শেরপুর ও নকলা প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের মধ্যনগর উপজেলার বংশীকুণ্ডা উত্তর ইউনিয়নের বিভিন্ন সড়কে চলাচল করা যানবাহনের উচ্চশব্দ বেড়েই চলেছে। প্রতিদিন সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত মালবাহী ট্রাক্টর, ইজিবাইক ও অটোরিকশার ইঞ্জিনের ও হর্নের শব্দে অতিষ্ঠ মানুষ। এর প্রতিকার চেয়ে গত রোববার মধ্যনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) স্থানীয় লোকজন অভিযোগ দিয়েছেন।
লিখিত অভিযোগ থেকে জানা গেছে, উপজেলার বংশীকুণ্ডা উত্তর ইউনিয়নের মহিষখোলা বাজার ও গোলগাও বাজারের আশপাশের সড়ক দিয়ে বেশ কয়েক দিন ধরে মালবাহী ট্রাক্টরে পাথর পরিবহন করা হচ্ছে। এতে সড়কের বিভিন্ন স্থানে ভাঙনের সৃষ্টি হচ্ছে। সড়কের পাশে প্রায় ৭-৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, মসজিদসহ প্রায় পাঁচ শতাধিক বসবাসরত পরিবারে মানুষের জীবনমান হুমকির মুখে পড়েছে।
বিদ্যালয়মুখী শিশু শিক্ষার্থীরা মালবাহী ট্রাক্টরের বিকট শব্দের ভয়ে বিদ্যালয়ে যেতে চায় না। যানবাহনের ধুলাবালিতে শিশুসহ বিভিন্ন বয়সীদের সর্দি-কাশি ও শ্বাসকষ্ট লেগেই থাকছে। রাতে ট্রাক্টরের বিকট শব্দে মানুষের ঘুমের সমস্যা হওয়ায় উচ্চরক্তচাপসহ বিভিন্ন রোগ দেখা দিচ্ছে। এ ছাড়া ট্রাক্টর বেপরোয়াভাবে চলাচল করায় দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে বলে লিখিত অভিযোগে স্থানীয়রা উল্লেখ করেন।
বংশীকুণ্ডা উত্তর ইউনিয়নের ইছামারি গ্রামের মাহফুজ আলম বলেন, ‘এভাবে চলতে থাকলে বংশীকুণ্ডা উত্তর ইউনিয়নে যারা সড়ক থেকে এক কিলোমিটারের মধ্যে বসবাস করছেন তাঁরা অল্পদিনেই পাগল হয়ে যাবেন। সড়কের বিভিন্ন স্থানে ভাঙন দেখা দেওয়া, পরিবেশ দূষণ, শব্দ দূষণ, বাচ্চাদের লেখাপড়া তো এতে শেষ। অসুস্থতার হার বেড়ে যাচ্ছে, কাশি, নিউমোনিয়া, মাথা ব্যথা, শ্বাসকষ্টে এক কথায় জনজীবন দুর্বিষহ হয়ে পড়েছে।’
ভোলাগঞ্জ সর্বজনীন উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক জুয়েল পণ্ডিত বলেন, ‘আমাদের স্কুলের ক্লাসরুমগুলো রাস্তার পাশে। এতে সড়ক দিয়ে যখন দুই-পাঁচ মিনিট অন্তর ট্রাক্টরগুলো বিকট শব্দে যাওয়া-আশা করে তখন আমরা যা বলি শিক্ষার্থীরা বুঝতে পারে না। উচ্চ শব্দের কারণে বিদ্যালয়ে পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি।’
অভিযোগের অনুলিপি পেয়েছেন বলে জানান বংশীকুণ্ডা উত্তর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান নূর নবী তালুকদার।
মধ্যনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অতীশ দর্শী চাকমা বলেন, ‘স্থানীয়দের একটি অভিযোগ পেয়েছি। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সুনামগঞ্জের মধ্যনগর উপজেলার বংশীকুণ্ডা উত্তর ইউনিয়নের বিভিন্ন সড়কে চলাচল করা যানবাহনের উচ্চশব্দ বেড়েই চলেছে। প্রতিদিন সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত মালবাহী ট্রাক্টর, ইজিবাইক ও অটোরিকশার ইঞ্জিনের ও হর্নের শব্দে অতিষ্ঠ মানুষ। এর প্রতিকার চেয়ে গত রোববার মধ্যনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) স্থানীয় লোকজন অভিযোগ দিয়েছেন।
লিখিত অভিযোগ থেকে জানা গেছে, উপজেলার বংশীকুণ্ডা উত্তর ইউনিয়নের মহিষখোলা বাজার ও গোলগাও বাজারের আশপাশের সড়ক দিয়ে বেশ কয়েক দিন ধরে মালবাহী ট্রাক্টরে পাথর পরিবহন করা হচ্ছে। এতে সড়কের বিভিন্ন স্থানে ভাঙনের সৃষ্টি হচ্ছে। সড়কের পাশে প্রায় ৭-৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, মসজিদসহ প্রায় পাঁচ শতাধিক বসবাসরত পরিবারে মানুষের জীবনমান হুমকির মুখে পড়েছে।
বিদ্যালয়মুখী শিশু শিক্ষার্থীরা মালবাহী ট্রাক্টরের বিকট শব্দের ভয়ে বিদ্যালয়ে যেতে চায় না। যানবাহনের ধুলাবালিতে শিশুসহ বিভিন্ন বয়সীদের সর্দি-কাশি ও শ্বাসকষ্ট লেগেই থাকছে। রাতে ট্রাক্টরের বিকট শব্দে মানুষের ঘুমের সমস্যা হওয়ায় উচ্চরক্তচাপসহ বিভিন্ন রোগ দেখা দিচ্ছে। এ ছাড়া ট্রাক্টর বেপরোয়াভাবে চলাচল করায় দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে বলে লিখিত অভিযোগে স্থানীয়রা উল্লেখ করেন।
বংশীকুণ্ডা উত্তর ইউনিয়নের ইছামারি গ্রামের মাহফুজ আলম বলেন, ‘এভাবে চলতে থাকলে বংশীকুণ্ডা উত্তর ইউনিয়নে যারা সড়ক থেকে এক কিলোমিটারের মধ্যে বসবাস করছেন তাঁরা অল্পদিনেই পাগল হয়ে যাবেন। সড়কের বিভিন্ন স্থানে ভাঙন দেখা দেওয়া, পরিবেশ দূষণ, শব্দ দূষণ, বাচ্চাদের লেখাপড়া তো এতে শেষ। অসুস্থতার হার বেড়ে যাচ্ছে, কাশি, নিউমোনিয়া, মাথা ব্যথা, শ্বাসকষ্টে এক কথায় জনজীবন দুর্বিষহ হয়ে পড়েছে।’
ভোলাগঞ্জ সর্বজনীন উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক জুয়েল পণ্ডিত বলেন, ‘আমাদের স্কুলের ক্লাসরুমগুলো রাস্তার পাশে। এতে সড়ক দিয়ে যখন দুই-পাঁচ মিনিট অন্তর ট্রাক্টরগুলো বিকট শব্দে যাওয়া-আশা করে তখন আমরা যা বলি শিক্ষার্থীরা বুঝতে পারে না। উচ্চ শব্দের কারণে বিদ্যালয়ে পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি।’
অভিযোগের অনুলিপি পেয়েছেন বলে জানান বংশীকুণ্ডা উত্তর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান নূর নবী তালুকদার।
মধ্যনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অতীশ দর্শী চাকমা বলেন, ‘স্থানীয়দের একটি অভিযোগ পেয়েছি। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
মাগুরায় শিশুকে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় ৪র্থ দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। আজ বুধবার সকাল ১০ টার দিকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসানের আদালতে সাক্ষ্য গ্রহণ হয়। সাক্ষ্য দিয়েছেন মাগুরা ও ফরিদপুর মেডিকেলের তিন জন চিকিৎসক। যারা শিশুটির চিকিৎসা করেছিলেন।
১৩ মিনিট আগেখুলনা মহানগরীর দৌলতপুর রেলস্টেশন সংলগ্ন এলাকায় ট্রেনের ধাক্কায় মো. হেলাল (৪৫) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। বুধবার সকাল ৮টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৪২ মিনিট আগেরাজশাহীতে রেললাইনের পাশে এক শ্রমিকের লাশ পাওয়া গেছে। তাঁর নাম হাবিবুর রহমান (৫০)। চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার চর বারোরশিয়া গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন তিনি। পুলিশের ধারণা, চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে মৃত্যু হয়েছে ধান কাটা শ্রমিক হাবিবুরের।
৪৪ মিনিট আগেরাজধানীর ফকিরাপুলে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় মতিন মিয়া (৩৫) নামে এক রিকশাচালক নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ফকিরাপুল মোড়ে এই দুর্ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় পথচারীরা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
২ ঘণ্টা আগে