দুর্গাপুর (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) শফিকুল ইসলামকে (৪৫) হত্যার ঘটনায় আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন গ্রেপ্তার দুই আসামি। এর আগে গতকাল রোববার বিকেল ৫টার দিকে বিচারকের কাছে হত্যার কথা স্বীকার করেন তাঁরা।
গ্রেপ্তার দুজন হলেন দুর্গাপুর উপজেলা সদরের উকিলপাড়া এলাকার শমশের আলী খাঁয়ের ছেলে সাজিবুল ইসলাম ওরফে অপূর্ব (২৪) ও ধানশিরা এলাকার আব্দুর রহমানের ছেলে মো. বাকী বিল্লাহ (২৬)। অপূর্ব পেশায় টিভি-ফ্রিজ মেকানিক এবং বাকী বিল্লাহ মোটরসাইকেল গ্যারেজের মেকানিক।
গত শনিবার বিকেলে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা কার্যালয়ের সদস্যরা দুর্গাপুর উপজেলার পৃথক দুটি এলাকায় যৌথ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করেন।
আজ সোমবার সকালে তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) নেত্রকোনা কার্যালয়ের পরিদর্শক ইমদাদুল বাশার এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, গ্রেপ্তারদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আদালতে সোপর্দ করলে তাঁরা হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি দেন। পরে বিচারক তাঁদের জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
ময়মনসিংহ পিটিআইয়ের পুলিশ সুপার মো. রকিবুল আক্তার বলেন, তদন্তে ওই দুই ব্যক্তির সংশ্লিষ্টতার নিশ্চিত হয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত আরও কয়েকজনকে শনাক্ত করা হয়েছে। পূর্বশত্রুতার জের ধরে এই হত্যাকাণ্ড হয়। কেন ও কী কারণে হত্যার ঘটনা ঘটেছে, তার বিস্তারিত তদন্তের স্বার্থে এখনই বলা যাবে না। তবে এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত সবাইকে আইনের আওতায় আনার পর হত্যার কারণ নিশ্চিত করা যাবে।
গত বুধবার ছুটি নিয়ে বাড়িতে আসেন জামালপুরে কর্মরত এসআই শফিকুল ইসলাম। পরদিন সন্ধ্যায় দুর্গাপুর পৌর শহরের বাগিচাপাড়া এলাকার বাসা থেকে বের হন তিনি। উকিলপাড়া এলাকার পানমহালের একটি গলিতে যাওয়ার পর তাঁকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। সিসিটিভি ক্যামেরার সন্ধ্যা ৬টা ২০ মিনিটের ফুটেজে তিন যুবককে রামদা দিয়ে শফিকুল ইসলামকে এলোপাতাড়ি কোপাতে দেখা যায়। এ ঘটনায় শফিকুল ইসলামের বাবা বাদী হয়ে দুর্গাপুর থানায় হত্যা মামলা করেন। এতে অজ্ঞাতনামা ছয়জনকে আসামি করা হয়।
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) শফিকুল ইসলামকে (৪৫) হত্যার ঘটনায় আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন গ্রেপ্তার দুই আসামি। এর আগে গতকাল রোববার বিকেল ৫টার দিকে বিচারকের কাছে হত্যার কথা স্বীকার করেন তাঁরা।
গ্রেপ্তার দুজন হলেন দুর্গাপুর উপজেলা সদরের উকিলপাড়া এলাকার শমশের আলী খাঁয়ের ছেলে সাজিবুল ইসলাম ওরফে অপূর্ব (২৪) ও ধানশিরা এলাকার আব্দুর রহমানের ছেলে মো. বাকী বিল্লাহ (২৬)। অপূর্ব পেশায় টিভি-ফ্রিজ মেকানিক এবং বাকী বিল্লাহ মোটরসাইকেল গ্যারেজের মেকানিক।
গত শনিবার বিকেলে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা কার্যালয়ের সদস্যরা দুর্গাপুর উপজেলার পৃথক দুটি এলাকায় যৌথ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করেন।
আজ সোমবার সকালে তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) নেত্রকোনা কার্যালয়ের পরিদর্শক ইমদাদুল বাশার এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, গ্রেপ্তারদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আদালতে সোপর্দ করলে তাঁরা হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি দেন। পরে বিচারক তাঁদের জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
ময়মনসিংহ পিটিআইয়ের পুলিশ সুপার মো. রকিবুল আক্তার বলেন, তদন্তে ওই দুই ব্যক্তির সংশ্লিষ্টতার নিশ্চিত হয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত আরও কয়েকজনকে শনাক্ত করা হয়েছে। পূর্বশত্রুতার জের ধরে এই হত্যাকাণ্ড হয়। কেন ও কী কারণে হত্যার ঘটনা ঘটেছে, তার বিস্তারিত তদন্তের স্বার্থে এখনই বলা যাবে না। তবে এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত সবাইকে আইনের আওতায় আনার পর হত্যার কারণ নিশ্চিত করা যাবে।
গত বুধবার ছুটি নিয়ে বাড়িতে আসেন জামালপুরে কর্মরত এসআই শফিকুল ইসলাম। পরদিন সন্ধ্যায় দুর্গাপুর পৌর শহরের বাগিচাপাড়া এলাকার বাসা থেকে বের হন তিনি। উকিলপাড়া এলাকার পানমহালের একটি গলিতে যাওয়ার পর তাঁকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। সিসিটিভি ক্যামেরার সন্ধ্যা ৬টা ২০ মিনিটের ফুটেজে তিন যুবককে রামদা দিয়ে শফিকুল ইসলামকে এলোপাতাড়ি কোপাতে দেখা যায়। এ ঘটনায় শফিকুল ইসলামের বাবা বাদী হয়ে দুর্গাপুর থানায় হত্যা মামলা করেন। এতে অজ্ঞাতনামা ছয়জনকে আসামি করা হয়।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৭ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩০ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৪১ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে