ফকিরহাট ও বাগেরহাট প্রতিনিধি
বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলায় ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী বাবা ও মেয়ে নিহত হয়েছেন। এ সময় ওই মোটরসাইকেলে থাকা মা ও মেয়ে গুরুতর আহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার (৩১ আগস্ট) রাত সোয়া ৯টার দিকে খুলনা-বাগেরহাট মহাসড়কের পিলজংগ বালুয়ার দোকান নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ট্রাক জব্দ ও ট্রাকের চালক মোহাম্মদ শাহজাহান সরদারকে (৩৮) আটক করেছে কাটাখালী হাইওয়ে থানার পুলিশ।
নিহতরা হলেন শরণখোলা উপজেলার খোন্তাকাটা গ্রামের সোহেল ফরাজি (৩৩) ও তাঁর ৫ বছর বয়সী মেয়ে নওরীন। আহতরা হলেন সোহেল ফরাজির স্ত্রী মিনি বেগম ও বড় মেয়ে নওশীন (১০)।
কাটাখালী হাইওয়ে পুলিশ সূত্রে জানা যায়, খুলনা থেকে মোটরসাইকেলে করে একই পরিবারের চারজন বাগেরহাটের শরণখোলার উদ্দেশে যাচ্ছিলেন। বালুয়ার দোকান নামক স্থানে পৌঁছালে সামনে থেকে আসা একটি ট্রাক মোটরসাইকেলটিকে একপাশ থেকে ধাক্কা দেয়। এতে মোটরসাইকেলে থাকা চারজনই পড়ে যায়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাদের খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক দুজনকে মৃত ঘোষণা করেন।
কাটাখালী হাইওয়ে থানার ওসি মো. মিজানুর রহমান জানান, বৃহস্পতিবার রাতে ব্যবসায়ী সোহেল ফরাজী সপরিবারে মোটরসাইকেলযোগে বাগেরহাট থেকে খুলনায় যাচ্ছিলেন। এ সময় বিপরীত দিক থেকে আসা বাগেরহাটগামী একটি ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে। এতে মোটরসাইকেলে থাকা চারজনই আহত হন। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক সোহেল ফরাজী ও তাঁর মেয়ে নওরীন আক্তারকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। আহত মা ও মেয়ে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
খুলনা মেডিকেলে আহত মিনির মামা আলাউদ্দিন তালুকদার বলেন, ‘আমার ভাগনি, ভাগনিজামাই ও দুই মেয়ে মোটরসাইকেলে করে যাচ্ছিল। পিলজংগ এলাকায় পর্যন্ত পৌঁছালে ট্রাকের ধাক্কায় ভাগনিজামাই ও তাদের ছোট মেয়ে মারা যায়। বাকি দুজনের অবস্থাও গুরুতর।’
বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলায় ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী বাবা ও মেয়ে নিহত হয়েছেন। এ সময় ওই মোটরসাইকেলে থাকা মা ও মেয়ে গুরুতর আহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার (৩১ আগস্ট) রাত সোয়া ৯টার দিকে খুলনা-বাগেরহাট মহাসড়কের পিলজংগ বালুয়ার দোকান নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ট্রাক জব্দ ও ট্রাকের চালক মোহাম্মদ শাহজাহান সরদারকে (৩৮) আটক করেছে কাটাখালী হাইওয়ে থানার পুলিশ।
নিহতরা হলেন শরণখোলা উপজেলার খোন্তাকাটা গ্রামের সোহেল ফরাজি (৩৩) ও তাঁর ৫ বছর বয়সী মেয়ে নওরীন। আহতরা হলেন সোহেল ফরাজির স্ত্রী মিনি বেগম ও বড় মেয়ে নওশীন (১০)।
কাটাখালী হাইওয়ে পুলিশ সূত্রে জানা যায়, খুলনা থেকে মোটরসাইকেলে করে একই পরিবারের চারজন বাগেরহাটের শরণখোলার উদ্দেশে যাচ্ছিলেন। বালুয়ার দোকান নামক স্থানে পৌঁছালে সামনে থেকে আসা একটি ট্রাক মোটরসাইকেলটিকে একপাশ থেকে ধাক্কা দেয়। এতে মোটরসাইকেলে থাকা চারজনই পড়ে যায়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাদের খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক দুজনকে মৃত ঘোষণা করেন।
কাটাখালী হাইওয়ে থানার ওসি মো. মিজানুর রহমান জানান, বৃহস্পতিবার রাতে ব্যবসায়ী সোহেল ফরাজী সপরিবারে মোটরসাইকেলযোগে বাগেরহাট থেকে খুলনায় যাচ্ছিলেন। এ সময় বিপরীত দিক থেকে আসা বাগেরহাটগামী একটি ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে। এতে মোটরসাইকেলে থাকা চারজনই আহত হন। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক সোহেল ফরাজী ও তাঁর মেয়ে নওরীন আক্তারকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। আহত মা ও মেয়ে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
খুলনা মেডিকেলে আহত মিনির মামা আলাউদ্দিন তালুকদার বলেন, ‘আমার ভাগনি, ভাগনিজামাই ও দুই মেয়ে মোটরসাইকেলে করে যাচ্ছিল। পিলজংগ এলাকায় পর্যন্ত পৌঁছালে ট্রাকের ধাক্কায় ভাগনিজামাই ও তাদের ছোট মেয়ে মারা যায়। বাকি দুজনের অবস্থাও গুরুতর।’
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
৬ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩৯ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৪২ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে