নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নীল-সাদার মেলবন্ধনে শুদ্ধ সুন্দরের প্রত্যয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার বকুলতলায় উদ্যাপিত হলো শরৎ উৎসব। নাচ, গান, আবৃত্তি আর কথনে রাজধানীবাসীর মনে ছড়িয়ে পড়ল শরতের ছোঁয়া। প্রতিবারের মতো এবারও সত্যেন সেন শিল্পীগোষ্ঠী আয়োজন করেছে ‘শরৎ উৎসব’।
আজ শুক্রবার সকালে যন্ত্রসংগীত পরিবেশনার মধ্য দিয়ে শুরু হয় এই আয়োজন। যন্ত্রসংগীত শিল্পী মো. ইউসুফ খানের সরোদবাদনের সুরে শুরু হয় উৎসব।
সাংস্কৃতিক আয়োজনে ঘেরা এই উৎসবের ঘোষণাপত্রে বলা হয়, শারদোৎসব মেলবন্ধন রচনা করে মানবের সঙ্গে প্রকৃতির, জীবনের সঙ্গে মহাজীবনের, সমকালের সঙ্গে চিরকালের। বাংলার মাটির ও প্রকৃতির এমন উৎসব তাই নব-আনন্দে জেগে ওঠার বাণীমন্ত্র যেমন শোনায়, তেমনি আমাদের দায়িত্ববান করে তোলে প্রকৃতি সংহারী পদক্ষেপ প্রতিরোধে। দায়িত্বশীল হতে শেখায় জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে, সেই সঙ্গে মানবসমাজ ও জীবনের চালচিত্রে বিভিন্নতার রং-রূপ-রস রক্ষা করে সম্প্রীতির জয়গান গাইতে।
আয়োজনে বলা হয়, শরৎ উদ্যাপন হোক মানবিক মিলনোৎসবে মুখরিত, আন্দোলিত, জীবনের জয়গান ধ্বনিত।
উৎসবে সত্যেন সেন শিল্পীগোষ্ঠী ছাড়াও দলীয় সংগীত পরিবেশন করে বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী, নির্ঝরনী সংগীত একাডেমি এবং সমস্বর। শিশু-কিশোরদের পরিবেশনায় অংশ নেয় সীমান্ত খেলাঘর আসর, গেন্ডারিয়া কিশলয় কচি-কাঁচার মেলা, সুরবিহার ও শিল্পবৃত্ত।
একক সংগীত পরিবেশনায় অংশ নেন প্রিয়াংকা গোপ, তানভীর আলম সজিব, অনিমা রায়, ফেরদৌসী কাকলি, স্নিগ্ধা অধিকারী প্রমুখ। নৃত্য পরিবেশনায় ছিল কথক নৃত্য সম্প্রদায়, বাংলাদেশ একাডেমি অব ফাইন আর্টস, বেনুকা, ধৃতি নর্তানালয়, স্পন্দনসহ আরও বেশ কিছু সংগঠন।
কথন পর্বে অতিথি ছিলেন—চিত্রশিল্পী অধ্যাপক সুশান্ত অধিকারী, বাংলাদেশ গণসংগীত সমন্বয় পরিষদের সভাপতি কাজী মিজানুর রহমান। সত্যেন সেন শিল্পীগোষ্ঠীর সাধারণ সম্পাদক মানজার চৌধুরী সুইট ঘোষণাপত্র পাঠ করেন। সভাপতি ছিলেন সংগঠনের সহসভাপতি ড. নিগার চৌধুরী।
নীল-সাদার মেলবন্ধনে শুদ্ধ সুন্দরের প্রত্যয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার বকুলতলায় উদ্যাপিত হলো শরৎ উৎসব। নাচ, গান, আবৃত্তি আর কথনে রাজধানীবাসীর মনে ছড়িয়ে পড়ল শরতের ছোঁয়া। প্রতিবারের মতো এবারও সত্যেন সেন শিল্পীগোষ্ঠী আয়োজন করেছে ‘শরৎ উৎসব’।
আজ শুক্রবার সকালে যন্ত্রসংগীত পরিবেশনার মধ্য দিয়ে শুরু হয় এই আয়োজন। যন্ত্রসংগীত শিল্পী মো. ইউসুফ খানের সরোদবাদনের সুরে শুরু হয় উৎসব।
সাংস্কৃতিক আয়োজনে ঘেরা এই উৎসবের ঘোষণাপত্রে বলা হয়, শারদোৎসব মেলবন্ধন রচনা করে মানবের সঙ্গে প্রকৃতির, জীবনের সঙ্গে মহাজীবনের, সমকালের সঙ্গে চিরকালের। বাংলার মাটির ও প্রকৃতির এমন উৎসব তাই নব-আনন্দে জেগে ওঠার বাণীমন্ত্র যেমন শোনায়, তেমনি আমাদের দায়িত্ববান করে তোলে প্রকৃতি সংহারী পদক্ষেপ প্রতিরোধে। দায়িত্বশীল হতে শেখায় জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে, সেই সঙ্গে মানবসমাজ ও জীবনের চালচিত্রে বিভিন্নতার রং-রূপ-রস রক্ষা করে সম্প্রীতির জয়গান গাইতে।
আয়োজনে বলা হয়, শরৎ উদ্যাপন হোক মানবিক মিলনোৎসবে মুখরিত, আন্দোলিত, জীবনের জয়গান ধ্বনিত।
উৎসবে সত্যেন সেন শিল্পীগোষ্ঠী ছাড়াও দলীয় সংগীত পরিবেশন করে বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী, নির্ঝরনী সংগীত একাডেমি এবং সমস্বর। শিশু-কিশোরদের পরিবেশনায় অংশ নেয় সীমান্ত খেলাঘর আসর, গেন্ডারিয়া কিশলয় কচি-কাঁচার মেলা, সুরবিহার ও শিল্পবৃত্ত।
একক সংগীত পরিবেশনায় অংশ নেন প্রিয়াংকা গোপ, তানভীর আলম সজিব, অনিমা রায়, ফেরদৌসী কাকলি, স্নিগ্ধা অধিকারী প্রমুখ। নৃত্য পরিবেশনায় ছিল কথক নৃত্য সম্প্রদায়, বাংলাদেশ একাডেমি অব ফাইন আর্টস, বেনুকা, ধৃতি নর্তানালয়, স্পন্দনসহ আরও বেশ কিছু সংগঠন।
কথন পর্বে অতিথি ছিলেন—চিত্রশিল্পী অধ্যাপক সুশান্ত অধিকারী, বাংলাদেশ গণসংগীত সমন্বয় পরিষদের সভাপতি কাজী মিজানুর রহমান। সত্যেন সেন শিল্পীগোষ্ঠীর সাধারণ সম্পাদক মানজার চৌধুরী সুইট ঘোষণাপত্র পাঠ করেন। সভাপতি ছিলেন সংগঠনের সহসভাপতি ড. নিগার চৌধুরী।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৮ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩১ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৪২ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে