ধর্মপাশা (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে সোমেশ্বরী ও এর বিভিন্ন শাখা নদীতে নাব্যতা-সংকট দেখা দিয়েছে। এতে পণ্যবাহী নৌকা, কার্গো, বাল্কহেড ও বড় আকারের ট্রলার চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। এ ছাড়া কৃষকেরা জমিতে ঠিকমতো সেচ দিতে পারছেন না।
পানি উন্নয়ন বোর্ড ও স্থানীয় লোকজন জানান, গত ডিসেম্বর মাসের শেষের দিকে সোমেশ্বরীসহ এর শাখা নদী উবদাখালী ও মনাইয়ের পানি কমতে শুরু করে। এসব নদীর বিভিন্ন স্থানে চর জেগে উঠেছে। এই কারণে পণ্যবাহী নৌকা, কার্গো, বাল্কহেড ও বড় আকারের ট্রলারসহ বিভিন্ন নৌযান স্বাভাবিকভাবে চলাচল করতে পারছে না। এ ছাড়া নদীতে পানি না থাকায় কৃষকেরা জমিতে সেচ দিতে পারছেন না।
মধ্যনগর ইউনিয়নের খালিশাকান্দা গ্রামের কৃষক নজরুল ইসলাম বলেন, ‘জমিতে পানি সেচের সময় উবদাখালী নদী শুকিয়ে গেছে। এতে আমার ধানের আবাদের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। তাই নদীটি দ্রুত খনন করলে আমাদের বড় উপকার হতো।’
মধ্যনগর উপজেলার ফারুকনগর গ্রামের কৃষক রুপোন সরকার বলেন, ‘আমি ধান রোপণ করেছি পাঁচ বিঘা জমিতে। মনাই নদীর পানি শুকিয়ে যাওয়ায় এসব জমিতে ঠিকমতো সেচ দিতে পারছি না।’
ইঞ্জিনচালিত নৌকার মাঝি ও মধ্যনগর উপজেলার বলরামপুর গ্রামের বাসিন্দা শফিক মিয়া বলেন, ‘সোমেশ্বরী নদীতে পানি কমে যাওয়ার কারণে পণ্য পরিবহনে সমস্যা হচ্ছে। নদীর বিভিন্ন অংশে চর জেগে উঠেছে। আমরা ঠিকমতো ভাড়া খাটতে পারি না। অচিরেই নদীটি খনন করা হলে কম খরচে পণ্য পরিবহন করতে পারব।’
মধ্যনগর বাজারের বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক লিটন তালুকদার বলেন, ‘হাওরাঞ্চলের মানুষের জীবনমানের টেকসই উন্নয়ন প্রয়োজন। এই জন্য নদী খনন করা জরুরি। এ ছাড়া নৌপথে পণ্য পরিবহনের জন্য মোটা অঙ্কের ভাড়া গুনতে হয়। যার প্রভাব পড়ে সাধারণ জনগণের ওপর। স্থানীয় সংসদ সদস্যসহ সংশ্লিষ্টদের সুদৃষ্টি কামনা করছি।’
এ বিষয়ে সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মামুন হাওলাদার আজকের পত্রিকা বলেন, ‘জেলার ২০টি নদী খননের প্রাক্কলন ব্যয় নির্ধারণ করে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন হওয়ার পরপরই সোমেশ্বরীসহ এর শাখা নদীগুলোর খননকাজ শুরু করা হবে।’
সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে সোমেশ্বরী ও এর বিভিন্ন শাখা নদীতে নাব্যতা-সংকট দেখা দিয়েছে। এতে পণ্যবাহী নৌকা, কার্গো, বাল্কহেড ও বড় আকারের ট্রলার চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। এ ছাড়া কৃষকেরা জমিতে ঠিকমতো সেচ দিতে পারছেন না।
পানি উন্নয়ন বোর্ড ও স্থানীয় লোকজন জানান, গত ডিসেম্বর মাসের শেষের দিকে সোমেশ্বরীসহ এর শাখা নদী উবদাখালী ও মনাইয়ের পানি কমতে শুরু করে। এসব নদীর বিভিন্ন স্থানে চর জেগে উঠেছে। এই কারণে পণ্যবাহী নৌকা, কার্গো, বাল্কহেড ও বড় আকারের ট্রলারসহ বিভিন্ন নৌযান স্বাভাবিকভাবে চলাচল করতে পারছে না। এ ছাড়া নদীতে পানি না থাকায় কৃষকেরা জমিতে সেচ দিতে পারছেন না।
মধ্যনগর ইউনিয়নের খালিশাকান্দা গ্রামের কৃষক নজরুল ইসলাম বলেন, ‘জমিতে পানি সেচের সময় উবদাখালী নদী শুকিয়ে গেছে। এতে আমার ধানের আবাদের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। তাই নদীটি দ্রুত খনন করলে আমাদের বড় উপকার হতো।’
মধ্যনগর উপজেলার ফারুকনগর গ্রামের কৃষক রুপোন সরকার বলেন, ‘আমি ধান রোপণ করেছি পাঁচ বিঘা জমিতে। মনাই নদীর পানি শুকিয়ে যাওয়ায় এসব জমিতে ঠিকমতো সেচ দিতে পারছি না।’
ইঞ্জিনচালিত নৌকার মাঝি ও মধ্যনগর উপজেলার বলরামপুর গ্রামের বাসিন্দা শফিক মিয়া বলেন, ‘সোমেশ্বরী নদীতে পানি কমে যাওয়ার কারণে পণ্য পরিবহনে সমস্যা হচ্ছে। নদীর বিভিন্ন অংশে চর জেগে উঠেছে। আমরা ঠিকমতো ভাড়া খাটতে পারি না। অচিরেই নদীটি খনন করা হলে কম খরচে পণ্য পরিবহন করতে পারব।’
মধ্যনগর বাজারের বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক লিটন তালুকদার বলেন, ‘হাওরাঞ্চলের মানুষের জীবনমানের টেকসই উন্নয়ন প্রয়োজন। এই জন্য নদী খনন করা জরুরি। এ ছাড়া নৌপথে পণ্য পরিবহনের জন্য মোটা অঙ্কের ভাড়া গুনতে হয়। যার প্রভাব পড়ে সাধারণ জনগণের ওপর। স্থানীয় সংসদ সদস্যসহ সংশ্লিষ্টদের সুদৃষ্টি কামনা করছি।’
এ বিষয়ে সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মামুন হাওলাদার আজকের পত্রিকা বলেন, ‘জেলার ২০টি নদী খননের প্রাক্কলন ব্যয় নির্ধারণ করে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন হওয়ার পরপরই সোমেশ্বরীসহ এর শাখা নদীগুলোর খননকাজ শুরু করা হবে।’
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
২৫ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে