প্রতিনিধি
জামালগঞ্জ (সুনামগঞ্জ): জামালগঞ্জের সুরমা নদীতে ভাঙনের কারণে দিশেহারা হয়ে পড়েছে সাচনা বাজারের নুরপুর গ্রামের শতাধিক পরিবার। প্রতিনিয়ত নদী ভাঙনে বিলীন হয়ে যাচ্ছে জমি, ঘরবাড়ি, মসজিদসহ সব ভিটেমাটি। এই গ্রামের অর্ধশত পরিবার শেষ আশ্রয়টুকু হারিয়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে। আতঙ্কে রয়েছে, গ্রামের আরও অনেক পরিবার।
সরেজমিনে নূরপুর গিয়ে দেখা গেছে, গত কয়েক বছরে ভাঙনে মসজিদসহ অসংখ্য বাড়িঘর সুরমা নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙনের কবলে রয়েছে আরও অনেকগুলো বাড়ি। গ্রামের তহুর মিয়া, মজুমদার পাঠান, ছায়েদ মিয়া, আব্দুল হামিদ, আলাউর রহমান, হাবিব রহমান, আব্দুল বারিক, মো. উমর আলী, শাহাব উদ্দিন, কাওসার আহমেদসহ আরও অনেকের বাড়িঘর নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। আরও ২০-২৫টি বাড়ি ভাঙনের মুখে। যেকোনো মুহূর্তে সুরমার পেটে এসব বাড়িঘর তলিয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া সাচনা-শুকদেবপুর যোগাযোগের একমাত্র রাস্তার নূরপুরের সামনে অংশটি অল্প কিছুদিনের মধ্যে নদীর ভাঙনে বিলীন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে
নুরপুর গ্রামের বাসিন্দা রেজওয়ানুল আহমদ আলম অভিযোগ করে বলেন, 'নদী ভাঙনের ব্যাপারে বারবার বিভিন্ন মহলে জানালেও কোন উদ্যোগ গ্রহণ করা হচ্ছে না। অনেক জায়গায় আবেদন দিয়েছে গ্রামবাসী। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোন ফল পাওয়া যায়নি।'
একই গ্রামের মজুমদার পাঠান বলেন, 'আমার ঘরবাড়িসহ সবকিছুই নদী ভাঙনে তলিয়ে গেছে। এখন আমার আর কোন অবলম্বন না থাকায় মানবেতর জীবনযাপন করছি।'
নুরপুর মসজিদের মোয়াল্লেম মো. রইছ মিয়া জানান, আমার বাড়িসহ গ্রামের শত বছরের পুরোনো মসজিদটি নদীগর্ভে বিলীন হওয়ার পথে। বর্তমানে এই মসজিদে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আমাদের নামাজ পড়তে হচ্ছে।
সাচনা বাজার ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. আতাউর রহমান জানান, এরই মধ্যে গ্রামের মসজিদসহ প্রায় ৪০-৪৫টি ঘরবাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছেন। ভাঙন আতঙ্কে রয়েছে, নুরপুর গ্রামের আরও অর্ধশতাধিক পরিবার।
উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ইকবাল আল আজাদ বলেন, নূরপুরসহ ভাঙনের শিকার উপজেলার সকল গ্রাম বাজারের ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ডকে অবহিত করা হবে। ভাঙন এখনই রোধ করা না হলে বেশ কয়েকটি গ্রাম নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে। ভাঙন রোধে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে জোর দাবি জানানো হবে বলেও জানান তিনি।
জামালগঞ্জ (সুনামগঞ্জ): জামালগঞ্জের সুরমা নদীতে ভাঙনের কারণে দিশেহারা হয়ে পড়েছে সাচনা বাজারের নুরপুর গ্রামের শতাধিক পরিবার। প্রতিনিয়ত নদী ভাঙনে বিলীন হয়ে যাচ্ছে জমি, ঘরবাড়ি, মসজিদসহ সব ভিটেমাটি। এই গ্রামের অর্ধশত পরিবার শেষ আশ্রয়টুকু হারিয়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে। আতঙ্কে রয়েছে, গ্রামের আরও অনেক পরিবার।
সরেজমিনে নূরপুর গিয়ে দেখা গেছে, গত কয়েক বছরে ভাঙনে মসজিদসহ অসংখ্য বাড়িঘর সুরমা নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙনের কবলে রয়েছে আরও অনেকগুলো বাড়ি। গ্রামের তহুর মিয়া, মজুমদার পাঠান, ছায়েদ মিয়া, আব্দুল হামিদ, আলাউর রহমান, হাবিব রহমান, আব্দুল বারিক, মো. উমর আলী, শাহাব উদ্দিন, কাওসার আহমেদসহ আরও অনেকের বাড়িঘর নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। আরও ২০-২৫টি বাড়ি ভাঙনের মুখে। যেকোনো মুহূর্তে সুরমার পেটে এসব বাড়িঘর তলিয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া সাচনা-শুকদেবপুর যোগাযোগের একমাত্র রাস্তার নূরপুরের সামনে অংশটি অল্প কিছুদিনের মধ্যে নদীর ভাঙনে বিলীন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে
নুরপুর গ্রামের বাসিন্দা রেজওয়ানুল আহমদ আলম অভিযোগ করে বলেন, 'নদী ভাঙনের ব্যাপারে বারবার বিভিন্ন মহলে জানালেও কোন উদ্যোগ গ্রহণ করা হচ্ছে না। অনেক জায়গায় আবেদন দিয়েছে গ্রামবাসী। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোন ফল পাওয়া যায়নি।'
একই গ্রামের মজুমদার পাঠান বলেন, 'আমার ঘরবাড়িসহ সবকিছুই নদী ভাঙনে তলিয়ে গেছে। এখন আমার আর কোন অবলম্বন না থাকায় মানবেতর জীবনযাপন করছি।'
নুরপুর মসজিদের মোয়াল্লেম মো. রইছ মিয়া জানান, আমার বাড়িসহ গ্রামের শত বছরের পুরোনো মসজিদটি নদীগর্ভে বিলীন হওয়ার পথে। বর্তমানে এই মসজিদে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আমাদের নামাজ পড়তে হচ্ছে।
সাচনা বাজার ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. আতাউর রহমান জানান, এরই মধ্যে গ্রামের মসজিদসহ প্রায় ৪০-৪৫টি ঘরবাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছেন। ভাঙন আতঙ্কে রয়েছে, নুরপুর গ্রামের আরও অর্ধশতাধিক পরিবার।
উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ইকবাল আল আজাদ বলেন, নূরপুরসহ ভাঙনের শিকার উপজেলার সকল গ্রাম বাজারের ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ডকে অবহিত করা হবে। ভাঙন এখনই রোধ করা না হলে বেশ কয়েকটি গ্রাম নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে। ভাঙন রোধে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে জোর দাবি জানানো হবে বলেও জানান তিনি।
ফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ী ইউনিয়নের হারিজের মোড় থেকে ফরিদপুর গ্রাম পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার সড়কটি তিন মিটার প্রশস্ত করে কার্পেটিংয়ের (পিচ ঢালাই) কাজের জন্য চলতি বছরের মার্চে এলজিইডি দরপত্র আহ্বান করে। ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়কটির কাজ পায় চিরিরবন্দর উপজেলার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মনতাজ ট্রেডার্স।
৬ মিনিট আগেরোববার রাত ৮টার দিকে ৫৮ বিজিবির অধীনস্থ গয়েশপুর বিওপির হাবিলদার শিশিরের নেতৃত্বে একটি টহল দল সীমান্ত ইউনিয়নের পিচমোড় থেকে আটটি স্বর্ণের বার এবং ছোট একটি স্বর্ণের টুকরাসহ গয়েশপুরের তেতুল মণ্ডলের ছেলে মো. মমিনকে আটক করে। তিনি বাইসাইকেলে স্বর্ণের বারগুলো ভারতে পাচার করার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলেন।
১৬ মিনিট আগেইজারাদার ফরহাদ তালুকদার ও তাঁর সহযোগীরা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে রোববার পশুর হাট বসিয়ে সাধারণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত খাজনা আদায় করছেন। আমি জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি, কিন্তু এখনো কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
২০ মিনিট আগেগত রমজানের শুরুতে হঠাৎ ধরা পড়ে তার ব্লাড ক্যানসার। আর্থিক সংকটে প্রাথমিক চিকিৎসার পর থেমে যায় তার চিকিৎসা কার্যক্রম। বিষয়টি জানাজানি হলে উপজেলার মানবিক স্বেচ্ছাসেবীরা এগিয়ে আসেন। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে সাহায্য চেয়ে তারা প্রায় পৌনে তিন লাখ টাকা সংগ্রহ করেন।
২৩ মিনিট আগে