প্রতিনিধি, সদরপুর (ফরিদপুর)
ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলার ৩৩ নং ডিক্রীরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. হাবিবুর রহমানকে সরকারি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে শো’কজের নোটিশ দেওয়া হয়। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের উপপরিচালক অফিস ঢাকা থেকে সদরপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের কাছে চিঠি পাঠানো হয়।
জানা গেছে, হাবিবুর রহমানের বাবা আবদুর সামাদ মিয়াসদরপুর উপজেলার ৩৩ নং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে কর্মরত ছিলেন। বাবার মৃত্যুর পর হাবিবুর রহমান সেই স্কুলে চাকরি পান। পরবর্তীতে তিনি স্কুলের প্রধান শিক্ষক হিসাবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। হাবিবুর রহমানের মৃত্যুর পর তাঁর মা রোকেয়া বেগম পেনশনের টাকা উত্তোলন করতেন। রোকেয়া বেগম ২০১৫ সালের ১ লা জানুয়ারি মৃত্যুবরণ করেন। মায়ের মৃত্যুর পর ২০১৫ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২০ সালের মে পর্যন্ত হাবিবুর রহমান ৩ লাখ ৬৫ হাজার ২৭৬ টাকা অবৈধ ভাবে উত্তোলন করেন।
এ নিয়ে স্থানীয় মো. নুরুল ইসলাম ফরিদপুর জেলা প্রশাসকের প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে একটি অভিযোগ দাখিল করে। সেই অভিযোগ জানাজানি হওয়ার পর এবং নিজের চাকরি বাঁচাতে মো. হাবিবুর রহমান ২০২০ সালের ১১ জানুয়ারি উত্তোলনকৃত ৩ লাখ ৬৫ হাজার ২শ ৭৬ টাকা সোনালী ব্যাংক সদরপুর শাখায় ট্রেজারি চালানোর মাধ্যমে জমা দেন।
কিন্তু প্রাথমিক শিক্ষা অফিস থেকে তদন্তে হাবিবুর রহমানের বিরুদ্ধে অবৈধ ভাবে বাবার পেনশনের টাকা তোলার জন্য আনা অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়। গত ২২ আগস্ট হতে প্রধান শিক্ষক হিসাবে দায়িত্বে থাকা হাবিবুর রহমানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের বিভাগীয় উপপরিচালক মো. : ইফতেখার হোসেন ভূঁইয়া স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত একটি চিঠি সদরপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে পাঠানো হয়। এ ছাড়া ১০ কর্ম দিবসের মধ্যে হাবিবুর রহমানকে চিঠির জবাব দিতে বলা হয়েছে।
প্রধান শিক্ষক হাবিবুর রহমান জানান, একটি চিঠি তিনি পেয়েছেন। নির্ধারিত সময়েই চিঠির জবাব দেওয়া হবে।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আবদুল মালেক বলেন, ঢাকা থেকে চিঠির মাধ্যমে হাবিবুর রহমানকে সাময়িক বরখাস্ত করার চিঠি পেয়েছি। সেই মোতাবেক তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলার ৩৩ নং ডিক্রীরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. হাবিবুর রহমানকে সরকারি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে শো’কজের নোটিশ দেওয়া হয়। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের উপপরিচালক অফিস ঢাকা থেকে সদরপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের কাছে চিঠি পাঠানো হয়।
জানা গেছে, হাবিবুর রহমানের বাবা আবদুর সামাদ মিয়াসদরপুর উপজেলার ৩৩ নং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে কর্মরত ছিলেন। বাবার মৃত্যুর পর হাবিবুর রহমান সেই স্কুলে চাকরি পান। পরবর্তীতে তিনি স্কুলের প্রধান শিক্ষক হিসাবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। হাবিবুর রহমানের মৃত্যুর পর তাঁর মা রোকেয়া বেগম পেনশনের টাকা উত্তোলন করতেন। রোকেয়া বেগম ২০১৫ সালের ১ লা জানুয়ারি মৃত্যুবরণ করেন। মায়ের মৃত্যুর পর ২০১৫ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২০ সালের মে পর্যন্ত হাবিবুর রহমান ৩ লাখ ৬৫ হাজার ২৭৬ টাকা অবৈধ ভাবে উত্তোলন করেন।
এ নিয়ে স্থানীয় মো. নুরুল ইসলাম ফরিদপুর জেলা প্রশাসকের প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে একটি অভিযোগ দাখিল করে। সেই অভিযোগ জানাজানি হওয়ার পর এবং নিজের চাকরি বাঁচাতে মো. হাবিবুর রহমান ২০২০ সালের ১১ জানুয়ারি উত্তোলনকৃত ৩ লাখ ৬৫ হাজার ২শ ৭৬ টাকা সোনালী ব্যাংক সদরপুর শাখায় ট্রেজারি চালানোর মাধ্যমে জমা দেন।
কিন্তু প্রাথমিক শিক্ষা অফিস থেকে তদন্তে হাবিবুর রহমানের বিরুদ্ধে অবৈধ ভাবে বাবার পেনশনের টাকা তোলার জন্য আনা অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়। গত ২২ আগস্ট হতে প্রধান শিক্ষক হিসাবে দায়িত্বে থাকা হাবিবুর রহমানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের বিভাগীয় উপপরিচালক মো. : ইফতেখার হোসেন ভূঁইয়া স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত একটি চিঠি সদরপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে পাঠানো হয়। এ ছাড়া ১০ কর্ম দিবসের মধ্যে হাবিবুর রহমানকে চিঠির জবাব দিতে বলা হয়েছে।
প্রধান শিক্ষক হাবিবুর রহমান জানান, একটি চিঠি তিনি পেয়েছেন। নির্ধারিত সময়েই চিঠির জবাব দেওয়া হবে।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আবদুল মালেক বলেন, ঢাকা থেকে চিঠির মাধ্যমে হাবিবুর রহমানকে সাময়িক বরখাস্ত করার চিঠি পেয়েছি। সেই মোতাবেক তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
গত রমজানের শুরুতে হঠাৎ ধরা পড়ে তার ব্লাড ক্যানসার। আর্থিক সংকটে প্রাথমিক চিকিৎসার পর থেমে যায় তার চিকিৎসা কার্যক্রম। বিষয়টি জানাজানি হলে উপজেলার মানবিক স্বেচ্ছাসেবীরা এগিয়ে আসেন। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে সাহায্য চেয়ে তারা প্রায় পৌনে তিন লাখ টাকা সংগ্রহ করেন।
১ মিনিট আগেরাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৫ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৫ ঘণ্টা আগে