খুবি প্রতিনিধি
সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি সংস্কার ও কোটা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর অতর্কিত হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মহাসড়ক অবরোধ করেছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেইন গেটের সামনে শিক্ষার্থীরা সমবেত হন। পরে বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীরা স্লোগান দিতে দিতে খুলনা মহানগরীর জিরো পয়েন্টে অবস্থান নেন।
জিরো পয়েন্টে খুলনা-সাতক্ষীরা, যশোর-খুলনা, ঢাকা-খুলনা, মোংলা-খুলনা ও বাগেরহাট-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন শিক্ষার্থীরা। খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট), খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারি বি এল কলেজ, নর্দান ইউনিভার্সিটিসহ খুলনার বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও এই বিক্ষোভ সমাবেশে যোগ দেন।
এ সময় শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে চারপাশ। বিক্ষোভ কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীরা, ‘আপোস না সংগ্রাম, সংগ্রাম সংগ্রাম,’ ‘ঢাবিতে হামলা কেন, প্রশাসন জবাব চাই,’ ‘অ্যাকশন অ্যাকশন, ডাইরেক্ট অ্যাকশন,’, ‘কোটা না মেধা, মেধা মেধা,’ ‘কোটাপ্রথা নিপাত যাক, মেধাবীরা মুক্তি পাক,’ ‘আমার সোনার বাংলায়, বৈষম্যের ঠাঁই নাই’—এমন নানান স্লোগান দেন।
বিক্ষোভ সমাবেশে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জহুরুল ইসলাম তানভীর বলেন, ‘হামলা-মামলা করে আমাদের থামিয়ে রাখা যাবে না। আমরা ছাত্রসমাজ, আমরা কাউকে ভয় পাই না। সন্ত্রাসীদের দিয়ে এই আন্দোলন থামানো যাবে না। আমাদের দাবি মানতে হবে। দাবি না মানলে শিক্ষার্থীরা ঘরে বসে থাকবে না। শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার সঠিক বিচার করতে হবে।’
খুবির আরেক শিক্ষার্থী আজাদ বলেন, ‘আমাদের যৌক্তিক আন্দোলনে সন্ত্রাসীদের দিয়ে হামলা চালানো হচ্ছে। এর দায় সরকারকে নিতে হবে। জোর খাঁটিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কিন্তু অতীতে কেউ পারেনি আর ভবিষ্যতেও কেউ পারবে না। তাই সবাই সাবধান হয়ে যান।’
সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি সংস্কার ও কোটা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর অতর্কিত হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মহাসড়ক অবরোধ করেছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেইন গেটের সামনে শিক্ষার্থীরা সমবেত হন। পরে বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীরা স্লোগান দিতে দিতে খুলনা মহানগরীর জিরো পয়েন্টে অবস্থান নেন।
জিরো পয়েন্টে খুলনা-সাতক্ষীরা, যশোর-খুলনা, ঢাকা-খুলনা, মোংলা-খুলনা ও বাগেরহাট-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন শিক্ষার্থীরা। খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট), খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারি বি এল কলেজ, নর্দান ইউনিভার্সিটিসহ খুলনার বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও এই বিক্ষোভ সমাবেশে যোগ দেন।
এ সময় শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে চারপাশ। বিক্ষোভ কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীরা, ‘আপোস না সংগ্রাম, সংগ্রাম সংগ্রাম,’ ‘ঢাবিতে হামলা কেন, প্রশাসন জবাব চাই,’ ‘অ্যাকশন অ্যাকশন, ডাইরেক্ট অ্যাকশন,’, ‘কোটা না মেধা, মেধা মেধা,’ ‘কোটাপ্রথা নিপাত যাক, মেধাবীরা মুক্তি পাক,’ ‘আমার সোনার বাংলায়, বৈষম্যের ঠাঁই নাই’—এমন নানান স্লোগান দেন।
বিক্ষোভ সমাবেশে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জহুরুল ইসলাম তানভীর বলেন, ‘হামলা-মামলা করে আমাদের থামিয়ে রাখা যাবে না। আমরা ছাত্রসমাজ, আমরা কাউকে ভয় পাই না। সন্ত্রাসীদের দিয়ে এই আন্দোলন থামানো যাবে না। আমাদের দাবি মানতে হবে। দাবি না মানলে শিক্ষার্থীরা ঘরে বসে থাকবে না। শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার সঠিক বিচার করতে হবে।’
খুবির আরেক শিক্ষার্থী আজাদ বলেন, ‘আমাদের যৌক্তিক আন্দোলনে সন্ত্রাসীদের দিয়ে হামলা চালানো হচ্ছে। এর দায় সরকারকে নিতে হবে। জোর খাঁটিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কিন্তু অতীতে কেউ পারেনি আর ভবিষ্যতেও কেউ পারবে না। তাই সবাই সাবধান হয়ে যান।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে