সরিষাবাড়ী (জামালপুর) প্রতিনিধি
জামালপুরে সরিষাবাড়ীতে মহাশ্মশান কালী মাতা মন্দিরে প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার ভোরে পৌরসভার কামরাবাদ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষণিক পুলিশ, ডিবি, ডিএসবি, এনএসআই ও সেনাবাহিনীর সদস্যসহ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, পৌরসভার কামরাবাদ এলাকায় সরিষাবাড়ী কেন্দ্রীয় মহাশ্মশান কালী মাতা মন্দিরের ছয়টি প্রতিমা ভাঙচুর করেছে দুর্বৃত্তরা। তবে মন্দিরের প্রধান ফটকের তালা অক্ষত রয়েছে। এই ঘটনাকে পুলিশ প্রশাসনসহ স্থানীয়দের অনেকে রহস্যজনক বলে ধারণা করছেন।
মন্দিরে সভাপতি উত্তম কুমার তেওয়ারি বলেন, ‘মন্দিরের ছয়টি প্রতিমা ভাঙচুরসহ কিছু নগদ অর্থ ও স্বর্ণালংকার লুট হয়েছে। এটি কে বা কারা করেছে জানি না।’ তবে অপরাধীকে দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন তিনি।
একটি সূত্রের দাবি, এ উপজেলার প্রসিদ্ধ কয়েকটি মন্দিরের কমিটি নিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ দুটি গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চলে আসছে। তাদের মধ্যে কেউ এ ঘটনা ঘটিয়ে থাকতে পারে। গ্রুপিং নিয়ে আদালতে একটি মামলার চলমান রয়েছে বলে জানা গেছে।
একটি গ্রুপের নেতৃত্ব দিচ্ছেন রমেশ চন্দ্র সূত্রধর ও দীপক কুমার সাহা। অপরটির নেতৃত্ব দিচ্ছেন কালা চাঁন পাল ও আইনজীবী শিবলু কুমার ঘোষ।
সূত্র আরও জানায়, শ্রীশ্রী খাগুরিয়া কালি মাতা মন্দির ও সরিষাবাড়ী রেলস্টেশন এলাকায় অবস্থিত আর কে মিশনের কমিটির পদ–পদবি নিয়ে এ বিরোধের সৃষ্টি হয়। ধারণা করা হচ্ছে, নিজেদের অভ্যন্তরীণ কোন্দল ও আধিপত্য বিস্তারে এসব মন্দির ভাঙচুর ও চুরির ঘটনা ঘটছে।
এ বিষয়ে আইনজীবী শিবলু কুমার ঘোষের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এসব কিছু না। দেশে সাম্প্রদায়িক অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করার লক্ষ্যে হয়তো একটি চক্র এসব ঘটাচ্ছে। তবে এই ঘটনা কে বা কারা ঘটিয়েছে তিনি তা জানেন না বলে জানান।
এ বিষয়ে জামালপুর জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সোহেল মাহমুদ বলেন, ‘ঘটনাস্থল আমরা পরিদর্শন করেছি। তদন্ত করে এর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
জামালপুরে সরিষাবাড়ীতে মহাশ্মশান কালী মাতা মন্দিরে প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার ভোরে পৌরসভার কামরাবাদ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষণিক পুলিশ, ডিবি, ডিএসবি, এনএসআই ও সেনাবাহিনীর সদস্যসহ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, পৌরসভার কামরাবাদ এলাকায় সরিষাবাড়ী কেন্দ্রীয় মহাশ্মশান কালী মাতা মন্দিরের ছয়টি প্রতিমা ভাঙচুর করেছে দুর্বৃত্তরা। তবে মন্দিরের প্রধান ফটকের তালা অক্ষত রয়েছে। এই ঘটনাকে পুলিশ প্রশাসনসহ স্থানীয়দের অনেকে রহস্যজনক বলে ধারণা করছেন।
মন্দিরে সভাপতি উত্তম কুমার তেওয়ারি বলেন, ‘মন্দিরের ছয়টি প্রতিমা ভাঙচুরসহ কিছু নগদ অর্থ ও স্বর্ণালংকার লুট হয়েছে। এটি কে বা কারা করেছে জানি না।’ তবে অপরাধীকে দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন তিনি।
একটি সূত্রের দাবি, এ উপজেলার প্রসিদ্ধ কয়েকটি মন্দিরের কমিটি নিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ দুটি গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চলে আসছে। তাদের মধ্যে কেউ এ ঘটনা ঘটিয়ে থাকতে পারে। গ্রুপিং নিয়ে আদালতে একটি মামলার চলমান রয়েছে বলে জানা গেছে।
একটি গ্রুপের নেতৃত্ব দিচ্ছেন রমেশ চন্দ্র সূত্রধর ও দীপক কুমার সাহা। অপরটির নেতৃত্ব দিচ্ছেন কালা চাঁন পাল ও আইনজীবী শিবলু কুমার ঘোষ।
সূত্র আরও জানায়, শ্রীশ্রী খাগুরিয়া কালি মাতা মন্দির ও সরিষাবাড়ী রেলস্টেশন এলাকায় অবস্থিত আর কে মিশনের কমিটির পদ–পদবি নিয়ে এ বিরোধের সৃষ্টি হয়। ধারণা করা হচ্ছে, নিজেদের অভ্যন্তরীণ কোন্দল ও আধিপত্য বিস্তারে এসব মন্দির ভাঙচুর ও চুরির ঘটনা ঘটছে।
এ বিষয়ে আইনজীবী শিবলু কুমার ঘোষের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এসব কিছু না। দেশে সাম্প্রদায়িক অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করার লক্ষ্যে হয়তো একটি চক্র এসব ঘটাচ্ছে। তবে এই ঘটনা কে বা কারা ঘটিয়েছে তিনি তা জানেন না বলে জানান।
এ বিষয়ে জামালপুর জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সোহেল মাহমুদ বলেন, ‘ঘটনাস্থল আমরা পরিদর্শন করেছি। তদন্ত করে এর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
বগুড়া ডিবি পুলিশের ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক ইকবাল বাহার এতথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ’মতিন সরকারের বিরুদ্ধে ডজনখানেক হত্যা মামলা ছাড়াও অস্ত্র, মাদক আইনেও একাধিক মামলা রয়েছে। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর নতুন করে একাধিক হত্যা মামলায় আসামি হওয়ায় তিনি আত্মগোপনে ছিলেন। জেলা ডিবির একটি টিম গোপন সংবাদে
১৩ মিনিট আগেবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, বোরহানউদ্দিন উপজেলা শাখার সিদ্ধান্ত মোতাবেক, সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গের সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে দেউলা ইউনিয়ন শাখা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি মো: রাকিব ব্যাপারি ও একই উপজেলার টবগী ইউনিয়ন শাখা ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো: তুহিন ফরাজীকে প্রাথমিক সদস্য পদসহ সাংগঠন
১৪ মিনিট আগেশনিবার (২১ জুন) রাত পৌনে ১০টার দিকে জহুরপুর বেলপাড়া সীমান্তে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ওই বিজিবি সদস্যকে হস্তান্তর করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ৫৩ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল ফাহাদ মাহমুদ রিংকু।
৩০ মিনিট আগেভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে