জাবি প্রতিনিধি
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) মাদকবাহী অ্যাম্বুলেন্সের চাপায় নিহত ও আহতের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। একই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের বিরুদ্ধে ঘটনাটি অস্বীকারের চেষ্টার অভিযোগ তুলেছেন তাঁরা।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা দুইটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে শাখা সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট মানববন্ধন করে। এ সময় দুর্ঘটনায় আহত পরিবারের একজন সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
ক্যাম্পাস শাখা সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক কনোজ কান্তি রায় বলেন, ‘অ্যাম্বুলেন্সের ধাক্কায় নিহতের বিষয়টি অস্বীকার করার চেষ্টা করছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। মদ আনতে গিয়ে অ্যাম্বুলেন্সের মাধ্যমে যে দুর্ঘটনা ঘটেছে, সেটিকে দুর্ঘটনা বলার কোনো সুযোগ নেই। এটা একধরনের কাঠামোগত হত্যা। আমরা এই হত্যার বিচার এবং আহত পরিবারের ক্ষতিপূরণ দাবি করছি।’
কনোজ আরও বলেন, ‘গত ২৫ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাম্বুলেন্স ব্যবহার করে মওলানা ভাসানী হলের রিইউনিয়ন প্রোগ্রামের জন্য মদ আনতে গিয়ে একজন রিকশাচালক ও রিকশায় থাকা এক অন্তঃসত্ত্বা যাত্রীকে চাপা দিয়ে মেরে ফেলে। এ ঘটনা জানাজানি হলে আমরা যখন বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেলে যাই। তখন আমাদের বলা হয়েছিল যে তিন দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে। কিন্তু এত দিন পর আমরা জানতে পারলাম যে আদৌ কোনো তদন্ত কমিটি ছিল না।’
দুর্ঘটনায় আহত পরিবারের সদস্য ফরহাদ হোসেন বলেন, ‘আমার বোন, ভগ্নিপতি ও ভাগনির চিকিৎসার জন্য এরই মধ্যে আমাদের প্রায় পাঁচ লাখ টাকা খরচ হয়ে গেছে। আরও দুই লাখ টাকার প্রয়োজন। যা আমাদের পক্ষে চালিয়ে যাওয়া কোনোভাবেই সম্ভব নয়। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি স্যারের কাছে আবেদন জানিয়েছিলাম। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমার সাথে কোনো প্রকার যোগাযোগ করেনি। আমরা চাই, এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করা এবং চিকিৎসা ব্যয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বহন করবে।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাকেন্দ্রের প্রধান ভারপ্রাপ্ত চিকিৎসক শামসুর রহমান বলেন, ‘রেজিস্ট্রারের মৌখিক নির্দেশে একটি অভ্যন্তরীণ কমিটি গঠন করা হয়েছিল। এরই মধ্যে তারা তদন্ত প্রতিবেদন রেজিস্ট্রারের কাছে জমা দিয়েছে। তবে এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় কোনো তদন্ত কমিটি নয়।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) মাদকবাহী অ্যাম্বুলেন্সের চাপায় নিহত ও আহতের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। একই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের বিরুদ্ধে ঘটনাটি অস্বীকারের চেষ্টার অভিযোগ তুলেছেন তাঁরা।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা দুইটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে শাখা সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট মানববন্ধন করে। এ সময় দুর্ঘটনায় আহত পরিবারের একজন সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
ক্যাম্পাস শাখা সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক কনোজ কান্তি রায় বলেন, ‘অ্যাম্বুলেন্সের ধাক্কায় নিহতের বিষয়টি অস্বীকার করার চেষ্টা করছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। মদ আনতে গিয়ে অ্যাম্বুলেন্সের মাধ্যমে যে দুর্ঘটনা ঘটেছে, সেটিকে দুর্ঘটনা বলার কোনো সুযোগ নেই। এটা একধরনের কাঠামোগত হত্যা। আমরা এই হত্যার বিচার এবং আহত পরিবারের ক্ষতিপূরণ দাবি করছি।’
কনোজ আরও বলেন, ‘গত ২৫ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাম্বুলেন্স ব্যবহার করে মওলানা ভাসানী হলের রিইউনিয়ন প্রোগ্রামের জন্য মদ আনতে গিয়ে একজন রিকশাচালক ও রিকশায় থাকা এক অন্তঃসত্ত্বা যাত্রীকে চাপা দিয়ে মেরে ফেলে। এ ঘটনা জানাজানি হলে আমরা যখন বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেলে যাই। তখন আমাদের বলা হয়েছিল যে তিন দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে। কিন্তু এত দিন পর আমরা জানতে পারলাম যে আদৌ কোনো তদন্ত কমিটি ছিল না।’
দুর্ঘটনায় আহত পরিবারের সদস্য ফরহাদ হোসেন বলেন, ‘আমার বোন, ভগ্নিপতি ও ভাগনির চিকিৎসার জন্য এরই মধ্যে আমাদের প্রায় পাঁচ লাখ টাকা খরচ হয়ে গেছে। আরও দুই লাখ টাকার প্রয়োজন। যা আমাদের পক্ষে চালিয়ে যাওয়া কোনোভাবেই সম্ভব নয়। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি স্যারের কাছে আবেদন জানিয়েছিলাম। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমার সাথে কোনো প্রকার যোগাযোগ করেনি। আমরা চাই, এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করা এবং চিকিৎসা ব্যয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বহন করবে।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাকেন্দ্রের প্রধান ভারপ্রাপ্ত চিকিৎসক শামসুর রহমান বলেন, ‘রেজিস্ট্রারের মৌখিক নির্দেশে একটি অভ্যন্তরীণ কমিটি গঠন করা হয়েছিল। এরই মধ্যে তারা তদন্ত প্রতিবেদন রেজিস্ট্রারের কাছে জমা দিয়েছে। তবে এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় কোনো তদন্ত কমিটি নয়।’
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
১ ঘণ্টা আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
১ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
১ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
১ ঘণ্টা আগে