কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
বিয়ের করে বউ ও বরযাত্রী নিয়ে প্রাইভেট কার ও মাইক্রোবাসে বাড়ি ফিরছিলেন বর। হঠাৎ পথিমধ্যে কয়েক জন যুবক প্রাইভেট কারটির সামনে এসে চাঁদার দাবিতে পথরোধ করেন। এরপর গাড়িটিকে ইট পাটকেল নিক্ষেপ ও লাথি মারা শুরু করেন। আর পেছনে থাকা মাইক্রোবাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রাইভেট কারকে ধাক্কা দেয়।
আজ সোমবার বিকেল পৌনে ৫টার দিকে কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার গড়াই নদীর ওপর নির্মিত শহীদ গোলাম কিবরিয়া সেতুতে এ ঘটনা ঘটে।
উৎসুক জনতা এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে চারজনকে আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে আটককৃতদের নাম পরিচয় জানা যায়নি। তবে এ ঘটনাকে নিছক মশকরা বলে দাবি করেছেন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)।
গাড়ি চালকদের ভাষ্য, চাঁদা না পেয়ে অজ্ঞাতনামা বখাটেরা পথ রোধ করে গাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেছে।
ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, উৎসুক জনতার ভিড়। সেখানে থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এসআই) মো. রিপন আলী রয়েছেন। মোটরসাইকেলে করে কয়েকজনকে নিয়ে যাচ্ছে পুলিশ। প্রাইভেট কারের ভেতরে বর ও বউ। গাড়িটির সামনে ও পেছনের কিছু অংশে ভাঙচুরের চিহ্ন। বরযাত্রী বোঝায় মাইক্রোবাস গাড়িটির সামনেও ক্ষত রয়েছে।
এ সময় গাড়ি চালক রাশেদ ও রফিকুল জানান, সেতুর ওপরে গাড়ি কিছুটা ধীরে ধীরে চলছিল। সেতুর মাঝে পৌঁছাতেই হঠাৎ ১০–১২ জন বখাটে পথ অবরোধ করে গাড়ি থামিয়ে চাঁদা দাবি করে। চাঁদা না পেয়ে তারা গাড়িতে ভাঙচুর চালায়। পরে স্থানীয়রা এসে বখাটেদের মধ্যে চারজনকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেন।
জানতে চাইলে থানার উপসহকারী পরিদর্শক মো. রিপন আলী জানান, খবর পেয়ে পথ আটকে বিয়ের গাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় চারজনকে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। হামলার ঘটনায় পূর্ব কোনো শত্রুতা আছে কি না, তাও ক্ষতিয়ে দেখা হচ্ছে।
তবে আটকের বিষয় অস্বীকার করেছে কুমারখালী থানার ওসি মো. আকিবুল ইসলাম বলেন, ‘ছোট বেলায় অনেকে বিয়ের গাড়ি আটকে মশকরা করত, চাঁদা তুলত। ব্যাপারটা এমন হতে পারে। তবে এ ঘটনায় কাউকে আটক করা হয়নি।’
বিয়ের করে বউ ও বরযাত্রী নিয়ে প্রাইভেট কার ও মাইক্রোবাসে বাড়ি ফিরছিলেন বর। হঠাৎ পথিমধ্যে কয়েক জন যুবক প্রাইভেট কারটির সামনে এসে চাঁদার দাবিতে পথরোধ করেন। এরপর গাড়িটিকে ইট পাটকেল নিক্ষেপ ও লাথি মারা শুরু করেন। আর পেছনে থাকা মাইক্রোবাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রাইভেট কারকে ধাক্কা দেয়।
আজ সোমবার বিকেল পৌনে ৫টার দিকে কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার গড়াই নদীর ওপর নির্মিত শহীদ গোলাম কিবরিয়া সেতুতে এ ঘটনা ঘটে।
উৎসুক জনতা এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে চারজনকে আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে আটককৃতদের নাম পরিচয় জানা যায়নি। তবে এ ঘটনাকে নিছক মশকরা বলে দাবি করেছেন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)।
গাড়ি চালকদের ভাষ্য, চাঁদা না পেয়ে অজ্ঞাতনামা বখাটেরা পথ রোধ করে গাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেছে।
ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, উৎসুক জনতার ভিড়। সেখানে থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এসআই) মো. রিপন আলী রয়েছেন। মোটরসাইকেলে করে কয়েকজনকে নিয়ে যাচ্ছে পুলিশ। প্রাইভেট কারের ভেতরে বর ও বউ। গাড়িটির সামনে ও পেছনের কিছু অংশে ভাঙচুরের চিহ্ন। বরযাত্রী বোঝায় মাইক্রোবাস গাড়িটির সামনেও ক্ষত রয়েছে।
এ সময় গাড়ি চালক রাশেদ ও রফিকুল জানান, সেতুর ওপরে গাড়ি কিছুটা ধীরে ধীরে চলছিল। সেতুর মাঝে পৌঁছাতেই হঠাৎ ১০–১২ জন বখাটে পথ অবরোধ করে গাড়ি থামিয়ে চাঁদা দাবি করে। চাঁদা না পেয়ে তারা গাড়িতে ভাঙচুর চালায়। পরে স্থানীয়রা এসে বখাটেদের মধ্যে চারজনকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেন।
জানতে চাইলে থানার উপসহকারী পরিদর্শক মো. রিপন আলী জানান, খবর পেয়ে পথ আটকে বিয়ের গাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় চারজনকে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। হামলার ঘটনায় পূর্ব কোনো শত্রুতা আছে কি না, তাও ক্ষতিয়ে দেখা হচ্ছে।
তবে আটকের বিষয় অস্বীকার করেছে কুমারখালী থানার ওসি মো. আকিবুল ইসলাম বলেন, ‘ছোট বেলায় অনেকে বিয়ের গাড়ি আটকে মশকরা করত, চাঁদা তুলত। ব্যাপারটা এমন হতে পারে। তবে এ ঘটনায় কাউকে আটক করা হয়নি।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে