জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা। ঠান্ডা, শ্বাসকষ্ট, নিউমোনিয়া, ডায়রিয়াসহ শীতজনিত নানান রোগে আক্রান্ত হচ্ছে সব বয়সী মানুষ। তবে আক্রান্ত রোগীদের তালিকায় শিশুর সংখ্যাই বেশি।
আজ রোববার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে জানা গেছে, শীতের প্রকোপ বাড়ার সঙ্গে বেড়েছে রোগীর সংখ্যা। অনেক বাবা-মা জ্বর, সর্দি-কাশি, শ্বাসকষ্ট, নিউমোনিয়া, ডায়রিয়াসহ শীতজনিত নানা রোগে আক্রান্ত শিশুদের নিয়ে হাসপাতালে আসছেন। অনেকে আবার ৩-৪ দিন ধরে ভর্তি রয়েছেন।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, আজ রোববার পর্যন্ত হাসপাতালে ৭৬ রোগী ভর্তি রয়েছেন। এর মধ্যে শিশু ৪০, নারী ১৮ ও পুরুষ ১৮ জন। তারা অধিকাংশই ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত। এ ছাড়া হাসপাতালে গত ১৫ দিনে ৫ শতাধিক ঠান্ডাজনিত রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন।
দুই মেয়েকে নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি থাকা কামরুল ইসলাম ডালিম বলেন, ‘ডায়রিয়া আক্রান্ত ৯ মাসের ছোট মেয়েকে নিয়ে চার দিন ধরে ভর্তি আছি। এর মধ্যে চার বছর বয়সী বড় মেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ায় আজ (রোববার) তাকেও ভর্তি করেছি।’
আরেক শিশুর মা রশিদা বেগম বলেন, ‘গত তিন দিন আগে ১০ মাসের শিশু সন্তানকে নিয়ে হাসপাতাল ভর্তি হই। এখন সে কিছুটা ভালো আছে।’
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) বদরুদ্দোজা বলেন, শীতের তীব্রতা বাড়লে ঠান্ডাজনিত রোগ বেশি হয়। এতে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয় শিশুরা। হাসপাতালে শিশু রোগীর সংখ্যা বেশি। আমরাও শিশুদের গুরুত্বসহকারে চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছি।
তিনি বলেন, শীতের সময় সবার বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করা একান্ত প্রয়োজন।
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা। ঠান্ডা, শ্বাসকষ্ট, নিউমোনিয়া, ডায়রিয়াসহ শীতজনিত নানান রোগে আক্রান্ত হচ্ছে সব বয়সী মানুষ। তবে আক্রান্ত রোগীদের তালিকায় শিশুর সংখ্যাই বেশি।
আজ রোববার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে জানা গেছে, শীতের প্রকোপ বাড়ার সঙ্গে বেড়েছে রোগীর সংখ্যা। অনেক বাবা-মা জ্বর, সর্দি-কাশি, শ্বাসকষ্ট, নিউমোনিয়া, ডায়রিয়াসহ শীতজনিত নানা রোগে আক্রান্ত শিশুদের নিয়ে হাসপাতালে আসছেন। অনেকে আবার ৩-৪ দিন ধরে ভর্তি রয়েছেন।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, আজ রোববার পর্যন্ত হাসপাতালে ৭৬ রোগী ভর্তি রয়েছেন। এর মধ্যে শিশু ৪০, নারী ১৮ ও পুরুষ ১৮ জন। তারা অধিকাংশই ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত। এ ছাড়া হাসপাতালে গত ১৫ দিনে ৫ শতাধিক ঠান্ডাজনিত রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন।
দুই মেয়েকে নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি থাকা কামরুল ইসলাম ডালিম বলেন, ‘ডায়রিয়া আক্রান্ত ৯ মাসের ছোট মেয়েকে নিয়ে চার দিন ধরে ভর্তি আছি। এর মধ্যে চার বছর বয়সী বড় মেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ায় আজ (রোববার) তাকেও ভর্তি করেছি।’
আরেক শিশুর মা রশিদা বেগম বলেন, ‘গত তিন দিন আগে ১০ মাসের শিশু সন্তানকে নিয়ে হাসপাতাল ভর্তি হই। এখন সে কিছুটা ভালো আছে।’
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) বদরুদ্দোজা বলেন, শীতের তীব্রতা বাড়লে ঠান্ডাজনিত রোগ বেশি হয়। এতে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয় শিশুরা। হাসপাতালে শিশু রোগীর সংখ্যা বেশি। আমরাও শিশুদের গুরুত্বসহকারে চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছি।
তিনি বলেন, শীতের সময় সবার বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করা একান্ত প্রয়োজন।
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
৮ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
৩০ মিনিট আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে