খুলনা প্রতিনিধি
‘তরুণদের সম্পৃক্ত করি, উন্নত নগর গড়ি’ প্রতিপাদ্য নিয়ে খুলনায় বিশ্ব বসতি দিবস পালন করা হয়েছে। আজ সোমবার দিবসটি উপলক্ষে সকালে জেলা শিল্পকলা একাডেমি অডিটোরিয়ামে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিভাগীয় কমিশনার ও খুলনা সিটি করপোরেশনের প্রশাসক মো. হেলাল মাহমুদ শরীফ।
প্রধান অতিথি তাঁর বক্তৃতায় বলেন, ‘মানবসভ্যতার শুরু থেকেই নিরাপদ বসতি একটি মৌলিক চাহিদা। নগরের পরিকল্পনা তৈরির সময় ওই স্থানের প্রকৃতি, পরিবেশ ও পানি প্রবাহের প্রাকৃতিক পথের বিষয়গুলো বিবেচনায় নিতে হবে। একই সঙ্গে নাগরিকের চাহিদা এবং সমস্যার দিকগুলোও মাথায় রাখতে হবে। প্রতিটি এলাকার বসতি নির্মাণের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য রয়েছে। জলাবায়ুগত ভিন্নতার কারণে স্থাপনার নির্মাণ উপকরণ ও নকশায় ভিন্নতা আনার দরকার হয়। এ ক্ষেত্রে বিস্তৃত ও গবেষণাভিত্তিক পরিকল্পনা থাকতে হবে।’
অনুষ্ঠানের মূল প্রবন্ধে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউআরপি ডিসিপ্লিনের প্রফেসর ড. মো. আহসানুল কবীর বলেন, ‘২০৫০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের ৫৪ শতাংশ মানুষ শহরে বসবাস করবে। সে ক্ষেত্রে নগরভিত্তিক সেবার ওপর চাপ বৃদ্ধি পাবে। এই নগরায়ণের ফলে পরিবেশ দূষণ, বস্তির সংখ্যা বৃদ্ধি, অসমতা ও নিরাপত্তাহীনতার মতো সংকট বাড়তে পারে। তাই অন্তর্ভুক্তিমূলক নগর-পরিকল্পনা প্রণয়নের বিকল্প নেই। আবার পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জন্য জুতসই বাসস্থান ও কর্মসংস্থান নিশ্চিত করা দরকার। শহরাঞ্চলে গণপরিবহনের জন্য জায়গা কমিয়ে কেবল ব্যক্তিগত যান চলাচলের সুযোগ বৃদ্ধি পাবে এমন উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন নাগরিক সাম্যের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।’
খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (কেডিএ) চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এস এম মিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন গণপূর্ত অধিদপ্তরের খুলনা জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. মিছবাহ উদ্দিন, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, আইএবি খুলনা কেন্দ্রের আহবায়ক গৌরী শংকর রায়, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান প্রফেসর ড. আবু জাকির মোর্শেদ ও বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্স এর খুলনা চ্যাপ্টারের চেয়ারম্যান আবির-উল-জব্বার। খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ এবং গণপূর্ত অধিদপ্তর, জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ ও নগর উন্নয়ন অধিদপ্তরের খুলনা কার্যালয় যৌথভাবে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে দিবসটি উপলক্ষে আয়োজিত বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। এর আগে খুলনা শিববাড়ি কেডিএ এর চত্বর থেকে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে এসে শেষ হয়। শোভাযাত্রায় বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন।
‘তরুণদের সম্পৃক্ত করি, উন্নত নগর গড়ি’ প্রতিপাদ্য নিয়ে খুলনায় বিশ্ব বসতি দিবস পালন করা হয়েছে। আজ সোমবার দিবসটি উপলক্ষে সকালে জেলা শিল্পকলা একাডেমি অডিটোরিয়ামে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিভাগীয় কমিশনার ও খুলনা সিটি করপোরেশনের প্রশাসক মো. হেলাল মাহমুদ শরীফ।
প্রধান অতিথি তাঁর বক্তৃতায় বলেন, ‘মানবসভ্যতার শুরু থেকেই নিরাপদ বসতি একটি মৌলিক চাহিদা। নগরের পরিকল্পনা তৈরির সময় ওই স্থানের প্রকৃতি, পরিবেশ ও পানি প্রবাহের প্রাকৃতিক পথের বিষয়গুলো বিবেচনায় নিতে হবে। একই সঙ্গে নাগরিকের চাহিদা এবং সমস্যার দিকগুলোও মাথায় রাখতে হবে। প্রতিটি এলাকার বসতি নির্মাণের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য রয়েছে। জলাবায়ুগত ভিন্নতার কারণে স্থাপনার নির্মাণ উপকরণ ও নকশায় ভিন্নতা আনার দরকার হয়। এ ক্ষেত্রে বিস্তৃত ও গবেষণাভিত্তিক পরিকল্পনা থাকতে হবে।’
অনুষ্ঠানের মূল প্রবন্ধে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউআরপি ডিসিপ্লিনের প্রফেসর ড. মো. আহসানুল কবীর বলেন, ‘২০৫০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের ৫৪ শতাংশ মানুষ শহরে বসবাস করবে। সে ক্ষেত্রে নগরভিত্তিক সেবার ওপর চাপ বৃদ্ধি পাবে। এই নগরায়ণের ফলে পরিবেশ দূষণ, বস্তির সংখ্যা বৃদ্ধি, অসমতা ও নিরাপত্তাহীনতার মতো সংকট বাড়তে পারে। তাই অন্তর্ভুক্তিমূলক নগর-পরিকল্পনা প্রণয়নের বিকল্প নেই। আবার পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জন্য জুতসই বাসস্থান ও কর্মসংস্থান নিশ্চিত করা দরকার। শহরাঞ্চলে গণপরিবহনের জন্য জায়গা কমিয়ে কেবল ব্যক্তিগত যান চলাচলের সুযোগ বৃদ্ধি পাবে এমন উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন নাগরিক সাম্যের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।’
খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (কেডিএ) চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এস এম মিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন গণপূর্ত অধিদপ্তরের খুলনা জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. মিছবাহ উদ্দিন, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, আইএবি খুলনা কেন্দ্রের আহবায়ক গৌরী শংকর রায়, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান প্রফেসর ড. আবু জাকির মোর্শেদ ও বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্স এর খুলনা চ্যাপ্টারের চেয়ারম্যান আবির-উল-জব্বার। খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ এবং গণপূর্ত অধিদপ্তর, জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ ও নগর উন্নয়ন অধিদপ্তরের খুলনা কার্যালয় যৌথভাবে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে দিবসটি উপলক্ষে আয়োজিত বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। এর আগে খুলনা শিববাড়ি কেডিএ এর চত্বর থেকে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে এসে শেষ হয়। শোভাযাত্রায় বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন।
বরগুনার পাথরঘাটায় স্কুলে কোচিং শেষে নিজের ক্লাসে যায় ছাত্রীরা। এ সময় একজন পানির বোতল থেকে পানি পান করে। পানিতে দুর্গন্ধ পেয়ে সে বিষয়টি সহপাঠীদের জানায়। এরপর আরও চার ছাত্রী ওই পানি খেয়ে অসুস্থবোধ করতে থাকে।
১ সেকেন্ড আগেবান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারের তমব্রু রাইট ক্যাম্প এলাকায় গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ঘুমধুমের তমব্রু সীমান্তে বসবাসকারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সতর্ক পাহারায় রয়েছে।
৬ মিনিট আগেরংপুরের বদরগঞ্জে স্কুলছাত্রীদের অশ্লীল ভিডিও দেখানোর অভিযোগ উঠেছে রবিউল ইসলাম নামের এক দপ্তরির বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় অভিভাবকেরা ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন। ওই দপ্তরির শাস্তি না হওয়া পর্যন্ত সন্তানদের স্কুলে পাঠাবেন না বলে অভিভাবকেরা হুমকি দিয়েছেন। এদিকে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এক অভিভাবক গত বৃহস্পতিবার ইউএন
৯ মিনিট আগেরাজধানীর মৌচাকে সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের পার্কিংয়ে থাকা প্রাইভেট কার থেকে উদ্ধার হওয়া দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে। তাঁদের দুজনের বাড়ি একই এলাকায়।
১৮ মিনিট আগে