নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
পর্যটকদের সুবিধার্থে মে দিবসে সিলেটের হোটেল-রেস্টুরেন্ট খোলা থাকবে। তবে যেসব শ্রমিক ছুটি কাটাবেন, তাঁরা সবেতনে ছুটি পাবেন। আর যাঁরা কাজে থাকবেন, তাঁরা এক দিনের বেতনের সমপরিমাণ টাকা ভাতা হিসেবে পাবেন।
আজ বুধবার দি সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি এবং হোটেল-রেস্টুরেন্ট মালিক ও শ্রমিক সংগঠনের নেতাদের মতবিনিময় সভায় এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।
সভায় বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি-সিলেট জেলা শাখা, সিলেট জেলা ক্যাটারার্স গ্রুপ, দক্ষিণ সুরমা রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি, সিলেট জেলা হোটেল শ্রমিক ইউনিয়ন, সিলেট মহানগর হোটেল শ্রমিক ইউনিয়ন, সিলেট মহানগর শ্রমিককল্যাণ ফেডারেশন, সিলেট রেস্তোরাঁ শ্রমিক দলসহ বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের নেতারা বক্তব্য দেন।
সভায় আরও জানানো হয়, সিলেটের সব শ্রমিক ইউনিয়নের নেতারা তাঁদের কর্মীরা যেন কোনো হোটেল-রেস্টুরেন্টে হামলা-ভাঙচুর না করেন, এর দায়িত্ব নেবেন। মালিক সমিতির নেতারা সব হোটেল-রেস্টুরেন্টে মে দিবসে ছুটি গ্রহণে আগ্রহী কর্মীদের ছুটি দেওয়া এবং যাঁরা স্বেচ্ছায় কাজ করবেন তাঁদের বেতন ও বোনাস দেওয়ার ব্যাপারটি নিশ্চিত করবেন।
মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন সিলেট চেম্বারের সভাপতি মুজিবুর রহমান মিন্টু। স্বাগত বক্তব্যে তিনি বলেন, মাজার জিয়ারত ও দর্শনীয় স্থানসমূহ দেখতে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে অনেক পর্যটক সরকারি ছুটির দিনগুলোতে সিলেটে অবস্থান করেন।
তাঁদের জন্য সিলেটের হোটেল-রেস্টুরেন্টগুলো ছুটির দিনেও খোলা থাকে। অপরদিকে শ্রমিকেরা মে দিবসে রেস্টুরেন্ট খোলা রাখার বিপক্ষে। তাঁরা এই দিন ছুটির জন্য দীর্ঘদিন ধরে দাবি জানিয়ে আসছেন।
মুজিবুর রহমান বলেন, ‘মে দিবসকে কেন্দ্র করে কোনো ব্যবসায়ী বা শ্রমিক ক্ষতিগ্রস্থ হন, তা আমরা কখনোই চাই না। আধ্যাত্মিক ও পর্যটন নগর হিসেবে পর্যটকদের সুবিধা-অসুবিধার প্রতি লক্ষ রাখাও আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য। তাই আসন্ন মে দিবসে সিলেটের হোটেল রেস্টুরেন্ট খোলা থাকবে কি না, সে ব্যাপারে আলোচনার জন্য আজকের সভা আহ্বান করা হয়েছে।’
সভায় উপস্থিত ছিলেন সিলেট চেম্বারের সহসভাপতি মো. আব্দুস সামাদ, পরিচালক ফাহিম আহমদ চৌধুরী, এনায়েত আহমদ, সিলেট মহানগর পুলিশের কোতোয়ালি থানার ওসি মো. জিয়াউল হক, সিটিএসবির প্রতিনিধি মো. মুত্তাকিন, রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সভাপতি খালেদ আহমদ, সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুজ্জামান সিদ্দিকী, সাংগঠনিক সম্পাদক বদরুল ইসলাম, আইন উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট অরূপ শ্যাম বাপ্পি।
আরও উপস্থিত ছিলেন সিলেট জেলা ক্যাটারার্স গ্রুপের সভাপতি খলিলুর রহমান চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক সালাউদ্দিন চৌধুরী, সিলেট জেলা হোটেল শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. ছাদেক মিয়া, সাধারণ সম্পাদক মো. আনছার, সিলেট রেস্তোরাঁ শ্রমিক দলের সভাপতি বাচ্চু মিয়া, সিলেট মহানগর হোটেল শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. কামরান হোসেন, সাধারণ সম্পাদক হোছাইন আহমদ, সিলেট মহানগর শ্রমিককল্যাণ ফেডারেশনের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সিলেট জেলা রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি-১৫১৪–এর সভাপতি মো. দিলশাদ মিয়া, সাধারণ সম্পাদক বেলাল আহমদ, তোফায়েল আহমদ চৌধুরী, মো. রাশেদ আহমদ ভূঁইয়া, ইমান আলী, মো. ছাদিকুর রহমান, মো. সফিকুল ইসলাম, সামসুল হক প্রমুখ।
পর্যটকদের সুবিধার্থে মে দিবসে সিলেটের হোটেল-রেস্টুরেন্ট খোলা থাকবে। তবে যেসব শ্রমিক ছুটি কাটাবেন, তাঁরা সবেতনে ছুটি পাবেন। আর যাঁরা কাজে থাকবেন, তাঁরা এক দিনের বেতনের সমপরিমাণ টাকা ভাতা হিসেবে পাবেন।
আজ বুধবার দি সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি এবং হোটেল-রেস্টুরেন্ট মালিক ও শ্রমিক সংগঠনের নেতাদের মতবিনিময় সভায় এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।
সভায় বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি-সিলেট জেলা শাখা, সিলেট জেলা ক্যাটারার্স গ্রুপ, দক্ষিণ সুরমা রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি, সিলেট জেলা হোটেল শ্রমিক ইউনিয়ন, সিলেট মহানগর হোটেল শ্রমিক ইউনিয়ন, সিলেট মহানগর শ্রমিককল্যাণ ফেডারেশন, সিলেট রেস্তোরাঁ শ্রমিক দলসহ বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের নেতারা বক্তব্য দেন।
সভায় আরও জানানো হয়, সিলেটের সব শ্রমিক ইউনিয়নের নেতারা তাঁদের কর্মীরা যেন কোনো হোটেল-রেস্টুরেন্টে হামলা-ভাঙচুর না করেন, এর দায়িত্ব নেবেন। মালিক সমিতির নেতারা সব হোটেল-রেস্টুরেন্টে মে দিবসে ছুটি গ্রহণে আগ্রহী কর্মীদের ছুটি দেওয়া এবং যাঁরা স্বেচ্ছায় কাজ করবেন তাঁদের বেতন ও বোনাস দেওয়ার ব্যাপারটি নিশ্চিত করবেন।
মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন সিলেট চেম্বারের সভাপতি মুজিবুর রহমান মিন্টু। স্বাগত বক্তব্যে তিনি বলেন, মাজার জিয়ারত ও দর্শনীয় স্থানসমূহ দেখতে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে অনেক পর্যটক সরকারি ছুটির দিনগুলোতে সিলেটে অবস্থান করেন।
তাঁদের জন্য সিলেটের হোটেল-রেস্টুরেন্টগুলো ছুটির দিনেও খোলা থাকে। অপরদিকে শ্রমিকেরা মে দিবসে রেস্টুরেন্ট খোলা রাখার বিপক্ষে। তাঁরা এই দিন ছুটির জন্য দীর্ঘদিন ধরে দাবি জানিয়ে আসছেন।
মুজিবুর রহমান বলেন, ‘মে দিবসকে কেন্দ্র করে কোনো ব্যবসায়ী বা শ্রমিক ক্ষতিগ্রস্থ হন, তা আমরা কখনোই চাই না। আধ্যাত্মিক ও পর্যটন নগর হিসেবে পর্যটকদের সুবিধা-অসুবিধার প্রতি লক্ষ রাখাও আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য। তাই আসন্ন মে দিবসে সিলেটের হোটেল রেস্টুরেন্ট খোলা থাকবে কি না, সে ব্যাপারে আলোচনার জন্য আজকের সভা আহ্বান করা হয়েছে।’
সভায় উপস্থিত ছিলেন সিলেট চেম্বারের সহসভাপতি মো. আব্দুস সামাদ, পরিচালক ফাহিম আহমদ চৌধুরী, এনায়েত আহমদ, সিলেট মহানগর পুলিশের কোতোয়ালি থানার ওসি মো. জিয়াউল হক, সিটিএসবির প্রতিনিধি মো. মুত্তাকিন, রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সভাপতি খালেদ আহমদ, সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুজ্জামান সিদ্দিকী, সাংগঠনিক সম্পাদক বদরুল ইসলাম, আইন উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট অরূপ শ্যাম বাপ্পি।
আরও উপস্থিত ছিলেন সিলেট জেলা ক্যাটারার্স গ্রুপের সভাপতি খলিলুর রহমান চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক সালাউদ্দিন চৌধুরী, সিলেট জেলা হোটেল শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. ছাদেক মিয়া, সাধারণ সম্পাদক মো. আনছার, সিলেট রেস্তোরাঁ শ্রমিক দলের সভাপতি বাচ্চু মিয়া, সিলেট মহানগর হোটেল শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. কামরান হোসেন, সাধারণ সম্পাদক হোছাইন আহমদ, সিলেট মহানগর শ্রমিককল্যাণ ফেডারেশনের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সিলেট জেলা রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি-১৫১৪–এর সভাপতি মো. দিলশাদ মিয়া, সাধারণ সম্পাদক বেলাল আহমদ, তোফায়েল আহমদ চৌধুরী, মো. রাশেদ আহমদ ভূঁইয়া, ইমান আলী, মো. ছাদিকুর রহমান, মো. সফিকুল ইসলাম, সামসুল হক প্রমুখ।
আদালত পরিদর্শক বলেন, শাহজালাল তাঁর জবানবন্দিতে তুহিন হত্যাকাণ্ডে নিজে জড়িত ছিলেন এবং অন্য কে কে জড়িত, সেসব বিষয় উল্লেখ করে বক্তব্য দিয়েছেন। তবে অন্য আসামিরা স্বীকারোক্তি দিতে রাজি হননি। তা ছাড়া পুলিশও তাঁদের আর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডের আবেদন করেনি। এ কারণে আদালত সব আসামিকে কারাগারে পাঠানোর...
৩ মিনিট আগেবরগুনার পাথরঘাটায় স্কুলে কোচিং শেষে নিজের ক্লাসে যায় ছাত্রীরা। এ সময় একজন পানির বোতল থেকে পানি পান করে। পানিতে দুর্গন্ধ পেয়ে সে বিষয়টি সহপাঠীদের জানায়। এরপর আরও চার ছাত্রী ওই পানি খেয়ে অসুস্থবোধ করতে থাকে।
৩ মিনিট আগেবান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারের তমব্রু রাইট ক্যাম্প এলাকায় গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ঘুমধুমের তমব্রু সীমান্তে বসবাসকারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সতর্ক পাহারায় রয়েছে।
৯ মিনিট আগেরংপুরের বদরগঞ্জে স্কুলছাত্রীদের অশ্লীল ভিডিও দেখানোর অভিযোগ উঠেছে রবিউল ইসলাম নামের এক দপ্তরির বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় অভিভাবকেরা ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন। ওই দপ্তরির শাস্তি না হওয়া পর্যন্ত সন্তানদের স্কুলে পাঠাবেন না বলে অভিভাবকেরা হুমকি দিয়েছেন। এদিকে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এক অভিভাবক গত বৃহস্পতিবার ইউএন
১২ মিনিট আগে