গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
মেহেরপুরের গাংনীতে ঈদে চাহিদা বেড়েছে দইয়ের। নিজেদের প্রয়োজন ও আত্মীয়স্বজনের আপ্যায়নে মানুষ দই কিনছেন। দই কিনে ক্রেতারা ঠকছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। দুই কেজি দইয়ের ওজনে হাঁড়ি বাবদ ৩০০ গ্রাম বাদ দেওয়ার কথা। কিন্তু হাঁড়ির প্রকৃত ওজন থাকছে প্রায় ৬০০ গ্রাম। এতে অতিরিক্ত ৩০০ গ্রামের টাকা গুনতে হচ্ছে ক্রেতাদের।
স্থানীয় ক্রেতারা জানান, ২৪০ টাকা দিয়ে দেড় কেজির দই কিনলে মাটির হাঁড়ির ওজন বাবদ সাধারণত ২০০ গ্রাম বাদ দেওয়া হয়। কিন্তু হাঁড়ির ওজন থাকে প্রায় ৪০০ গ্রাম, এতে প্রায় ৩২ টাকা বেশি নেওয়া হচ্ছে। আর ৩২০ টাকা দিয়ে দুই কেজির দইয়ের হাঁড়িতে বিক্রেতারা বাদ দেন ৩০০ গ্রাম, কিন্তু হাঁড়ির ওজন থাকে প্রায় ৬০০ গ্রাম। এতে ক্রেতারা প্রায় ৪৮ টাকা বেশি দিচ্ছেন। স্থানীয়রা বলেন, প্রশাসন যদি বিভিন্ন জায়গায় জরিমানা করে, তাহলে এই অনৈতিক কাজগুলো অনেক কমে যাবে।
গাংনীর দেবীপুর বাজারে দই কিনতে আসা স্থানীয় বাসিন্দা মো. আফজাল হোসেন বলেন, ‘১৬০ টাকা কেজি দরে দই কিনলাম। আর দুই কেজির দইয়ের হাঁড়ির ওজন ৩০০ গ্রাম বাদ দেওয়া হলেও প্রকৃত ওজন ছিল ৬০০ গ্রাম। এতে ঠকতে হয়েছে। বাড়তি লাভ গুনেছেন বিক্রেতা। প্রশাসনের কোনো তদারকি নেই। এ জন্য বিক্রেতারা আমাদের ঠকাচ্ছেন।’
গাংনীর বামন্দী বাজারে কথা হয় রবিউল ইসলাম নামের এক ব্যক্তির সঙ্গে। দই কেনার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা দই কিনে প্রতিনিয়তই ঠকছি। এরপরেও আমাদের দই কিনতে হচ্ছে। কারণ, ঈদে আত্মীয়রা বাড়িতে আসছেন।’
বামন্দী এলাকার দই ব্যবসায়ী মো. বাশার আলী বলেন, ‘আমাদের কিছুই করার নেই। আমরা যেভাবে কিনে আনছি, সেভাবেই বিক্রি করছি। যেখান থেকে দই কিনে আনি, সেখানে আমাদের কাছেও হাঁড়ির দাম নিয়ে নিচ্ছে। আর মাটির হাঁড়িতে দই ভালো থাকে বলে এর কদর একটু বেশি।’
গাংনী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) প্রীতম সাহা বলেন, ‘বাজার তদারকি করছি। আর অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এর জন্য সবার সহযোগিতা কামনা করছি।’
মেহেরপুরের গাংনীতে ঈদে চাহিদা বেড়েছে দইয়ের। নিজেদের প্রয়োজন ও আত্মীয়স্বজনের আপ্যায়নে মানুষ দই কিনছেন। দই কিনে ক্রেতারা ঠকছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। দুই কেজি দইয়ের ওজনে হাঁড়ি বাবদ ৩০০ গ্রাম বাদ দেওয়ার কথা। কিন্তু হাঁড়ির প্রকৃত ওজন থাকছে প্রায় ৬০০ গ্রাম। এতে অতিরিক্ত ৩০০ গ্রামের টাকা গুনতে হচ্ছে ক্রেতাদের।
স্থানীয় ক্রেতারা জানান, ২৪০ টাকা দিয়ে দেড় কেজির দই কিনলে মাটির হাঁড়ির ওজন বাবদ সাধারণত ২০০ গ্রাম বাদ দেওয়া হয়। কিন্তু হাঁড়ির ওজন থাকে প্রায় ৪০০ গ্রাম, এতে প্রায় ৩২ টাকা বেশি নেওয়া হচ্ছে। আর ৩২০ টাকা দিয়ে দুই কেজির দইয়ের হাঁড়িতে বিক্রেতারা বাদ দেন ৩০০ গ্রাম, কিন্তু হাঁড়ির ওজন থাকে প্রায় ৬০০ গ্রাম। এতে ক্রেতারা প্রায় ৪৮ টাকা বেশি দিচ্ছেন। স্থানীয়রা বলেন, প্রশাসন যদি বিভিন্ন জায়গায় জরিমানা করে, তাহলে এই অনৈতিক কাজগুলো অনেক কমে যাবে।
গাংনীর দেবীপুর বাজারে দই কিনতে আসা স্থানীয় বাসিন্দা মো. আফজাল হোসেন বলেন, ‘১৬০ টাকা কেজি দরে দই কিনলাম। আর দুই কেজির দইয়ের হাঁড়ির ওজন ৩০০ গ্রাম বাদ দেওয়া হলেও প্রকৃত ওজন ছিল ৬০০ গ্রাম। এতে ঠকতে হয়েছে। বাড়তি লাভ গুনেছেন বিক্রেতা। প্রশাসনের কোনো তদারকি নেই। এ জন্য বিক্রেতারা আমাদের ঠকাচ্ছেন।’
গাংনীর বামন্দী বাজারে কথা হয় রবিউল ইসলাম নামের এক ব্যক্তির সঙ্গে। দই কেনার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা দই কিনে প্রতিনিয়তই ঠকছি। এরপরেও আমাদের দই কিনতে হচ্ছে। কারণ, ঈদে আত্মীয়রা বাড়িতে আসছেন।’
বামন্দী এলাকার দই ব্যবসায়ী মো. বাশার আলী বলেন, ‘আমাদের কিছুই করার নেই। আমরা যেভাবে কিনে আনছি, সেভাবেই বিক্রি করছি। যেখান থেকে দই কিনে আনি, সেখানে আমাদের কাছেও হাঁড়ির দাম নিয়ে নিচ্ছে। আর মাটির হাঁড়িতে দই ভালো থাকে বলে এর কদর একটু বেশি।’
গাংনী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) প্রীতম সাহা বলেন, ‘বাজার তদারকি করছি। আর অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এর জন্য সবার সহযোগিতা কামনা করছি।’
গোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২৮ মিনিট আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৩৩ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
১ ঘণ্টা আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
২ ঘণ্টা আগে