মেলান্দহ (জামালপুর) প্রতিনিধি
জামালপুরের মেলান্দহে ভাগবাড়ী এলাকার হাড়ি খাল থেকে ড্রেজার দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। এতে ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে আশপাশের বসতবাড়িসহ ফসলি জমি। বালু উত্তোলন বন্ধ করতে উপজেলা প্রশাসনের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন ফরিদুল ইসলাম নামে এক স্থানীয় বাসিন্দা। তবে উপজেলা প্রশাসন বলছে, ড্রেজার মেশিন দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধ করতে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ওই খাল থেকে ৫ দিন ধরে ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলন করছেন ঝাউগড়া এলাকার আনিছ ও বিল্লাল। প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। এভাবে বালু তোলায় ভাঙনের ঝুঁকিতে পড়েছে ফসলি জমি, বসত-বাড়ি। বালু উত্তোলনে নিষেধ করলে দেওয়া হচ্ছে উল্টো হুমকি।
সরেজমিন দেখা গেছে, খালে ড্রেজার দিয়ে চলছে বালু উত্তোলন। সেই বালু বিক্রিও করা হচ্ছে। গত বছরও বালু উত্তোলন করা হয় এই খাল থেকে। এখন খালপাড়ের ফসলি জমি ও বসতবাড়ি ভাঙনের শঙ্কায় রয়েছে। যেকোনো সময় ভাঙন ভয়াবহ রূপ ধারণ করবে।
এ নিয়ে জানতে চাইলে অভিযোগকারী ফরিদুল ইসলাম বলেন, ‘গত বছরও একই জায়গায় মেশিন বসিয়ে বালু উত্তোলন করা হয়েছে। এতে আমার ৫ শতাংশ আবাদি জমি ধসে গেছে। এ বছর আবারও একই জায়গা থেকে বালু তোলা শুরু করেছে। এখন আমার বাড়িঘর সহ জমি ভাঙার আশঙ্কায় রয়েছে। খাল থেকে তাঁদের বালু তুলতে কয়েক বার না করেছি। তাঁরা এখন আমাদের উল্টো হুমকি দিচ্ছে।’
অন্যদিকে ড্রেজারের মালিক আনিছ বলেন, ‘কেনা জায়গা থেকে মাটি কাটছি। এখন কে কী অভিযোগ করল, না করল সেটা আমাদের দেখার বিষয় না।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সেলিম মিঞা বলেন, ‘ড্রেজার মেশিন দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধ করতে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
জামালপুরের মেলান্দহে ভাগবাড়ী এলাকার হাড়ি খাল থেকে ড্রেজার দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। এতে ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে আশপাশের বসতবাড়িসহ ফসলি জমি। বালু উত্তোলন বন্ধ করতে উপজেলা প্রশাসনের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন ফরিদুল ইসলাম নামে এক স্থানীয় বাসিন্দা। তবে উপজেলা প্রশাসন বলছে, ড্রেজার মেশিন দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধ করতে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ওই খাল থেকে ৫ দিন ধরে ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলন করছেন ঝাউগড়া এলাকার আনিছ ও বিল্লাল। প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। এভাবে বালু তোলায় ভাঙনের ঝুঁকিতে পড়েছে ফসলি জমি, বসত-বাড়ি। বালু উত্তোলনে নিষেধ করলে দেওয়া হচ্ছে উল্টো হুমকি।
সরেজমিন দেখা গেছে, খালে ড্রেজার দিয়ে চলছে বালু উত্তোলন। সেই বালু বিক্রিও করা হচ্ছে। গত বছরও বালু উত্তোলন করা হয় এই খাল থেকে। এখন খালপাড়ের ফসলি জমি ও বসতবাড়ি ভাঙনের শঙ্কায় রয়েছে। যেকোনো সময় ভাঙন ভয়াবহ রূপ ধারণ করবে।
এ নিয়ে জানতে চাইলে অভিযোগকারী ফরিদুল ইসলাম বলেন, ‘গত বছরও একই জায়গায় মেশিন বসিয়ে বালু উত্তোলন করা হয়েছে। এতে আমার ৫ শতাংশ আবাদি জমি ধসে গেছে। এ বছর আবারও একই জায়গা থেকে বালু তোলা শুরু করেছে। এখন আমার বাড়িঘর সহ জমি ভাঙার আশঙ্কায় রয়েছে। খাল থেকে তাঁদের বালু তুলতে কয়েক বার না করেছি। তাঁরা এখন আমাদের উল্টো হুমকি দিচ্ছে।’
অন্যদিকে ড্রেজারের মালিক আনিছ বলেন, ‘কেনা জায়গা থেকে মাটি কাটছি। এখন কে কী অভিযোগ করল, না করল সেটা আমাদের দেখার বিষয় না।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সেলিম মিঞা বলেন, ‘ড্রেজার মেশিন দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধ করতে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৫ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৫ ঘণ্টা আগে