ছাতক (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
ছাতকে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন প্রায় শতাধিক ব্যক্তি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে শতাধিক রাউন্ড ফাঁকা গুলি ও কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করেছে পুলিশ। এ সময় প্রায় ২০ জনকে আটক করা হয়েছে বলে জানায় পুলিশ।
ছাতক পৌর শহরের ভাসখালা ও কালারুকা ইউনিয়নের মুক্তিরগাঁও গ্রামবাসীর মধ্যে এই সংঘর্ষে ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বুধবার রাত ৮টা থেকে ১১টা পর্যন্ত সুরমা ব্রিজের গোলচত্বর এলাকায় এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
সংঘর্ষে গুরুতর আহত সাইফুল ইসলাম, মামুন ও সজীবকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পর সাইফুল ইসলামের মৃত্যু হয়। সাইফুল ইসলাম মুক্তিরগাঁও গ্রামের চমক আলীর ছেলে। এ ঘটনায় ওই এলাকার রাজ্জাক, জসিম, কুটিলাল, আফতাব উদ্দিনসহ আহত অনেকেই বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
স্থানীয়রা ও পুলিশ জানায়, উপজেলার গোলচত্বর এলাকায় তরুণ-তরুণী টিকটক ভিডিও করার সময় তাঁদের বাধা দেন ভাসখালা গ্রামের আহাদ মিয়ার ছেলে রাজ্জাক, আহমদ আলীর ছেলে মান্নাসহ তাঁদের সহযোগীরা। এ সময় মুক্তিরগাঁও গ্রামের আব্দুস সোবহানের ছেলে মামুনের সঙ্গে তাঁদের কথা-কাটাকাটি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। একপর্যায়ে মামুনকে ছুরিকাঘাত করা হয়। এ নিয়ে প্রথমে দুই পক্ষের মধ্যে মারামারি শুরু হয়। পরে দুই গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র, ভাঙা ইট-পাথর, কাচের বোতল নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় সংঘর্ষে গুরুতর আহত হন সাইফুল ইসলাম। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পর তিনি মারা যান।
প্রায় তিন ঘণ্টাব্যাপী দফায় দফায় সংঘর্ষে উভয় পক্ষের শতাধিক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। সংঘর্ষ চলাকালে ছাতক-গোবিন্দগঞ্জ-দোয়ারাবাজার সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে। এ সময় সংঘর্ষকারীরা গোলচত্বর এলাকায় বেশ কটি দোকানে ভাঙচুর করেছে। একটি পিকআপ ভ্যান, একটি মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করা হয়েছে। ছাতক থানার পুলিশকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে হিমশিম খেতে হয়েছে। দোয়ারাবাজার থানার পুলিশসহ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে সহযোগিতা করেছে। ঘটনাস্থলে বর্তমানে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
ছাতক সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার রণজয় চন্দ্র মল্লিক সাইফুল ইসলামের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে বলেন, ‘ফাঁকা গুলি ও কাঁদানে গ্যাস ব্যবহারের পরিসংখ্যান এই মুহূর্তে সঠিক বলা যাচ্ছে না। এ ঘটনায় ২০ জনকে আটক করা হয়েছে।’
ছাতকে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন প্রায় শতাধিক ব্যক্তি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে শতাধিক রাউন্ড ফাঁকা গুলি ও কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করেছে পুলিশ। এ সময় প্রায় ২০ জনকে আটক করা হয়েছে বলে জানায় পুলিশ।
ছাতক পৌর শহরের ভাসখালা ও কালারুকা ইউনিয়নের মুক্তিরগাঁও গ্রামবাসীর মধ্যে এই সংঘর্ষে ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বুধবার রাত ৮টা থেকে ১১টা পর্যন্ত সুরমা ব্রিজের গোলচত্বর এলাকায় এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
সংঘর্ষে গুরুতর আহত সাইফুল ইসলাম, মামুন ও সজীবকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পর সাইফুল ইসলামের মৃত্যু হয়। সাইফুল ইসলাম মুক্তিরগাঁও গ্রামের চমক আলীর ছেলে। এ ঘটনায় ওই এলাকার রাজ্জাক, জসিম, কুটিলাল, আফতাব উদ্দিনসহ আহত অনেকেই বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
স্থানীয়রা ও পুলিশ জানায়, উপজেলার গোলচত্বর এলাকায় তরুণ-তরুণী টিকটক ভিডিও করার সময় তাঁদের বাধা দেন ভাসখালা গ্রামের আহাদ মিয়ার ছেলে রাজ্জাক, আহমদ আলীর ছেলে মান্নাসহ তাঁদের সহযোগীরা। এ সময় মুক্তিরগাঁও গ্রামের আব্দুস সোবহানের ছেলে মামুনের সঙ্গে তাঁদের কথা-কাটাকাটি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। একপর্যায়ে মামুনকে ছুরিকাঘাত করা হয়। এ নিয়ে প্রথমে দুই পক্ষের মধ্যে মারামারি শুরু হয়। পরে দুই গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র, ভাঙা ইট-পাথর, কাচের বোতল নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় সংঘর্ষে গুরুতর আহত হন সাইফুল ইসলাম। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পর তিনি মারা যান।
প্রায় তিন ঘণ্টাব্যাপী দফায় দফায় সংঘর্ষে উভয় পক্ষের শতাধিক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। সংঘর্ষ চলাকালে ছাতক-গোবিন্দগঞ্জ-দোয়ারাবাজার সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে। এ সময় সংঘর্ষকারীরা গোলচত্বর এলাকায় বেশ কটি দোকানে ভাঙচুর করেছে। একটি পিকআপ ভ্যান, একটি মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করা হয়েছে। ছাতক থানার পুলিশকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে হিমশিম খেতে হয়েছে। দোয়ারাবাজার থানার পুলিশসহ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে সহযোগিতা করেছে। ঘটনাস্থলে বর্তমানে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
ছাতক সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার রণজয় চন্দ্র মল্লিক সাইফুল ইসলামের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে বলেন, ‘ফাঁকা গুলি ও কাঁদানে গ্যাস ব্যবহারের পরিসংখ্যান এই মুহূর্তে সঠিক বলা যাচ্ছে না। এ ঘটনায় ২০ জনকে আটক করা হয়েছে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে