কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন কনা খাতুন (২৮) নামের এক গৃহবধূ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার চাপড়া ইউনিয়নের উত্তর পার সাওতা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। তাঁকে উদ্ধার করে কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠান।
ওই গৃহবধূর স্বজনেরা জানান, পারিবারিক কলহের জেরে মানসিক কষ্টে এই আত্মহননের চেষ্টা করেন কনা খাতুন।
হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) তাপস কুমার সরকার আজকের পত্রিকাকে জানান, হাত, পা ও পেটের অংশ দগ্ধ নিয়ে রাতে ওই নারীকে হাসপাতালে আনা হয়েছিল। উন্নত চিকিৎসার জন্য রাতেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
প্রতিবেশী আলাউদ্দিন আহমেদ জানান, ২০১০ সালে একই গ্রামের আল মামুন রতনের সঙ্গে কনার বিয়ে হয়। বিয়ের পর উত্তর পার সাওতা গ্রামের স্বামীর বাসায় থাকতেন তিনি। তাঁদের সংসারে এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। রতন স্থানীয় একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। বিয়ের বছর খানেক পর থেকেই তাঁদের মধ্যে কলহ চলছিল। এর আগেও কয়েকবার আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন তিনি।
আলাউদ্দিন আরও জানান, সাংসারিক কারণে শারমিন মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন। গতকাল রাতেও স্বামীর সঙ্গে অশান্তি হয়। এর পরেই তিনি কেরোসিন দিয়ে নিজের গায়ে আগুন ধরিয়ে দেন।
দগ্ধ কনার ভাতিজি তাসিন বলেন, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ফুফুর চিকিৎসা চলছে। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক।
কী কারণে আত্মহত্যার চেষ্টা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘রাত ১০টা পর্যন্ত ফুফুর বাড়িতে ভাইবোন মিলে আড্ডা দিয়েছি। বাড়ি ফিরে আসার আধা ঘণ্টা পর ফুপাতো ভাইবোন আমাদের বাড়িতে এসে জানায় ফুফুর গায়ে আগুন লেগেছে।’ এর বেশি কথা তিনি বলতে রাজি হননি।
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন কনা খাতুন (২৮) নামের এক গৃহবধূ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার চাপড়া ইউনিয়নের উত্তর পার সাওতা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। তাঁকে উদ্ধার করে কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠান।
ওই গৃহবধূর স্বজনেরা জানান, পারিবারিক কলহের জেরে মানসিক কষ্টে এই আত্মহননের চেষ্টা করেন কনা খাতুন।
হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) তাপস কুমার সরকার আজকের পত্রিকাকে জানান, হাত, পা ও পেটের অংশ দগ্ধ নিয়ে রাতে ওই নারীকে হাসপাতালে আনা হয়েছিল। উন্নত চিকিৎসার জন্য রাতেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
প্রতিবেশী আলাউদ্দিন আহমেদ জানান, ২০১০ সালে একই গ্রামের আল মামুন রতনের সঙ্গে কনার বিয়ে হয়। বিয়ের পর উত্তর পার সাওতা গ্রামের স্বামীর বাসায় থাকতেন তিনি। তাঁদের সংসারে এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। রতন স্থানীয় একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। বিয়ের বছর খানেক পর থেকেই তাঁদের মধ্যে কলহ চলছিল। এর আগেও কয়েকবার আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন তিনি।
আলাউদ্দিন আরও জানান, সাংসারিক কারণে শারমিন মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন। গতকাল রাতেও স্বামীর সঙ্গে অশান্তি হয়। এর পরেই তিনি কেরোসিন দিয়ে নিজের গায়ে আগুন ধরিয়ে দেন।
দগ্ধ কনার ভাতিজি তাসিন বলেন, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ফুফুর চিকিৎসা চলছে। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক।
কী কারণে আত্মহত্যার চেষ্টা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘রাত ১০টা পর্যন্ত ফুফুর বাড়িতে ভাইবোন মিলে আড্ডা দিয়েছি। বাড়ি ফিরে আসার আধা ঘণ্টা পর ফুপাতো ভাইবোন আমাদের বাড়িতে এসে জানায় ফুফুর গায়ে আগুন লেগেছে।’ এর বেশি কথা তিনি বলতে রাজি হননি।
রাজধানীর একটি আবাসিক এলাকা থেকে গত সোমবার (২৮ এপ্রিল) নিখোঁজ হন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী তাহিয়া। নিখোঁজ হওয়ার একদিন পর আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেল ৪টার দিকে তাঁকে কুড়িল বিশ্বরোড এলাকা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বিকেল তাঁকে উদ্ধারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ভাটারা থানার...
২ ঘণ্টা আগেমালিকদের সব রকম অপকৌশল ও চাতুরতা সম্পর্কে শ্রমিকেরা সজাগ, সতর্ক ও সচেতন। মহান মে দিবসের বিপ্লবী চেতনাকে ধারণ করে দাবি ও অধিকার বাস্তবায়নের আন্দোলন বেগবান করতে হবে।
২ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের শিবচরে নিজের ১৫ বছর বয়সী প্রতিবন্ধী ছেলেকে আড়িয়াল খাঁ নদে ফেলে দিয়েছেন এক মা। আজ বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার পর উপজেলার দত্তপাড়া ইউনিয়নের আড়িয়াল খাঁ নদের হাজি শরীয়তুল্লাহ সেতুতে এ ঘটনা ঘটে। প্রতিবন্ধী ছেলের বোঝা বইতে না পেরে ছেলেকে নদে ফেলে দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ওই নারী।
২ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর সদর উপজেলায় মাদ্রাসা থেকে জোবায়ের ইবনে জিদান (১২) নামের এক শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। শিশুটির পরিবারের অভিযোগ, মাদ্রাসার শিক্ষকেরা নির্যাতনে জিদানকে হত্যা করে লাশ শৌচাগারে ঝুলিয়ে রেখেছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় নোয়াখালী পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মহব্বতপুর কাঞ্চন মেম্বারের পোল
৩ ঘণ্টা আগে