রতিযোগিতা বন্ধ হয়ে যায়। সেবার মান বৃদ্ধি না হলেও গ্রাহকের খরচ বৃদ্ধি পায় এবং ভয়েস কলের পরিমাণ দিন দিন কমে এসেছে।
চিঠিতে আরও বলা হয়, বর্তমানে সিলিং প্রাইস (সর্বোচ্চ যে পরিমাণ কলরেট নির্ধারণ করা যাবে) ২ টাকার সঙ্গে কোনো কোনো অপারেটর ভ্যাট সার্ভিস যুক্ত করে কল রেট আদায় করছেন। এ নিয়ে গ্রাহকদের মধ্যে চরম অসন্তোষ বিরাজমান। বর্তমান বিশ্বে উন্নত দেশসমূহে ভয়েস কল যেখানে ফ্রি সেখানে বাংলাদেশে ফ্লোর প্রাইস ৪৫ পয়সা এবং সিলিং প্রাইস ২ টাকা আদায় করা হচ্ছে। যা বাংলাদেশের অভ্যন্তরে এবং বহির্বিশ্বের সঙ্গে বৈষম্য তৈরি করছে।
চিঠিতে সাশ্রয়ী কলরেট নিশ্চিত করা, নিম্নআয়ের জনগোষ্ঠীর জন্য বিশেষ সুবিধা চালু করা, গ্রাহককে ক্ষতিপূরণ দেওয়া ও নেটওয়ার্ক উন্নয়নসহ বেশ কিছু সুপারিশ তুলে ধরা হয়। চিঠিতে বলা হয়, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) যেন নিয়মিত মোবাইল অপারেটরদের নেটওয়ার্কের গুণগত মান পরীক্ষা করে এবং গ্রাহকদের অভিযোগ দ্রুত সমাধান করে। গ্রাহকের অভিযোগ নিষ্পত্তি দ্রুত না হওয়ায় বর্তমানে গ্রাহকেরা নিয়ন্ত্রণ কমিশনের ওপর চরমভাবে ক্ষুব্ধ এবং আস্থা হারিয়ে ফেলছে।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
২ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
৬ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
৬ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
৯ ঘণ্টা আগে