নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের ১৫ নেতা-কর্মীর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার নেত্রকোনার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এস এম রাজিবুল হাসানের আদালতে এ নির্দেশ দেওয়া হয়।
আসামিপক্ষের আইনজীবী মো. মোজাহিদ হোসেন আওয়ামী লীগের ১৫ নেতা-কর্মীকে কারাগারে পাঠানোর তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
আসামিরা হলেন মোহনগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক মেয়র লতিফুর রহমান রতন, উপজেলা সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মো. শহীদ ইকবাল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও বড়কাশিয়া বিরামপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোতাহার হোসেন চৌধুরী, সহসভাপতি ও উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান দিলীপ দত্ত, আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক পৌর কাউন্সিলর কামাল হোসেন রতন, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি পুলক মিয়া, পৌর ছাত্রলীগের আহ্বায়ক বাদল মিয়া, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি পারভেজ চৌধুরী, ওলামা লীগ নেতা সৈয়দ তপন, ছাত্রলীগ নেতা দবির উদ্দিন, আওয়ামী লীগ নেতা সহিদুর রহমান, রুহুল আমিন, ছুট্টু মিয়া ও মাজহারুল ইসলাম।
পুলিশ ও স্থানীয় লোকজন সূত্রে জানা গেছে, গত ১৮ জুলাই বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা মিছিল বের করেন। এ সময় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ-ছাত্রলীগের নেতৃত্বে ওই মিছিলে হামলা চালানো হয়। পরে রেলস্টেশনের কাছে থাকা পৌর বিএনপির আহ্বায়ক ফজলুল হক মাসুমের বাড়িতে হামলা চালান অর্ধশত ছাত্রলীগ-যুবলীগের নেতা-কর্মী। এ সময় বিএনপির নেতা নিজের ঘরের ভেতর অবস্থান করছিলেন। হামলাকারীরা রামদা-চায়নিজ কুড়ালসহ দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ওই বিএনপি নেতার ঘরের দরজা-জানালা ক্ষতিগ্রস্ত করেন।
হামলাকারীরা ঘরের ভেতরে ঢুকতে না পেরে চলে যান। এ ঘটনায় সরকার পতনের পর ২৮ সেপ্টেম্বর থানায় মামলা করেন বিএনপির নেতা ফজলুল হক মাসুম। এতে আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের ৩০ নেতা-কর্মীর নাম উল্লেখ করে আরও ২০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।
এই মামলায় পুলিশ উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক শফিকুল ইসলাম মামুনসহ বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠায়। অন্য আসামিরা উচ্চ আদালত থেকে জামিনে ছিলেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবী মো. মোজাহিদ হোসেন বলেন, আসামিরা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মী। তাঁরা প্রত্যেকেই আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। গত ৩ ডিসেম্বর উচ্চ আদালত থেকে ৬ সপ্তাহের জামিনে ছিলেন। জামিনের শর্তানুযায়ী আজ নিম্ন আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করেন তাঁরা। আদালত তাঁদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠিয়েছেন।
নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের ১৫ নেতা-কর্মীর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার নেত্রকোনার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এস এম রাজিবুল হাসানের আদালতে এ নির্দেশ দেওয়া হয়।
আসামিপক্ষের আইনজীবী মো. মোজাহিদ হোসেন আওয়ামী লীগের ১৫ নেতা-কর্মীকে কারাগারে পাঠানোর তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
আসামিরা হলেন মোহনগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক মেয়র লতিফুর রহমান রতন, উপজেলা সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মো. শহীদ ইকবাল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও বড়কাশিয়া বিরামপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোতাহার হোসেন চৌধুরী, সহসভাপতি ও উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান দিলীপ দত্ত, আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক পৌর কাউন্সিলর কামাল হোসেন রতন, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি পুলক মিয়া, পৌর ছাত্রলীগের আহ্বায়ক বাদল মিয়া, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি পারভেজ চৌধুরী, ওলামা লীগ নেতা সৈয়দ তপন, ছাত্রলীগ নেতা দবির উদ্দিন, আওয়ামী লীগ নেতা সহিদুর রহমান, রুহুল আমিন, ছুট্টু মিয়া ও মাজহারুল ইসলাম।
পুলিশ ও স্থানীয় লোকজন সূত্রে জানা গেছে, গত ১৮ জুলাই বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা মিছিল বের করেন। এ সময় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ-ছাত্রলীগের নেতৃত্বে ওই মিছিলে হামলা চালানো হয়। পরে রেলস্টেশনের কাছে থাকা পৌর বিএনপির আহ্বায়ক ফজলুল হক মাসুমের বাড়িতে হামলা চালান অর্ধশত ছাত্রলীগ-যুবলীগের নেতা-কর্মী। এ সময় বিএনপির নেতা নিজের ঘরের ভেতর অবস্থান করছিলেন। হামলাকারীরা রামদা-চায়নিজ কুড়ালসহ দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ওই বিএনপি নেতার ঘরের দরজা-জানালা ক্ষতিগ্রস্ত করেন।
হামলাকারীরা ঘরের ভেতরে ঢুকতে না পেরে চলে যান। এ ঘটনায় সরকার পতনের পর ২৮ সেপ্টেম্বর থানায় মামলা করেন বিএনপির নেতা ফজলুল হক মাসুম। এতে আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের ৩০ নেতা-কর্মীর নাম উল্লেখ করে আরও ২০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।
এই মামলায় পুলিশ উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক শফিকুল ইসলাম মামুনসহ বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠায়। অন্য আসামিরা উচ্চ আদালত থেকে জামিনে ছিলেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবী মো. মোজাহিদ হোসেন বলেন, আসামিরা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মী। তাঁরা প্রত্যেকেই আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। গত ৩ ডিসেম্বর উচ্চ আদালত থেকে ৬ সপ্তাহের জামিনে ছিলেন। জামিনের শর্তানুযায়ী আজ নিম্ন আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করেন তাঁরা। আদালত তাঁদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠিয়েছেন।
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
২ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩৫ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৮ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে