প্রতিনিধি, মৌলভীবাজার
হাওর, পাহাড়, চা বাগান অধ্যুষিত মৌলভীবাজার জেলা পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় স্থান। বর্তমানে করোনার জাঁতাকলে পিষ্ট এ শিল্প। ভ্রমণ প্রেমীদের নেই সমাগম। রিসোর্ট-কটেজগুলোয় ৭০ ভাগ কর্মচারী ইতি মধ্যে ছাঁটাই করা হয়েছে। হোটেল-মোটেল ও গেস্টহাউস অনিষ্টকালের জন্য বন্ধ। দফায় দফায় বন্ধ এবং লকডাউনের ফলে পর্যটন খাতে কয়েক কোটি টাকা লোকসান হয়েছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের।
সংশ্লিষ্টরা জানান, সামনে ঈদুল আজহা। এই সময়টা ছিল ব্যবসার জন্য উত্তম সময়। দেশ লকডাউনের কবলে থাকায় সব শেষ। প্রতি বছরের মধ্য নভেম্বর থেকে জুলাই-আগস্ট পর্যন্ত ভরা পর্যটন মৌসুম। এ সময় ভ্রমণপিপাসুদের সমাগমে মুখর থাকে বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্র। প্রতিদিনই বেড়াতে আসেন অন্তত ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ। কিন্তু গত বছরের মার্চে বাংলাদেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্তের পর থেকে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের দেখা নেই। তাই ধস নেমেছে পর্যটন খাতে।
সরেজমিনে বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান, মাধবপুর লেক, বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান স্মৃতিসৌধ, বধ্যভূমি ৭১, সাত লেয়ারের চা, বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশন, বাইক্কা বিল হাইল হাওর, মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত, হামহাম জলপ্রপাত, জলের গ্রাম অন্তেহরী, হাকালুকি হাওর সদ বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানগুলোতে পর্যটকদের উপস্থিতি নেই।
এ ছাড়া সদর উপজেলার মোকামবাজার এলাকায় অবস্থিত পাঁচতারকা মানের দুসাই রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা, শ্রীমঙ্গল উপজেলার গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট অ্যান্ড গলফ, টি-বোর্ডের নিয়ন্ত্রণাধীন শ্রীমঙ্গল টি রিসোর্ট অ্যান্ড মিউজিয়াম, লেমন গার্ডেন রিসোর্ট, নভেম ইকো রিসোর্ট, টি হ্যাভেন রিসোর্ট, বালিশিরা রিসোর্টসহ অধিকাংশ হোটেল-মোটেল প্রায় সময়ই বন্ধ থাকতে দেখা যায়।
রিসোর্ট-কটেজ মালিকেরা জানান, হোটেল-মোটেল খোলার ব্যাপারে সরকারের প্রতিটি নির্দেশনা মেনে পুরোটা সময় বন্ধ রাখতে হচ্ছে। মাঝে মাঝে সরকারি বিধিনিষেধ শিথিল হলেও পর্যটকেরা বেড়াতে না আসায় মন্দাবস্থার উন্নতি হচ্ছে না।
শ্রীমঙ্গলের পাঁচতারকা হোটেল গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট অ্যান্ড গলফের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার আরমান খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, `এক বছরের অধিক সময় থেকে আমরা লোকসানে আছি। সকল স্টাফকে নিয়মিত বেতন দিয়ে যাচ্ছি। করোনার দীর্ঘ মেয়াদি প্রভাবে দেশি বিদেশি পর্যটক আসছে না। বিশেষ করে বিদেশি পর্যটক না আসায় কি পরিমাণ টাকা লোকসান হচ্ছে বলে বোঝানো যাবে না।'
সংশ্লিষ্টদের আশঙ্কা, এমন পরিস্থিতি বিরাজ করলে লোকসানের অঙ্ক বাড়তে থাকবে। মৌলভীবাজারের হোটেল ও রিসোর্টের অধিকাংশই শ্রীমঙ্গল উপজেলায়। পর্যটন গন্তব্য হিসেবে এই জায়গা বেশ জনপ্রিয়। এখানে আছে প্রায় ১০০টি হোটেল-মোটেল, গেস্টহাউস, রিসোর্ট ও কটেজ। এর মধ্যে পাঁচতারকা হোটেল দুটি এবং তিন তারকা মানের রিসোর্ট পাঁচটির বেশি।
শ্রীমঙ্গল কলেজ রোডে গ্রিন লীফ গেস্টহাউসের স্বত্বাধিকারী এবং শ্রীমঙ্গল পর্যটন সেবা সংস্থার সাংগঠনিক সম্পাদক এসকে দাস সুমন বলেন, `আমরা ব্যক্তিগত উদ্যোগে গড়ে তুলেছি রিসোর্ট-কটেজ, সরকার সেখান থেকে অনেক রাজস্ব পাচ্ছে, কিন্তু করোনার সময় আমরা কোন সহযোগিতা পাচ্ছি না। আমাদের ব্যাংক লোন কয়েক কোটি টাকা, আমরা কীভাবে সেগুলো পরিশোধ করব। এখন পর্যন্ত সব রিসোর্ট কটেজে ৭০ ভাগ কর্মচারী ছাঁটাই করা হয়েছে, তাঁরা বেকার হচ্ছে। এর মধ্যেও বাকি কর্মচারী ও ম্যানেজারকে বেতন নিয়মিত দিচ্ছি। শুধু হোটেল-মোটেল নয়, জেলার কৃষিপণ্য ও চা ব্যবসা পর্যটন খাতের ওপর নির্ভরশীল। পর্যটকরাই শ্রীমঙ্গলের লেবু, আনারস, চা ও মণিপুরী শাড়িসহ হাতে বানানো বিভিন্ন সামগ্রীর মূল ক্রেতা। কিন্তু কোভিড-১৯ রোগের প্রাদুর্ভাবে সবখানে মন্দাবস্থা।'
মৌলভীবাজার শহরের হোটেল রেস্ট ইন এর ব্যবস্থাপক সতরোজিত আচার্য জানান, গত বছর মাঝে মাঝে পর্যটকেরা আসতেন। এ বছর শূন্যই বলা চলে। জরুরি কাজে বিশেষ কেউ আসলে হোটেলে ওঠেন, এ ছাড়া কেউ আসে না। আগের তুলনায় ৯৫ শতাংশ আয় কমে গেছে বলে জানান তিনি।
মৌলভীবাজার জেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়ন জানায়, শুধুমাত্র শ্রীমঙ্গল উপজেলায় তাঁদের এক হাজার ৩৭০ জন নিবন্ধিত শ্রমিক আছেন। তাঁদের মধ্যে ৬০০-৭০০ জন কার, মাইক্রোবাস, জিপ বা অন্য বাহনের চালক। করোনাভাইরাসের কারণে যানবাহন চলাচল বন্ধ। বিধিনিষেধ শিথিল হলেও পর্যটক না থাকা ও মানুষের চলাচল কম থাকায় তাঁদের দুর্দিন কাটছে না।
জেলা প্রশাসক মীর নাহিদ আহসান জানান, এই জেলা দেশের পর্যটন শিল্পের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এখানে পর্যটন নির্ভর লোকের সংখ্যা বেশি। লকডাউনের কারণে ক্ষতির মুখে পড়া পর্যটন সংশ্লিষ্টদের সহায়তার বিষয়ে সরকারের ঊর্ধ্বতন দপ্তরে অবহিত করা হয়েছে।
হাওর, পাহাড়, চা বাগান অধ্যুষিত মৌলভীবাজার জেলা পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় স্থান। বর্তমানে করোনার জাঁতাকলে পিষ্ট এ শিল্প। ভ্রমণ প্রেমীদের নেই সমাগম। রিসোর্ট-কটেজগুলোয় ৭০ ভাগ কর্মচারী ইতি মধ্যে ছাঁটাই করা হয়েছে। হোটেল-মোটেল ও গেস্টহাউস অনিষ্টকালের জন্য বন্ধ। দফায় দফায় বন্ধ এবং লকডাউনের ফলে পর্যটন খাতে কয়েক কোটি টাকা লোকসান হয়েছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের।
সংশ্লিষ্টরা জানান, সামনে ঈদুল আজহা। এই সময়টা ছিল ব্যবসার জন্য উত্তম সময়। দেশ লকডাউনের কবলে থাকায় সব শেষ। প্রতি বছরের মধ্য নভেম্বর থেকে জুলাই-আগস্ট পর্যন্ত ভরা পর্যটন মৌসুম। এ সময় ভ্রমণপিপাসুদের সমাগমে মুখর থাকে বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্র। প্রতিদিনই বেড়াতে আসেন অন্তত ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ। কিন্তু গত বছরের মার্চে বাংলাদেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্তের পর থেকে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের দেখা নেই। তাই ধস নেমেছে পর্যটন খাতে।
সরেজমিনে বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান, মাধবপুর লেক, বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান স্মৃতিসৌধ, বধ্যভূমি ৭১, সাত লেয়ারের চা, বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশন, বাইক্কা বিল হাইল হাওর, মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত, হামহাম জলপ্রপাত, জলের গ্রাম অন্তেহরী, হাকালুকি হাওর সদ বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানগুলোতে পর্যটকদের উপস্থিতি নেই।
এ ছাড়া সদর উপজেলার মোকামবাজার এলাকায় অবস্থিত পাঁচতারকা মানের দুসাই রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা, শ্রীমঙ্গল উপজেলার গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট অ্যান্ড গলফ, টি-বোর্ডের নিয়ন্ত্রণাধীন শ্রীমঙ্গল টি রিসোর্ট অ্যান্ড মিউজিয়াম, লেমন গার্ডেন রিসোর্ট, নভেম ইকো রিসোর্ট, টি হ্যাভেন রিসোর্ট, বালিশিরা রিসোর্টসহ অধিকাংশ হোটেল-মোটেল প্রায় সময়ই বন্ধ থাকতে দেখা যায়।
রিসোর্ট-কটেজ মালিকেরা জানান, হোটেল-মোটেল খোলার ব্যাপারে সরকারের প্রতিটি নির্দেশনা মেনে পুরোটা সময় বন্ধ রাখতে হচ্ছে। মাঝে মাঝে সরকারি বিধিনিষেধ শিথিল হলেও পর্যটকেরা বেড়াতে না আসায় মন্দাবস্থার উন্নতি হচ্ছে না।
শ্রীমঙ্গলের পাঁচতারকা হোটেল গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট অ্যান্ড গলফের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার আরমান খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, `এক বছরের অধিক সময় থেকে আমরা লোকসানে আছি। সকল স্টাফকে নিয়মিত বেতন দিয়ে যাচ্ছি। করোনার দীর্ঘ মেয়াদি প্রভাবে দেশি বিদেশি পর্যটক আসছে না। বিশেষ করে বিদেশি পর্যটক না আসায় কি পরিমাণ টাকা লোকসান হচ্ছে বলে বোঝানো যাবে না।'
সংশ্লিষ্টদের আশঙ্কা, এমন পরিস্থিতি বিরাজ করলে লোকসানের অঙ্ক বাড়তে থাকবে। মৌলভীবাজারের হোটেল ও রিসোর্টের অধিকাংশই শ্রীমঙ্গল উপজেলায়। পর্যটন গন্তব্য হিসেবে এই জায়গা বেশ জনপ্রিয়। এখানে আছে প্রায় ১০০টি হোটেল-মোটেল, গেস্টহাউস, রিসোর্ট ও কটেজ। এর মধ্যে পাঁচতারকা হোটেল দুটি এবং তিন তারকা মানের রিসোর্ট পাঁচটির বেশি।
শ্রীমঙ্গল কলেজ রোডে গ্রিন লীফ গেস্টহাউসের স্বত্বাধিকারী এবং শ্রীমঙ্গল পর্যটন সেবা সংস্থার সাংগঠনিক সম্পাদক এসকে দাস সুমন বলেন, `আমরা ব্যক্তিগত উদ্যোগে গড়ে তুলেছি রিসোর্ট-কটেজ, সরকার সেখান থেকে অনেক রাজস্ব পাচ্ছে, কিন্তু করোনার সময় আমরা কোন সহযোগিতা পাচ্ছি না। আমাদের ব্যাংক লোন কয়েক কোটি টাকা, আমরা কীভাবে সেগুলো পরিশোধ করব। এখন পর্যন্ত সব রিসোর্ট কটেজে ৭০ ভাগ কর্মচারী ছাঁটাই করা হয়েছে, তাঁরা বেকার হচ্ছে। এর মধ্যেও বাকি কর্মচারী ও ম্যানেজারকে বেতন নিয়মিত দিচ্ছি। শুধু হোটেল-মোটেল নয়, জেলার কৃষিপণ্য ও চা ব্যবসা পর্যটন খাতের ওপর নির্ভরশীল। পর্যটকরাই শ্রীমঙ্গলের লেবু, আনারস, চা ও মণিপুরী শাড়িসহ হাতে বানানো বিভিন্ন সামগ্রীর মূল ক্রেতা। কিন্তু কোভিড-১৯ রোগের প্রাদুর্ভাবে সবখানে মন্দাবস্থা।'
মৌলভীবাজার শহরের হোটেল রেস্ট ইন এর ব্যবস্থাপক সতরোজিত আচার্য জানান, গত বছর মাঝে মাঝে পর্যটকেরা আসতেন। এ বছর শূন্যই বলা চলে। জরুরি কাজে বিশেষ কেউ আসলে হোটেলে ওঠেন, এ ছাড়া কেউ আসে না। আগের তুলনায় ৯৫ শতাংশ আয় কমে গেছে বলে জানান তিনি।
মৌলভীবাজার জেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়ন জানায়, শুধুমাত্র শ্রীমঙ্গল উপজেলায় তাঁদের এক হাজার ৩৭০ জন নিবন্ধিত শ্রমিক আছেন। তাঁদের মধ্যে ৬০০-৭০০ জন কার, মাইক্রোবাস, জিপ বা অন্য বাহনের চালক। করোনাভাইরাসের কারণে যানবাহন চলাচল বন্ধ। বিধিনিষেধ শিথিল হলেও পর্যটক না থাকা ও মানুষের চলাচল কম থাকায় তাঁদের দুর্দিন কাটছে না।
জেলা প্রশাসক মীর নাহিদ আহসান জানান, এই জেলা দেশের পর্যটন শিল্পের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এখানে পর্যটন নির্ভর লোকের সংখ্যা বেশি। লকডাউনের কারণে ক্ষতির মুখে পড়া পর্যটন সংশ্লিষ্টদের সহায়তার বিষয়ে সরকারের ঊর্ধ্বতন দপ্তরে অবহিত করা হয়েছে।
দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. শেখ সাদেক আলীর বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন ও মানহানিকর পোস্টার লাগানো ও অপপ্রচারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন শিক্ষার্থীরা। রোববার দুপুর ১২টার দিকে কলেজ ক্যাম্পাস থেকে মিছিলটি শুরু হয়। কলেজ ক্যাম্পাস ও মহাসড়ক প্রদক্ষিণ শেষে কলেজের প্রশাসনিক...
২১ মিনিট আগেপটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পবিপ্রবি) ঋণ শাখার দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ২ কোটি ৬০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে, মোটরসাইকেল ও কম্পিউটার ক্রয় ঋণের কিস্তির টাকা ব্যাংকে জমা না দিয়ে ভুয়া স্লিপ দেখিয়ে তাঁরা এ অর্থ আত্মসাৎ করেছেন।
৩১ মিনিট আগেপটুয়াখালীতে এক সাংবাদিককে ‘দেখে নেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন জেলা মহিলা দলের সভানেত্রী ও শেরেবাংলা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি আফরোজা সীমা। হুমকির ওই ভিডিও ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেরোববার গভীর রাতে সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন মো. রাহাত খানের নেতৃত্বে পালেরহাট এলাকায় ফরিদ উদ্দিনের বাড়িতে অভিযান চালানো হয়। এ সময় তাঁর কাছ থেকে একটি একনলা বন্দুক ও নগদ এক লাখ পাঁচ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়। পরে ফরিদের দেওয়া তথ্যে সহযোগী নাঈমের বাড়ির পাশের পুকুর থেকে বিপুল পরিমাণ ইয়াবা, গাঁজা...
২ ঘণ্টা আগে