কেন্দুয়া (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলায় গত ১০ বছরে হিন্দু বিয়ে অনুষ্ঠিত হলেও নিবন্ধন হয়েছে মাত্র ৫০টি। ফলে উপজেলায় হিন্দুদের মধ্যে বাল্যবিবাহও রোধ করা দুষ্কর হয়ে পড়ছে। বিয়ের ক্ষেত্রে বাধ্যবাধকতায় শিথিলতা ও প্রচার-প্রচারণার অভাবে সেগুলো নিবন্ধন হচ্ছে না বলে দাবি করেছেন সংশ্লিষ্টজন।
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের শাস্ত্রীয় বিবাহের দালিলিক প্রমাণ সুরক্ষার লক্ষ্যে হিন্দু বিবাহ নিবন্ধন আইনটি ২০১২ সালের সেপ্টেম্বরে রাষ্ট্রপতির সম্মতি লাভ করে। পরে এ-সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হয়।
একটি পৌরসভাসহ ১৩টি ইউনিয়নের এ উপজেলায় প্রায় ৩০ হাজার হিন্দুধর্মাবলম্বী বসবাস করেন। আর প্রতিবছর বহু হিন্দু বিয়ে সম্পন্ন হয়। কিন্তু হিন্দু বিয়ে নিবন্ধকের কাছে বিয়ে নিবন্ধনের জন্য কোনো পক্ষই তেমন আগ্রহী হন না।
উপজেলার হিন্দু বিয়ের নিবন্ধক প্রহ্লাদ চন্দ্র মজুমদার আজকের পত্রিকাকে জানান, প্রতি বছর বহু হিন্দু বিয়ে হলেও নিবন্ধনের জন্য কোনো পক্ষই তেমন আসেন না। সে জন্য দায়িত্ব নেওয়ার পর গত ১০ বছরে তার কাছে মাত্র ৫০টি বিয়ে নিবন্ধন করেছে উপজেলার কোনো কোনো হিন্দুধর্মাবলম্বী বর-কনে পক্ষ। সর্বশেষ বিয়েটি নিবন্ধন হয়েছিল গত বছরের ১৯ নভেম্বরে।
হিন্দু বিয়ে নিবন্ধনে তেমন সাড়া না পাওয়া সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘প্রচার-প্রচারণার অভাব ও বাধ্যতামূলক না হওয়ায় হিন্দু বিয়ে নিবন্ধনে বর-কনে কোনো পক্ষ তেমন আগ্রহী হয় না। আর এতে বাল্যবিবাহও বন্ধ হচ্ছে না।
উপজেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সজল কুমার সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী বিবাহ সম্পন্ন হওয়ার পর দালিলিক প্রমাণের জন্য রাষ্ট্রীয় আইনে বিয়েটি নিবন্ধন হোক-এটা আমরাও চাই। তবে এর জন্য প্রচার-প্রচারণার ঘাটতি রয়েছে। তাই বিষয়টি নিয়ে আমাদের বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠান এবং কমিটির সভাতেও আলোচনা করা হবে।’
উপজেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য রাখাল বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হিন্দু বিবাহের দালিলিক প্রমাণ সুরক্ষা করার উদ্দেশ্যে আইন হলেও, এ বিষয়ে তেমন কোনো প্রচার-প্রচারণা ও সভা-সেমিনারও হয়নি। এ ছাড়া বিয়ে নিবন্ধনের ক্ষেত্রে বাধ্যবাধকতাও নেই। ফলে সব হিন্দু বিয়ে নিবন্ধন হচ্ছে না। এতে বিভিন্ন জায়গায় দালিলিক প্রমাণ দাখিলের ক্ষেত্রে অনেককে সদস্যায় পড়তে হয়। তবে বিষয়টি নিয়ে নিজেদের মধ্যে শিগগির আলোচনা করা হবে।’
এ বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাজিব হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, হিন্দু বিয়ে নিবন্ধনের বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টি এবং প্রচার-প্রচারণা বাড়াতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হবে।
নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলায় গত ১০ বছরে হিন্দু বিয়ে অনুষ্ঠিত হলেও নিবন্ধন হয়েছে মাত্র ৫০টি। ফলে উপজেলায় হিন্দুদের মধ্যে বাল্যবিবাহও রোধ করা দুষ্কর হয়ে পড়ছে। বিয়ের ক্ষেত্রে বাধ্যবাধকতায় শিথিলতা ও প্রচার-প্রচারণার অভাবে সেগুলো নিবন্ধন হচ্ছে না বলে দাবি করেছেন সংশ্লিষ্টজন।
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের শাস্ত্রীয় বিবাহের দালিলিক প্রমাণ সুরক্ষার লক্ষ্যে হিন্দু বিবাহ নিবন্ধন আইনটি ২০১২ সালের সেপ্টেম্বরে রাষ্ট্রপতির সম্মতি লাভ করে। পরে এ-সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হয়।
একটি পৌরসভাসহ ১৩টি ইউনিয়নের এ উপজেলায় প্রায় ৩০ হাজার হিন্দুধর্মাবলম্বী বসবাস করেন। আর প্রতিবছর বহু হিন্দু বিয়ে সম্পন্ন হয়। কিন্তু হিন্দু বিয়ে নিবন্ধকের কাছে বিয়ে নিবন্ধনের জন্য কোনো পক্ষই তেমন আগ্রহী হন না।
উপজেলার হিন্দু বিয়ের নিবন্ধক প্রহ্লাদ চন্দ্র মজুমদার আজকের পত্রিকাকে জানান, প্রতি বছর বহু হিন্দু বিয়ে হলেও নিবন্ধনের জন্য কোনো পক্ষই তেমন আসেন না। সে জন্য দায়িত্ব নেওয়ার পর গত ১০ বছরে তার কাছে মাত্র ৫০টি বিয়ে নিবন্ধন করেছে উপজেলার কোনো কোনো হিন্দুধর্মাবলম্বী বর-কনে পক্ষ। সর্বশেষ বিয়েটি নিবন্ধন হয়েছিল গত বছরের ১৯ নভেম্বরে।
হিন্দু বিয়ে নিবন্ধনে তেমন সাড়া না পাওয়া সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘প্রচার-প্রচারণার অভাব ও বাধ্যতামূলক না হওয়ায় হিন্দু বিয়ে নিবন্ধনে বর-কনে কোনো পক্ষ তেমন আগ্রহী হয় না। আর এতে বাল্যবিবাহও বন্ধ হচ্ছে না।
উপজেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সজল কুমার সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী বিবাহ সম্পন্ন হওয়ার পর দালিলিক প্রমাণের জন্য রাষ্ট্রীয় আইনে বিয়েটি নিবন্ধন হোক-এটা আমরাও চাই। তবে এর জন্য প্রচার-প্রচারণার ঘাটতি রয়েছে। তাই বিষয়টি নিয়ে আমাদের বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠান এবং কমিটির সভাতেও আলোচনা করা হবে।’
উপজেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য রাখাল বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হিন্দু বিবাহের দালিলিক প্রমাণ সুরক্ষা করার উদ্দেশ্যে আইন হলেও, এ বিষয়ে তেমন কোনো প্রচার-প্রচারণা ও সভা-সেমিনারও হয়নি। এ ছাড়া বিয়ে নিবন্ধনের ক্ষেত্রে বাধ্যবাধকতাও নেই। ফলে সব হিন্দু বিয়ে নিবন্ধন হচ্ছে না। এতে বিভিন্ন জায়গায় দালিলিক প্রমাণ দাখিলের ক্ষেত্রে অনেককে সদস্যায় পড়তে হয়। তবে বিষয়টি নিয়ে নিজেদের মধ্যে শিগগির আলোচনা করা হবে।’
এ বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাজিব হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, হিন্দু বিয়ে নিবন্ধনের বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টি এবং প্রচার-প্রচারণা বাড়াতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হবে।
দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. শেখ সাদেক আলীর বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন ও মানহানিকর পোস্টার লাগানো ও অপপ্রচারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন শিক্ষার্থীরা। রোববার দুপুর ১২টার দিকে কলেজ ক্যাম্পাস থেকে মিছিলটি শুরু হয়। কলেজ ক্যাম্পাস ও মহাসড়ক প্রদক্ষিণ শেষে কলেজের প্রশাসনিক...
২৭ মিনিট আগেপটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পবিপ্রবি) ঋণ শাখার দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ২ কোটি ৬০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে, মোটরসাইকেল ও কম্পিউটার ক্রয় ঋণের কিস্তির টাকা ব্যাংকে জমা না দিয়ে ভুয়া স্লিপ দেখিয়ে তাঁরা এ অর্থ আত্মসাৎ করেছেন।
৩৭ মিনিট আগেপটুয়াখালীতে এক সাংবাদিককে ‘দেখে নেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন জেলা মহিলা দলের সভানেত্রী ও শেরেবাংলা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি আফরোজা সীমা। হুমকির ওই ভিডিও ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেরোববার গভীর রাতে সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন মো. রাহাত খানের নেতৃত্বে পালেরহাট এলাকায় ফরিদ উদ্দিনের বাড়িতে অভিযান চালানো হয়। এ সময় তাঁর কাছ থেকে একটি একনলা বন্দুক ও নগদ এক লাখ পাঁচ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়। পরে ফরিদের দেওয়া তথ্যে সহযোগী নাঈমের বাড়ির পাশের পুকুর থেকে বিপুল পরিমাণ ইয়াবা, গাঁজা...
২ ঘণ্টা আগে