খুলনা প্রতিনিধি
খুলনা সিটি করপোরেশনে (কেসিসি) স্থবিরতা বিরাজ করছে। মেয়র, প্যানেল মেয়র, কাউন্সিলর, সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলরা অফিস না করায় নাগরিক সেবা ব্যাহত হচ্ছে। দিনভিত্তিক (ডে ব্যাসিস) তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির প্রায় সাড়ে ৩৫০ এর বেশি কর্মচারীর বেতন আটকে আছে।
এ ছাড়া জন্মসনদ, মৃত্যু নিবন্ধন, নাগরিক সনদ দেওয়া বন্ধ রয়েছে। বন্ধ রয়েছে নগরীর বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ। বিলের চেক আটকে থাকায় ঠিকাদাররা নগর ভবনের এসে ফিরে যাচ্ছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে ভারতে চলে যাওয়ার পর মেয়র, প্যানেল মেয়র, কাউন্সিলর, সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলরা নগর ভবনে আসছেন না। এমনকি তাঁরা কার্যালয়েও যাচ্ছেন না। মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেকসহ ৩১টি ওয়ার্ডের কাউন্সিলর এবং সংরক্ষিত ১০ জন মহিলা কাউন্সিলর আত্মগোপনে আছেন। তাঁরা কেউই বাসা-বাড়িতে নেই। ফোনও বন্ধ।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ৫ আগস্ট থেকে অধিকাংশ কাউন্সিলরে কার্যালয় ও বাসাবাড়িতে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট করে দুর্বৃত্তরা। এর আগেই তাঁরা নিরাপদস্থানে চলে যান।
এদিকে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নগর ভবনে গিয়ে দেখা যায়, সুনসান নীরবতা। অফিসের প্রতিটি শাখায় চেয়ারগুলো ফাঁকা। যাঁরা আছেন তাঁদের কেউ কেউ ঝিমাচ্ছেন। আবার দুই চারজন মিলে চলমান দেশের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করছেন।
নো ওয়ার্ক, নো পে (কাজ নেই, মজুরি নেই) ভিত্তিতে কাজ করা একজন শ্রমিক বলেন, ‘স্টাফরা বেতন পেলেও আমরা মজুরি পাচ্ছি না। ছেলে-মেয়ে নিয়ে অনেক কষ্টে আছি। কবে বিল পাব জানি না। আমাদের কি হবে স্যার, আমরা বাঁচব কি করে, মলিনমুখে কথাগুলো বললেন ওই শ্রমিক।’
খুলনা সিটি করপোরেশনের (কেসিসি) প্রধান নির্বাহী লস্কর তাজুল ইসলাম বলেন, ‘গত ৫ আগস্ট থেকে সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেকসহ কাউন্সিলররা অফিস করছেন না। ফলে সিটি করপোরেশনে স্থবিরতা সৃষ্টি হয়েছে। আমরা কর্মকর্তারা ছোটখাটো কিছু রুটিন কাজ করছি। যেহেতু আমাদের বড় ধরনের কোনো প্রশাসনিক ও আর্থিক ক্ষমতা নেই। এর কারণে আমরা গুরুত্বপূর্ণ কোনো কাজ করতে পারছি না।’
তিনি বলেন, স্থায়ী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন দিতে পারলেও দিনভিত্তিক (ডে ব্যাসিস) তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির প্রায় সাড়ে ৩৫০ এর বেশি কর্মচারীর বেতন দিতে পারিনি। তারা চরম আর্থিক সংকটে রয়েছে।
এ ছাড়া কাউন্সিলররা জন্মসনদ, মৃত্যু নিবন্ধন, নাগরিক সনদ দেন-এগুলো বন্ধ রয়েছে। তারা পলাতক থাকার কারণে নাগরিকেরা এই সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। আমরা কেসিসির বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে সরকারের কাছে চিঠি লিখেছি। এখন কি নির্দেশনা আসে তার অপেক্ষায় রয়েছি।
খুলনা সিটি করপোরেশনে (কেসিসি) স্থবিরতা বিরাজ করছে। মেয়র, প্যানেল মেয়র, কাউন্সিলর, সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলরা অফিস না করায় নাগরিক সেবা ব্যাহত হচ্ছে। দিনভিত্তিক (ডে ব্যাসিস) তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির প্রায় সাড়ে ৩৫০ এর বেশি কর্মচারীর বেতন আটকে আছে।
এ ছাড়া জন্মসনদ, মৃত্যু নিবন্ধন, নাগরিক সনদ দেওয়া বন্ধ রয়েছে। বন্ধ রয়েছে নগরীর বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ। বিলের চেক আটকে থাকায় ঠিকাদাররা নগর ভবনের এসে ফিরে যাচ্ছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে ভারতে চলে যাওয়ার পর মেয়র, প্যানেল মেয়র, কাউন্সিলর, সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলরা নগর ভবনে আসছেন না। এমনকি তাঁরা কার্যালয়েও যাচ্ছেন না। মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেকসহ ৩১টি ওয়ার্ডের কাউন্সিলর এবং সংরক্ষিত ১০ জন মহিলা কাউন্সিলর আত্মগোপনে আছেন। তাঁরা কেউই বাসা-বাড়িতে নেই। ফোনও বন্ধ।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ৫ আগস্ট থেকে অধিকাংশ কাউন্সিলরে কার্যালয় ও বাসাবাড়িতে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট করে দুর্বৃত্তরা। এর আগেই তাঁরা নিরাপদস্থানে চলে যান।
এদিকে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নগর ভবনে গিয়ে দেখা যায়, সুনসান নীরবতা। অফিসের প্রতিটি শাখায় চেয়ারগুলো ফাঁকা। যাঁরা আছেন তাঁদের কেউ কেউ ঝিমাচ্ছেন। আবার দুই চারজন মিলে চলমান দেশের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করছেন।
নো ওয়ার্ক, নো পে (কাজ নেই, মজুরি নেই) ভিত্তিতে কাজ করা একজন শ্রমিক বলেন, ‘স্টাফরা বেতন পেলেও আমরা মজুরি পাচ্ছি না। ছেলে-মেয়ে নিয়ে অনেক কষ্টে আছি। কবে বিল পাব জানি না। আমাদের কি হবে স্যার, আমরা বাঁচব কি করে, মলিনমুখে কথাগুলো বললেন ওই শ্রমিক।’
খুলনা সিটি করপোরেশনের (কেসিসি) প্রধান নির্বাহী লস্কর তাজুল ইসলাম বলেন, ‘গত ৫ আগস্ট থেকে সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেকসহ কাউন্সিলররা অফিস করছেন না। ফলে সিটি করপোরেশনে স্থবিরতা সৃষ্টি হয়েছে। আমরা কর্মকর্তারা ছোটখাটো কিছু রুটিন কাজ করছি। যেহেতু আমাদের বড় ধরনের কোনো প্রশাসনিক ও আর্থিক ক্ষমতা নেই। এর কারণে আমরা গুরুত্বপূর্ণ কোনো কাজ করতে পারছি না।’
তিনি বলেন, স্থায়ী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন দিতে পারলেও দিনভিত্তিক (ডে ব্যাসিস) তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির প্রায় সাড়ে ৩৫০ এর বেশি কর্মচারীর বেতন দিতে পারিনি। তারা চরম আর্থিক সংকটে রয়েছে।
এ ছাড়া কাউন্সিলররা জন্মসনদ, মৃত্যু নিবন্ধন, নাগরিক সনদ দেন-এগুলো বন্ধ রয়েছে। তারা পলাতক থাকার কারণে নাগরিকেরা এই সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। আমরা কেসিসির বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে সরকারের কাছে চিঠি লিখেছি। এখন কি নির্দেশনা আসে তার অপেক্ষায় রয়েছি।
রাজশাহীতে জুলাই অভ্যুত্থানের এক বছরের বেশি সময় পর একটি মামলা হয়েছে। মামলায় ১৩৫ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরও ৫০০ থেকে ৭০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। সময়ের ব্যবধান ছাড়াও এজাহারভুক্ত আসামিদের পরিচয় এ মামলা নিয়ে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। আসামিদের অনেকেই ‘পয়সাওয়ালা ব্যক্তি’ হিসেবে পরিচিত হওয়ায় অভিযোগ...
৫ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের মণিপুরী ললিতকলা একাডেমি। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর এই প্রতিষ্ঠান ঘিরে নানা অনিয়ম আর দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। একাডেমিতে মৈতৈ, বিষ্ণুপ্রিয়া এবং পাঙন—এই তিন সম্প্রদায়ের সমান সুযোগ-সুবিধা থাকার কথা থাকলেও শুধু বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরীদের প্রতিনিধিত্ব রয়েছে। এতে বঞ্চিত হওয়ার অভিযোগ রয়েছে...
৫ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে ভূমি অফিসের সহায়ক রশিদুজ্জামান বিপ্লবের ঘুষ নেওয়ার ভিডিও দিয়ে জিম্মি করে চাঁদাবাজির অভিযোগকে ঘিরে উত্তপ্ত পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পাল্টাপাল্টি বিবৃতিতে মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছে ছাত্রদল ও জামায়াত। ইতিমধ্যে অভিযুক্ত কর্মচারীকে অন্যত্র বদলি...
৫ ঘণ্টা আগেপিরোজপুরে দুর্বৃত্তদের হামলায় জুজখোলা সম্মিলিত বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিপুল মিত্র (৫০) গুরুতর আহত হয়েছেন। মুখোশধারী হামলাকারীরা তাঁর দুই পা ও ডান হাত ভেঙে দেয় বলে জানা গেছে। তাঁর সঙ্গে থাকা সহকারী শিক্ষক অসীম কুমারও (৪৬) আহত হয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগে