সরিষাবাড়ী (জামালপুর) প্রতিনিধি
জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে ট্রান্সফরমার লাগানোকে কেন্দ্র করে উভয় পক্ষের সংঘর্ষে সাত ব্যক্তি আহত হয়েছেন। আজ বুধবার সকালে উপজেলার পিংনা ইউনিয়নের ফুলদহেরপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় আফজাল হোসেন (৫০), তাঁর ছেলে ইউসুফ আলী (২২), ইব্রাহীম হোসেন (২৫), স্ত্রী হাফিজা বেগম (৪৪) ও ছেলের বউ মেঘলা আক্তার (২০), ইকবাল হোসেন (৩০) ও মা ছমিরন বেওয়া (৬৫) আহত হন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ফুলদহেরপাড়া এলাকার আফজাল হোসেন (৫০) বুধবার সকাল ১০টার দিকে তাঁর সেচযন্ত্রের জন্য একটি ট্রান্সফরমার লাগানোর প্রস্তুতি নেন। পরে তিনি পল্লী বিদ্যুতের টেকনিশিয়ানদের নিয়ে প্রতিবেশী ধুল্ল্যার জমিতে লাগানো বিদ্যুতের খুঁটিতে সেচযন্ত্রের ট্রান্সফরমার লাগানোর কাজ শুরু করেন।
খবর পেয়ে প্রতিবেশী ধুল্ল্যা মিয়া ও তাঁর ছেলে আল আমিন, আলতাফ হোসেন, নাজিম উদ্দিনসহ ১৫-২০ জন ট্রান্সফরমার লাগাতে বাধা দেন। ধুল্ল্যা মিয়ার জমিতে লাগানো বিদ্যুতের খুঁটিতে ট্রান্সফরমার লাগালে এটা তাঁদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হবে বলে দাবি করেন তাঁরা। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে কথা-কাটাকাটি শুরু হয়। একপর্যায়ে তাঁরা লাঠিসোঁটা নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন।
গুরুতর আহত অবস্থায় আফজাল হোসেন, ইউসুফ আলী, হাফিজা বেগম, ইব্রাহীম হোসেন ও মেঘলা আক্তারকে বুধবার দুপুরে সরিষাবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
খন্দকার আফজাল হোসেন ও ইউসুফ আলী বলেন, ট্রান্সফরমার লাগানোর প্রস্তুতি দেখেই ধুল্ল্যা মিয়া ও তাঁর লোকজন বাধা দেন। তাঁদের জমিতে লাগানো বিদ্যুতের খুঁটিতে ট্রান্সফরমার লাগালে এটা বিপজ্জনক হবে বলে তারা দাবি করে। তাঁদের দাবি না মানলে তাঁরা লাঠিসোঁটা নিয়ে মারধর শুরু করেন। বিষয়টি তারাকান্দি পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে জানানো হয়েছে বলেও জানান তিনি।
এ ব্যাপারে ধুল্ল্যা মিয়া বলেন, তার জমিতে লাগানো বিদ্যুতের খুঁটিতে ট্রান্সফরমার লাগানো হলে এটা তাদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হবে। তাই তাঁদের ট্রান্সফরমার লাগাতে দেওয়া হয়নি।
এ ব্যাপারে তারাকান্দি তদন্ত কেন্দ্রের উপপরিদর্শক শফিউল আলম সোহাগ বলেন, তিনি বিষয়টি জেনেছেন। ঘটনা তদন্তের জন্য ঘটনাস্থলে যাচ্ছেন বলেও জানান তিনি।
জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে ট্রান্সফরমার লাগানোকে কেন্দ্র করে উভয় পক্ষের সংঘর্ষে সাত ব্যক্তি আহত হয়েছেন। আজ বুধবার সকালে উপজেলার পিংনা ইউনিয়নের ফুলদহেরপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় আফজাল হোসেন (৫০), তাঁর ছেলে ইউসুফ আলী (২২), ইব্রাহীম হোসেন (২৫), স্ত্রী হাফিজা বেগম (৪৪) ও ছেলের বউ মেঘলা আক্তার (২০), ইকবাল হোসেন (৩০) ও মা ছমিরন বেওয়া (৬৫) আহত হন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ফুলদহেরপাড়া এলাকার আফজাল হোসেন (৫০) বুধবার সকাল ১০টার দিকে তাঁর সেচযন্ত্রের জন্য একটি ট্রান্সফরমার লাগানোর প্রস্তুতি নেন। পরে তিনি পল্লী বিদ্যুতের টেকনিশিয়ানদের নিয়ে প্রতিবেশী ধুল্ল্যার জমিতে লাগানো বিদ্যুতের খুঁটিতে সেচযন্ত্রের ট্রান্সফরমার লাগানোর কাজ শুরু করেন।
খবর পেয়ে প্রতিবেশী ধুল্ল্যা মিয়া ও তাঁর ছেলে আল আমিন, আলতাফ হোসেন, নাজিম উদ্দিনসহ ১৫-২০ জন ট্রান্সফরমার লাগাতে বাধা দেন। ধুল্ল্যা মিয়ার জমিতে লাগানো বিদ্যুতের খুঁটিতে ট্রান্সফরমার লাগালে এটা তাঁদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হবে বলে দাবি করেন তাঁরা। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে কথা-কাটাকাটি শুরু হয়। একপর্যায়ে তাঁরা লাঠিসোঁটা নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন।
গুরুতর আহত অবস্থায় আফজাল হোসেন, ইউসুফ আলী, হাফিজা বেগম, ইব্রাহীম হোসেন ও মেঘলা আক্তারকে বুধবার দুপুরে সরিষাবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
খন্দকার আফজাল হোসেন ও ইউসুফ আলী বলেন, ট্রান্সফরমার লাগানোর প্রস্তুতি দেখেই ধুল্ল্যা মিয়া ও তাঁর লোকজন বাধা দেন। তাঁদের জমিতে লাগানো বিদ্যুতের খুঁটিতে ট্রান্সফরমার লাগালে এটা বিপজ্জনক হবে বলে তারা দাবি করে। তাঁদের দাবি না মানলে তাঁরা লাঠিসোঁটা নিয়ে মারধর শুরু করেন। বিষয়টি তারাকান্দি পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে জানানো হয়েছে বলেও জানান তিনি।
এ ব্যাপারে ধুল্ল্যা মিয়া বলেন, তার জমিতে লাগানো বিদ্যুতের খুঁটিতে ট্রান্সফরমার লাগানো হলে এটা তাদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হবে। তাই তাঁদের ট্রান্সফরমার লাগাতে দেওয়া হয়নি।
এ ব্যাপারে তারাকান্দি তদন্ত কেন্দ্রের উপপরিদর্শক শফিউল আলম সোহাগ বলেন, তিনি বিষয়টি জেনেছেন। ঘটনা তদন্তের জন্য ঘটনাস্থলে যাচ্ছেন বলেও জানান তিনি।
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
২৪ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
৩৯ মিনিট আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
৪৩ মিনিট আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
১ ঘণ্টা আগে