প্রতিনিধি, জামালপুর
নিষিদ্ধ পলিথিনের বর্জ্য দিয়ে দখল করা হয়েছে জামালপুরের তিরুথা এলাকার মূল সড়ক। এতে প্রতিদিন ঘটছে ছোট বড় দুর্ঘটনা। এর প্রতিকার চেয়ে প্রশাসনকে বলা হলেও প্রয়োজনীয় কোন পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন এলাকাবাসীরা।
জানা গেছে, জামালপুর পৌরসভার পুলিশ লাইন সংলগ্ন কাগজের মিল থেকে বের হওয়া পলিথিন বর্জ্য বামুনপাড়ার তিরুথার মূল সড়কে ফেলে রাখা হচ্ছে। পলিথিনের সঙ্গে সুচ, কাচের টুকরা, জিআই তারসহ বিভিন্ন যন্ত্রের তীক্ষ্ণ ভগ্নাংশ পড়ে থাকে। এতে রাস্তা দিয়ে শিশু ও খালি পায়ে চলাচলকারী মানুষ দুর্ভোগে পড়ছেন। অনেকের পায়ে কাচের ছোট ছোট টুকরা ঢুকে ক্ষত হচ্ছে। এলাকার কিছু দরিদ্র পরিবার ফেলে দেওয়া ক্ষতিকর বর্জ্যগুলো তুলে এনে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করছেন। ফলে বিষাক্ত কালো ধোয়া বাতাসে ছড়িয়ে পড়ছে।
বামুনপাড়া গ্রামের সুলতান মিয়া বলেন, প্রতিদিন ক্ষতিকর বর্জ্যগুলো রাস্তায় ফেলা হচ্ছে। এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন জামালপুর পুলিশ লাইনস থেকে পুলিশের গাড়িসহ শত শত যানবাহন চলাচল করছে। ওই সব বর্জ্যের কারণে অনেক গাড়ি চাকা ফুটো হয়ে যায়। অনেক সময় মোটরসাইকেলের দুর্ঘটনাও ঘটছে। এমনকি কেউ খালি পায়ে চলাচল করতে পারেন না।
ওই এলাকার আরও কয়েকজন জানান, এলাকার কিছু দরিদ্র মানুষ মিলের বর্জ্য শুকিয়ে রান্নার কাজে ব্যবহার করছে। এতে মানুষের চলাচলে অসুবিধা হচ্ছে। প্রায় সময়ই দুর্গন্ধে রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করা যায় না। শুধু এই রাস্তায় নয়, শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যাওয়ার প্রধান সড়কেও বর্জ্য স্তূপ করে রাখা হয়েছে। রাস্তা থেকে বর্জ্য অপসারণের জন্য পৌরসভার কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন তাঁরা।
জামালপুর কাগজ মিলের মালিক মুলার বলেন, মিলের বর্জ্য সঠিক নিয়মে ফেলা হয়। এখন কেউ সেগুলো নিয়ে গেলে কারখানার কিছুই করার থাকে না।
জামালপুর পরিবেশ আন্দোলনের সভাপতি জাহাঙ্গীর সেলিম বলেন, নিষিদ্ধ পলিথিন ফেলে রাখায় এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করা যায় না। প্রায় সময় কোন না কোন দুর্ঘটনা ঘটছে। কেউ খালি পায়ে হাঁটতে পারে না। পলিথিনের বর্জ্যের সঙ্গে টুকরো টুকরো কাচ থাকে। কাচ দিয়ে অনেকের পা ক্ষত হয়। এ বিষয়টি ভ্রাম্যমাণ আদালতের এক অফিসারকে জানানো হয়েছেন।
জামালপুর পৌরসভার মেয়র ছানোয়ার হোসেন বলেন, বিষয়টি জানা ছিল না। জনগুরুত্বপূর্ণ রাস্তায় কোন বর্জ্য ফেলে রাখা আইনত অপরাধ। পৌর কর্তৃপক্ষ পৌরসভার রাস্তায় যাতে কোন বর্জ্য না ফেলে সেই ব্যাপারে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
নিষিদ্ধ পলিথিনের বর্জ্য দিয়ে দখল করা হয়েছে জামালপুরের তিরুথা এলাকার মূল সড়ক। এতে প্রতিদিন ঘটছে ছোট বড় দুর্ঘটনা। এর প্রতিকার চেয়ে প্রশাসনকে বলা হলেও প্রয়োজনীয় কোন পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন এলাকাবাসীরা।
জানা গেছে, জামালপুর পৌরসভার পুলিশ লাইন সংলগ্ন কাগজের মিল থেকে বের হওয়া পলিথিন বর্জ্য বামুনপাড়ার তিরুথার মূল সড়কে ফেলে রাখা হচ্ছে। পলিথিনের সঙ্গে সুচ, কাচের টুকরা, জিআই তারসহ বিভিন্ন যন্ত্রের তীক্ষ্ণ ভগ্নাংশ পড়ে থাকে। এতে রাস্তা দিয়ে শিশু ও খালি পায়ে চলাচলকারী মানুষ দুর্ভোগে পড়ছেন। অনেকের পায়ে কাচের ছোট ছোট টুকরা ঢুকে ক্ষত হচ্ছে। এলাকার কিছু দরিদ্র পরিবার ফেলে দেওয়া ক্ষতিকর বর্জ্যগুলো তুলে এনে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করছেন। ফলে বিষাক্ত কালো ধোয়া বাতাসে ছড়িয়ে পড়ছে।
বামুনপাড়া গ্রামের সুলতান মিয়া বলেন, প্রতিদিন ক্ষতিকর বর্জ্যগুলো রাস্তায় ফেলা হচ্ছে। এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন জামালপুর পুলিশ লাইনস থেকে পুলিশের গাড়িসহ শত শত যানবাহন চলাচল করছে। ওই সব বর্জ্যের কারণে অনেক গাড়ি চাকা ফুটো হয়ে যায়। অনেক সময় মোটরসাইকেলের দুর্ঘটনাও ঘটছে। এমনকি কেউ খালি পায়ে চলাচল করতে পারেন না।
ওই এলাকার আরও কয়েকজন জানান, এলাকার কিছু দরিদ্র মানুষ মিলের বর্জ্য শুকিয়ে রান্নার কাজে ব্যবহার করছে। এতে মানুষের চলাচলে অসুবিধা হচ্ছে। প্রায় সময়ই দুর্গন্ধে রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করা যায় না। শুধু এই রাস্তায় নয়, শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যাওয়ার প্রধান সড়কেও বর্জ্য স্তূপ করে রাখা হয়েছে। রাস্তা থেকে বর্জ্য অপসারণের জন্য পৌরসভার কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন তাঁরা।
জামালপুর কাগজ মিলের মালিক মুলার বলেন, মিলের বর্জ্য সঠিক নিয়মে ফেলা হয়। এখন কেউ সেগুলো নিয়ে গেলে কারখানার কিছুই করার থাকে না।
জামালপুর পরিবেশ আন্দোলনের সভাপতি জাহাঙ্গীর সেলিম বলেন, নিষিদ্ধ পলিথিন ফেলে রাখায় এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করা যায় না। প্রায় সময় কোন না কোন দুর্ঘটনা ঘটছে। কেউ খালি পায়ে হাঁটতে পারে না। পলিথিনের বর্জ্যের সঙ্গে টুকরো টুকরো কাচ থাকে। কাচ দিয়ে অনেকের পা ক্ষত হয়। এ বিষয়টি ভ্রাম্যমাণ আদালতের এক অফিসারকে জানানো হয়েছেন।
জামালপুর পৌরসভার মেয়র ছানোয়ার হোসেন বলেন, বিষয়টি জানা ছিল না। জনগুরুত্বপূর্ণ রাস্তায় কোন বর্জ্য ফেলে রাখা আইনত অপরাধ। পৌর কর্তৃপক্ষ পৌরসভার রাস্তায় যাতে কোন বর্জ্য না ফেলে সেই ব্যাপারে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) ছাত্র সংসদ (ব্রাকসু) নির্বাচনের দাবিতে চলমান আমরণ অনশন ভেঙেছেন ২ শিক্ষার্থী। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক ড. মো. শওকাত আলী ১০ কার্যদিবসের মধ্যে প্রক্রিয়া এগিয়ে নেওয়ার আশ্বাস দেওয়ায় ৩৭ ঘণ্টা পর সোমবার (১৮ আগস্ট) রাত ১২টার দিকে অনশন ভাঙেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেএবার পানিতে গেল যশোরের মনিরামপুর মুক্তেশ্বরী ডিগ্রি কলেজের মাঠ ভরাটের সাড়ে তিন লাখ টাকা। টিআর ও কলেজ ফান্ডের বরাদ্দের টাকায় নদী খুঁড়ে বালু দিয়ে ভরাটের ১০-১৫ দিনের মাথায় ডুবে গেছে কলেজের মাঠ। এখন কলেজের মাঠে হাঁটুপানি। এ ছাড়া প্রায় এক ফুট পরিমাণ পানিতে ডুবে গেছে ভবনের নিচতলার শ্রেণিকক্ষ।
৭ ঘণ্টা আগেচার বছর ধরে বন্ধ এতিমখানার কার্যক্রম। কিন্তু সরকারি বরাদ্দের টাকা তোলা হচ্ছে নিয়মিত। সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে একটি এতিমখানার কমিটির লোকজনের বিরুদ্ধে এই টাকা তুলে আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার মাইজবাড়ি ইউনিয়নের চকপাড়া গ্রামে অবস্থিত এই এতিমখানার নাম ‘মোহাম্মদ আলী শিশুসদন’।
৭ ঘণ্টা আগেআইনি জটিলতায় প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষক নিয়োগ দিতে পারছে না রাঙামাটি জেলা পরিষদ। পাঁচ বছর ধরে বন্ধ রয়েছে নিয়োগ কার্যক্রম। এতে সহকারী ও প্রধান শিক্ষকের হাজারের বেশি পদ শূন্য রয়েছে। শিশুরা বঞ্চিত হচ্ছে শিক্ষা থেকে। চাপ বেড়েছে শিক্ষকদেরও। পাশাপাশি বঞ্চিত হচ্ছেন চাকরিপ্রত্যাশীরা।
৭ ঘণ্টা আগে