চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
পাঁচ রেলশ্রমিককে প্রত্যাহারের প্রতিবাদে চুয়াডাঙ্গা স্টেশনে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছেন রেলওয়েতে কর্মরত শ্রমিকেরা। আজ শুক্রবার বেলা ১১টা থেকে স্টেশনে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেন রেলওয়ের কর্মীরা। দুপুর সোয়া ১২টার দিকে স্থানীয় প্রশাসন ও রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের আশ্বাসে আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ান তাঁরা।
জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার দুপুরে চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা স্টেশনের অদূরে লাল ব্রিজের ওপর রেললাইন সংস্কারের কাজ করছিলেন ২০-২৫ জন রেলশ্রমিক। এ সময় সংকেত অমান্য করে দর্শনা থেকে সিরাজগঞ্জের উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়া একটি মালবাহী ট্রেন লাল ব্রিজের ওপর উঠে পড়ে। প্রাণ বাঁচাতে শ্রমিকেরা নিচে পানিতে লাফ দেন, আবার ট্রেন থেকেও ঝাঁপিয়ে পড়েন কিছু যাত্রী। পরে মালবাহী ট্রেনটি থামলে চালক ও সহকারীকে মারধর করেন শ্রমিকেরা। এর প্রতিবাদে মালবাহী ট্রেন লাইনে থামিয়ে রাখেন চালক। পরে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের মধ্যস্থতায় আট ঘণ্টা পর সেই মালবাহী ট্রেন চালু হয়। পরে ট্রেনচালককে মারধরের ঘটনায় প্রত্যাহার করা হয় রেলের পাঁচ শ্রমিককে।
এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আজ শুক্রবারে সকাল থেকে চুয়াডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশনে অবস্থান নেন কর্মরত রেলশ্রমিকেরা। এ সময় তাঁরা লাইন ও প্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়ে ভারতগামী মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেন অবরোধের হুমকি দেন। পরে স্থানীয় প্রশাসন ও রেলের কর্মকর্তাদের আশ্বাসে প্রায় দেড় ঘণ্টা পর আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ান তাঁরা।
আন্দোলনে অংশ নেওয়া শ্রমিকেরা জানান, রেললাইনের সংস্কার করতে গিয়ে অল্পের জন্য প্রাণ রক্ষা পায়। আবার সেই শ্রমিকদেরই কাজ থেকে প্রত্যাহার করা হয়। এ সিদ্ধান্ত মানা যায় না। এই পাঁচ শ্রমিককে আবার পুনর্বহাল করতে হবে, নয়তো আরও কঠোর আন্দোলনে যেতে বাধ্য হবেন তাঁরা।
চুয়াডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশনের মাস্টার মিজানুর রহমান জানান, বেলা ১১টা থেকে কিছু শ্রমিক স্টেশন এলাকায় অবস্থান নেন। তাঁদের আন্দোলনে কোনো ট্রেন কিংবা যাত্রীর ভোগান্তি হয়নি। পরে তাঁরা আন্দোলন প্রত্যাহার করেন।
চুয়াডাঙ্গা সদর থানার পুলিশ অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাহাব্বুর রহমান জানান, খবর পেয়ে স্টেশনে গিয়ে আন্দোলনরত শ্রমিকদের সঙ্গে কথা হয়। রেল কর্তৃপক্ষের আশ্বাসে তাঁরা আন্দোলন প্রত্যাহার করেন। স্টেশন এলাকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে।
পাঁচ রেলশ্রমিককে প্রত্যাহারের প্রতিবাদে চুয়াডাঙ্গা স্টেশনে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছেন রেলওয়েতে কর্মরত শ্রমিকেরা। আজ শুক্রবার বেলা ১১টা থেকে স্টেশনে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেন রেলওয়ের কর্মীরা। দুপুর সোয়া ১২টার দিকে স্থানীয় প্রশাসন ও রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের আশ্বাসে আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ান তাঁরা।
জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার দুপুরে চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা স্টেশনের অদূরে লাল ব্রিজের ওপর রেললাইন সংস্কারের কাজ করছিলেন ২০-২৫ জন রেলশ্রমিক। এ সময় সংকেত অমান্য করে দর্শনা থেকে সিরাজগঞ্জের উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়া একটি মালবাহী ট্রেন লাল ব্রিজের ওপর উঠে পড়ে। প্রাণ বাঁচাতে শ্রমিকেরা নিচে পানিতে লাফ দেন, আবার ট্রেন থেকেও ঝাঁপিয়ে পড়েন কিছু যাত্রী। পরে মালবাহী ট্রেনটি থামলে চালক ও সহকারীকে মারধর করেন শ্রমিকেরা। এর প্রতিবাদে মালবাহী ট্রেন লাইনে থামিয়ে রাখেন চালক। পরে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের মধ্যস্থতায় আট ঘণ্টা পর সেই মালবাহী ট্রেন চালু হয়। পরে ট্রেনচালককে মারধরের ঘটনায় প্রত্যাহার করা হয় রেলের পাঁচ শ্রমিককে।
এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আজ শুক্রবারে সকাল থেকে চুয়াডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশনে অবস্থান নেন কর্মরত রেলশ্রমিকেরা। এ সময় তাঁরা লাইন ও প্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়ে ভারতগামী মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেন অবরোধের হুমকি দেন। পরে স্থানীয় প্রশাসন ও রেলের কর্মকর্তাদের আশ্বাসে প্রায় দেড় ঘণ্টা পর আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ান তাঁরা।
আন্দোলনে অংশ নেওয়া শ্রমিকেরা জানান, রেললাইনের সংস্কার করতে গিয়ে অল্পের জন্য প্রাণ রক্ষা পায়। আবার সেই শ্রমিকদেরই কাজ থেকে প্রত্যাহার করা হয়। এ সিদ্ধান্ত মানা যায় না। এই পাঁচ শ্রমিককে আবার পুনর্বহাল করতে হবে, নয়তো আরও কঠোর আন্দোলনে যেতে বাধ্য হবেন তাঁরা।
চুয়াডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশনের মাস্টার মিজানুর রহমান জানান, বেলা ১১টা থেকে কিছু শ্রমিক স্টেশন এলাকায় অবস্থান নেন। তাঁদের আন্দোলনে কোনো ট্রেন কিংবা যাত্রীর ভোগান্তি হয়নি। পরে তাঁরা আন্দোলন প্রত্যাহার করেন।
চুয়াডাঙ্গা সদর থানার পুলিশ অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাহাব্বুর রহমান জানান, খবর পেয়ে স্টেশনে গিয়ে আন্দোলনরত শ্রমিকদের সঙ্গে কথা হয়। রেল কর্তৃপক্ষের আশ্বাসে তাঁরা আন্দোলন প্রত্যাহার করেন। স্টেশন এলাকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে