ফরিদপুর প্রতিনিধি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক দফা দাবি আদায়ে ডাকা সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনে রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে পুরো ফরিদপুর শহর। বিক্ষোভকারীরা জেলা আওয়ামী লীগ অফিস ও ছাত্রলীগের অস্থায়ী কার্যালয়ে ভাঙচুর চালিয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়।
আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে শহরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এলাকায় জড়ো হতে থাকেন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীসহ, রাজনৈতিক দলের কর্মী-সমর্থক ও নানা শ্রেণিপেশার মানুষ। একপর্যায়ে সেখান থেকে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক হয়ে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে শহরের ভাঙ্গা রাস্তার মোড়ের দিকে আসতে থাকে। সেখানে পুলিশ বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে বিক্ষোভকারীরা থামেননি। পরে তাঁরা মূল শহর ঢুকে পড়েন। এ সময় পুলিশর সাঁজোয়া গাড়িতেও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। একপর্যায়ে হাজার হাজার মানুষ মিছিলে যোগ দেন।
সেখান থেকে বিক্ষোভকারীরা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে এলে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা ইটপাটকেল ছুড়তে থাকেন। তবে বিক্ষোভকারীদের তোপের মুখে আওয়ামী লীগের কার্যালয় থেকে পালিয়ে যান অবস্থানরত নেতা-কর্মীরা। এ সময় বিক্ষোভকারীরা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে ভাঙচুর চালাতে থাকেন। পরে কার্যালয় চত্বরে রাখা ২০-৩০টি মোটরসাইকেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি কার্যালয়েও আগুন দেন তাঁরা। এ সময় আওয়ামী লীগের এক কর্মীকে পেটান আন্দোলনকারীরা।
এরপর বিক্ষোভকারীরা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের দিকে চলে যান। জেলা কারাগারের সামনে পুলিশের কঠোর নিরাপত্তায় আন্দোলনকারীরা ঘুরে সরকারি রাজেন্দ্র কলেজের দিকে যান এবং সেখান রুকসু ভবন (জেলা ছাত্রলীগের অস্থায়ী কার্যালয়) ভাঙচুর করে ভেতরে আগুন ধরিয়ে দেন।
তারপর আন্দোলনকারীরা আদালত চত্বরের দিক গেলে পুলিশ টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এ সময় শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে মিছিল বের করেন আন্দোলনকারীরা। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত শহরের জনতা ব্যাংকের মোড় এলাকায় অবস্থান নিতে শুরু করেছেন আন্দোলনকারীরা। সেখানে ফায়ার সার্ভিসের গাড়িতেও আগুন দেন। কোতোয়ালি থানায়ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন।
বিক্ষুব্ধরা জানান, ছাত্রদের যৌক্তিক দাবি ছিল, কিন্তু তাদের অন্যায়ভাবে হত্যা করা হয়েছে। এরপর তারা দাবি মেনে নিলেও ছাত্রদের গ্রেপ্তার, বাসা থেকে উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। তারা এর থেকে মুক্তি চান। একটা নিরাপদ স্বাধীন রাষ্ট্র চান।
এ বিষয়ে তাৎক্ষণিক পুলিশর কোনো বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক দফা দাবি আদায়ে ডাকা সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনে রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে পুরো ফরিদপুর শহর। বিক্ষোভকারীরা জেলা আওয়ামী লীগ অফিস ও ছাত্রলীগের অস্থায়ী কার্যালয়ে ভাঙচুর চালিয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়।
আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে শহরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এলাকায় জড়ো হতে থাকেন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীসহ, রাজনৈতিক দলের কর্মী-সমর্থক ও নানা শ্রেণিপেশার মানুষ। একপর্যায়ে সেখান থেকে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক হয়ে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে শহরের ভাঙ্গা রাস্তার মোড়ের দিকে আসতে থাকে। সেখানে পুলিশ বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে বিক্ষোভকারীরা থামেননি। পরে তাঁরা মূল শহর ঢুকে পড়েন। এ সময় পুলিশর সাঁজোয়া গাড়িতেও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। একপর্যায়ে হাজার হাজার মানুষ মিছিলে যোগ দেন।
সেখান থেকে বিক্ষোভকারীরা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে এলে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা ইটপাটকেল ছুড়তে থাকেন। তবে বিক্ষোভকারীদের তোপের মুখে আওয়ামী লীগের কার্যালয় থেকে পালিয়ে যান অবস্থানরত নেতা-কর্মীরা। এ সময় বিক্ষোভকারীরা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে ভাঙচুর চালাতে থাকেন। পরে কার্যালয় চত্বরে রাখা ২০-৩০টি মোটরসাইকেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি কার্যালয়েও আগুন দেন তাঁরা। এ সময় আওয়ামী লীগের এক কর্মীকে পেটান আন্দোলনকারীরা।
এরপর বিক্ষোভকারীরা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের দিকে চলে যান। জেলা কারাগারের সামনে পুলিশের কঠোর নিরাপত্তায় আন্দোলনকারীরা ঘুরে সরকারি রাজেন্দ্র কলেজের দিকে যান এবং সেখান রুকসু ভবন (জেলা ছাত্রলীগের অস্থায়ী কার্যালয়) ভাঙচুর করে ভেতরে আগুন ধরিয়ে দেন।
তারপর আন্দোলনকারীরা আদালত চত্বরের দিক গেলে পুলিশ টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এ সময় শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে মিছিল বের করেন আন্দোলনকারীরা। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত শহরের জনতা ব্যাংকের মোড় এলাকায় অবস্থান নিতে শুরু করেছেন আন্দোলনকারীরা। সেখানে ফায়ার সার্ভিসের গাড়িতেও আগুন দেন। কোতোয়ালি থানায়ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন।
বিক্ষুব্ধরা জানান, ছাত্রদের যৌক্তিক দাবি ছিল, কিন্তু তাদের অন্যায়ভাবে হত্যা করা হয়েছে। এরপর তারা দাবি মেনে নিলেও ছাত্রদের গ্রেপ্তার, বাসা থেকে উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। তারা এর থেকে মুক্তি চান। একটা নিরাপদ স্বাধীন রাষ্ট্র চান।
এ বিষয়ে তাৎক্ষণিক পুলিশর কোনো বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
কুষ্টিয়ার মিরপুরে একটি লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বুধবার (২৫ জুন) দিবাগত রাত ২টার দিকে উপজেলার ছাতিয়ান ইউনিয়নের কালিতলা-দুর্গাপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ সময় ডাকাতেরা অ্যাম্বুলেন্সে থাকা স্বজনদের নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট করে নিয়ে যায়। এমনকি স্বর্ণালংকারের খোঁজে লাশটিতে তল্লাশি
২ মিনিট আগেরোল নম্বর ভুলের কারণে প্রবেশপত্র না পাওয়ায় এ বছর এইচএসসি পরীক্ষা দিতে পারেনি ইয়াসির আরাফাত ও সাজ্জাদ হোসেন নামের উত্তরা হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজের দুই ছাত্র। এ ঘটনায় কলেজের শ্রেণিশিক্ষক আমিনুর রহমানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। একই সঙ্গে গঠন করা হয়েছে তদন্ত কমিটি।
৯ মিনিট আগেএসআই সুকান্ত কুমার দাসকে আদালতের নির্দেশে চুয়াডাঙ্গা জেলা কারাগারে নেওয়া হয়েছে। চুয়াডাঙ্গা সদর থানার এসআই (নিরস্ত্র) মিজানুর রহমান চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরিমূলে তাঁকে আদালতে সোপর্দ করেন। বেলা ৩টায় তাঁকে আদালতে তোলা হয়। সুকান্ত দাসের ব্যাপারে চুয়াডাঙ্গা জেলা জজ আদালতের...
১৭ মিনিট আগে‘আমার ছেলে জীবিত না মৃত, তা কেউ বলে না। গুম হয়ে গেছে আজ ১১ বছর। আমি বিচার চাই। অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে মিনতি করছি, আমার সন্তানের খোঁজ এনে দিন।’ আজ বৃহস্পতিবার সকালে ফেনী প্রেসক্লাবে আয়োজিত মানববন্ধন ও মতবিনিময় সভায় করুণ আর্তি জানিয়ে কথাগুলো বলছিলেন যুবদলের নেতা মাহবুবুর রহমান রিপনের মা রওশন আরা।
১ ঘণ্টা আগে