গাজীপুরের শ্রীপুরে চুরির অপবাদে এক কিশোরকে মসজিদ থেকে ডেকে এনে আওয়ামী লীগ নেতার অফিসের সামনে বেঁধে প্লায়ার্স দিয়ে দুই আঙুলের নখ উপড়ে ফেলার ঘটনায় মামলা হয়েছে। এতে আওয়ামী লীগ নেতাসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা রুজু হয়েছে।
আজ বুধবার সকালে নির্যাতনের শিকার কিশোরের মা আসমা আক্তার বাদী হয়ে শ্রীপুর থানায় এই মামলা দায়ের করেছেন।
নির্যাতনের শিকার কিশোর মো. সাগর (১৭) শ্রীপুর পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের লোহাগাছ গ্রামের মো. মনির হোসেনের ছেলে।
মামলার আসামিরা হলেন শ্রীপুর পৌর আওয়ামী লীগের শ্রমবিষয়ক সম্পাদক শ্রীপুর পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের লোহাগাছ গ্রামের মো. শাহাব উদ্দিনের ছেলে মোজাম্মেল হক (৩০), একই গ্রামের নূরুল ইসলামের ছেলে রাকিব (২৯), তাজউদ্দীনের ছেলে রইস উদ্দিন (৩৫), আব্দুল মজিদের ছেলে মো. মালেক (৩৯), মো. কুতুবউদ্দিনের ছেলে মো. আবুল কালাম (২৭), মো. শামসুল হকের ছেলে মো. মাসুম (২৮), সফুর আলীর ছেলে মো. মোবারক হোসেন (৩০), আফাজ আলীর ছেলে শরিফ (৪০) ও রিপন সরকারের ছেলে মো. টুটুল (২৫)।
নির্যাতনের শিকার কিশোরের মা আসমা আক্তার বলেন, ‘বর্তমানে আমার সন্তান ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। আমার ছেলের হাতের দুই আঙুলের নখ তুলে নেওয়াসহ শরীরের হাড়গোড় ভেঙে দিয়েছে ওরা (আসামিরা)। আমার ছেলের শারীরিক অবস্থা বেশি ভালো না।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কিশোরকে ডেকে এনে নির্যাতনের ঘটনায় মামলা রুজু হয়েছে। মামলার অভিযুক্ত তিনজন আসামিকে আটকের পর গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তার করতে কাজ করছে পুলিশ।’
উল্লেখ্য, গত সোমবার (২৭ মার্চ) রাত ১০টার দিকে স্থানীয় একটি মসজিদ থেকে ডেকে এনে আওয়ামী লীগ নেতাসহ তাঁর লোকজন মিলে কিশোর সাগরকে হাত-পা বেঁধে নির্যাতনের পর প্লায়ার্স দিয়ে আঙুলসহ নখ তুলে নেন।
গাজীপুরের শ্রীপুরে চুরির অপবাদে এক কিশোরকে মসজিদ থেকে ডেকে এনে আওয়ামী লীগ নেতার অফিসের সামনে বেঁধে প্লায়ার্স দিয়ে দুই আঙুলের নখ উপড়ে ফেলার ঘটনায় মামলা হয়েছে। এতে আওয়ামী লীগ নেতাসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা রুজু হয়েছে।
আজ বুধবার সকালে নির্যাতনের শিকার কিশোরের মা আসমা আক্তার বাদী হয়ে শ্রীপুর থানায় এই মামলা দায়ের করেছেন।
নির্যাতনের শিকার কিশোর মো. সাগর (১৭) শ্রীপুর পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের লোহাগাছ গ্রামের মো. মনির হোসেনের ছেলে।
মামলার আসামিরা হলেন শ্রীপুর পৌর আওয়ামী লীগের শ্রমবিষয়ক সম্পাদক শ্রীপুর পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের লোহাগাছ গ্রামের মো. শাহাব উদ্দিনের ছেলে মোজাম্মেল হক (৩০), একই গ্রামের নূরুল ইসলামের ছেলে রাকিব (২৯), তাজউদ্দীনের ছেলে রইস উদ্দিন (৩৫), আব্দুল মজিদের ছেলে মো. মালেক (৩৯), মো. কুতুবউদ্দিনের ছেলে মো. আবুল কালাম (২৭), মো. শামসুল হকের ছেলে মো. মাসুম (২৮), সফুর আলীর ছেলে মো. মোবারক হোসেন (৩০), আফাজ আলীর ছেলে শরিফ (৪০) ও রিপন সরকারের ছেলে মো. টুটুল (২৫)।
নির্যাতনের শিকার কিশোরের মা আসমা আক্তার বলেন, ‘বর্তমানে আমার সন্তান ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। আমার ছেলের হাতের দুই আঙুলের নখ তুলে নেওয়াসহ শরীরের হাড়গোড় ভেঙে দিয়েছে ওরা (আসামিরা)। আমার ছেলের শারীরিক অবস্থা বেশি ভালো না।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কিশোরকে ডেকে এনে নির্যাতনের ঘটনায় মামলা রুজু হয়েছে। মামলার অভিযুক্ত তিনজন আসামিকে আটকের পর গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তার করতে কাজ করছে পুলিশ।’
উল্লেখ্য, গত সোমবার (২৭ মার্চ) রাত ১০টার দিকে স্থানীয় একটি মসজিদ থেকে ডেকে এনে আওয়ামী লীগ নেতাসহ তাঁর লোকজন মিলে কিশোর সাগরকে হাত-পা বেঁধে নির্যাতনের পর প্লায়ার্স দিয়ে আঙুলসহ নখ তুলে নেন।
ভেজাল ওষুধ প্রদর্শন, বিপণন ও বিক্রয়ের অভিযোগে খুলনা নগরীর সোনাডাঙ্গা মজিদ স্মরণীর পাশে লাজ ফার্মাকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করেছে ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
৯ মিনিট আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলায় সায়মা আক্তার (১৮) নামের এক নববধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার (১৮ আগস্ট) সকালে উপজেলার কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের সীতারামপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২১ মিনিট আগেময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. সাকির হোসেন আজ সোমবার দুপুরে কলেজে গিয়ে শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে পড়েছেন। পরে কলেজের চলমান সংকট উত্তরণ না হওয়া পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করবেন না মর্মে মুচলেকা দিয়ে ক্যাম্পাস ছাড়েন তিনি। ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের প্রধান খান সাদি এসব কথা
২৫ মিনিট আগেশ্রীপুরে চলন্ত ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে অজ্ঞাতনামা এক যুবকের (২৫) মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার উপজেলার বরমী ইউনিয়নের গাড়ারণ গ্রামের ময়না ডেইরি ফার্মসংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত যুবকের পরিচয় জানা যায়নি।
২৬ মিনিট আগে