নুরুল আমীন রবীন, শরীয়তপুর
শরীয়তপুরের মঙ্গলমাঝির লঞ্চঘাটে একাধিক সংঘবদ্ধ চক্রের বিরুদ্ধে যাত্রীদের থেকে জোর করে টোলের নামে চাঁদা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। রীতিমতো বাঁশের ব্যারিকেড দিয়ে লঞ্চ যাত্রীদের কাছ থেকে খেয়াঘাটের টোলের নামে যাত্রী প্রতি আদায় করা হচ্ছে ১০ টাকা করে। এতে করে প্রতি যাত্রীকে ২ দফা টোলের টাকা পরিশোধ করতে হচ্ছে। খেয়া ঘাটের টোল আদায়ের ইজারার বিষয়টি ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারে কার্যালয় থেকে অনুমোদন দেওয়ায় কিছুই করার নেই বলে জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।
জানা যায়, যাত্রী ভোগান্তি লাঘবে ২০১৫ সালে দেশের সকল লঞ্চঘাটের ইজারা প্রথা বাতিল করে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়। লঞ্চ ঘাটের টোল বাবদ লঞ্চের টিকিটের সঙ্গে অতিরিক্ত ২ টাকা টোল সংযুক্ত করে লঞ্চ ভাড়া নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। সরকারের সেই নির্দেশনার পর দীর্ঘ ৭ বছর পেরিয়ে গেলেও টোল আদায়ের বিষয়টি সম্পূর্ণ উপেক্ষিত এই ঘাটটিতে। লঞ্চ টিকিটের সঙ্গে টোলের টাকা সংযুক্ত করে টিকিটের টাকা আদায় করা হলেও বন্ধ হয়নি ঘাটের টোল আদায়। মাঝিরঘাট লঞ্চ যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ১০ টাকা করে আদায় করছে স্থানীয় একাধিক প্রভাবশালী চক্র। ঈদ, পূজাসহ অন্যান্য উৎসবে অর্থ আদায়ের পরিমাণ বেড়ে যায় কয়েক গুন। নির্ধারিত টাকা না দিলে কাউকেই উঠতে দেওয়া হয় না লঞ্চে। প্রতিবাদ করলে অপমান আর মারপিটের অভিযোগও রয়েছে চক্রটির সদস্যদের বিরুদ্ধে।
আজ মঙ্গলবার মাঝিরঘাট এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, শরীয়তপুরের মাঝিরঘাট লঞ্চ ঘাটের সামনেই স্থানীয় প্রশাসনের নির্দেশনা অনুযায়ী যাত্রী প্রতি ৫ টাকা করে আদায়ের একটি নির্দেশনার সাইনবোর্ড টানানো রয়েছে। সেখানে স্পষ্ট লেখা রয়েছে পূর্ব নাওডোবা আন্তজেলা খেয়াঘাটের টোল চার্ট। অথচ মাঝিরঘাট লঞ্চ ঘাটের সামনে থেকে লঞ্চ যাত্রীদের কাছ থেকে প্রকাশ্যে ১০ টাকা করে টোল আদায় করা হচ্ছে। গণমাধ্যমকর্মীদের উপস্থিতি টের পেয়ে কিছু সময়ের জন্য ৫ টাকা করেও টোল আদায় করা হয়েছে। এ সময় অনেক যাত্রী চক্রের সদস্যদের সামনেই টাকা আদায়ের বিষয়টি নিয়ে প্রতিবাদ করে।
যাত্রীরা অভিযোগ করে বলেন, শিমুলিয়া এবং বাংলাবাজার লঞ্চঘাটসহ দেশের কোনো ঘাটেরই টোল আদায় করা হচ্ছে না। অথচ মাঝিরঘাটে টোল পরিশোধ না করা পর্যন্ত লঞ্চে উঠতে দেওয়া হয় না যাত্রীদের। ঘাটে ১০ টাকা এবং লঞ্চ টিকিটের সঙ্গে আরও ৫ টাকা করে দুই দফায় মোট ১৫ টাকা টোল পরিশোধ করতে হচ্ছে। স্থানীয় প্রভাবশালী আলতাফ খা, রাজ্জাক মাঝি, নেছার মাদবর, তুহিন ফরাজী ও শামীম মোড়লের নেতৃত্বে যাত্রীদের থেকে আদায় করা হয় এই টাকা।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, ভূমি মন্ত্রণালয়ের নীতিমালা অনুযায়ী ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয় থেকে পূর্ব নাওডোবা আন্তজেলা খেয়াঘাটের নামে প্রতিবছর ইজারা দেওয়া হয়। বাংলা ১৪২৮ সাল থেকে ৩০ চৈত্র পর্যন্ত ১ বছরের জন্য ৩৫ লাখ টাকায় খেয়াঘাটের ইজারা পান পূর্ব নাওডোবা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মানের হোসেন খা। খেয়াঘাটের যাত্রীদের কাছ থেকে ৫ টাকা হারে ইজারাদারের টোল আদায়ের কথা।
এ বিষয়ে ঢাকার পুরান বাজারের ব্যবসায়ী হামিদুল সরদার বলেন, ১০ টাকা না দিলে লঞ্চে উঠতে দেওয়া হয় না। প্রতিবাদ করলে অপমান আর নাজেহাল হতে হয়। শিমুলিয়া থেকে আসার সময় টাকা লাগেনা অথচ এই ঘাট দিয়ে টাকা ছাড়া যেতে দেওয়া হয় না। ঈদ-পূজার সময় যাত্রী প্রতি ২০ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত টাকা আদয় করে এই চক্রের সদস্যরা।
ঢাকার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আমিনুল ইসলাম বলেন, বছরের পর বছর ধরে অবৈধ এই টোল আদায় করা হলেও প্রশাসন নীরব ভূমিকা পালন করছে। পদ্মা পাড় হতে আমাদের প্রতিবার দুই দফায় ১৫ টাকা করে টোলের টাকা পরিশোধ করতে হচ্ছে। বিষয়টি বারবার কর্তৃপক্ষকে জানিয়েও কোনো লাভ হচ্ছে না।
টোলের টাকা আদায়কারী চক্রের সদস্য ফজলু ভান্ডারি লঞ্চ যাত্রীদের কাছ থেকে টোলের টাকা আদায়ের বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, আমরা সরকারের নিয়ম অনুযায়ী যাত্রী প্রতি ৫ টাকা করে টোল আদায় করছি। খেয়া ঘাট না থাকায় লঞ্চ যাত্রীদের কাছ থেকে টোলের টাকা আদায় করা হয়।
মাঝিরঘাটের ইজারাদার মনির হোসেন খাঁ বলেন, মাঝিরঘাট এলাকায় খেয়াঘাট নেই। যেহেতু আমরা টাকা খরচ করে ঘাট ইজারা নিয়েছি তাই লঞ্চ, ট্রলার ও স্পিডবোট যাত্রীদের কাছ থেকে টোলের টাকা আদায় করা হচ্ছে।
বিআইডবিউটিএর মাঝিরঘাটের ইনচার্জ আব্দুল্লাহ ইনাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিআইডবিউটিএর কোনো লঞ্চঘাটে টোল আদায়ের সুযোগ নেই। সম্পূর্ণ নিয়ম বহির্ভূত প্রক্রিয়ায় টোলের টাকা লঞ্চ যাত্রীদের থেকে আদায় করা হচ্ছে। যেহেতু আমাদের টার্মিনালের বাইরে গিয়ে লঞ্চঘাটের সামনে থেকে টোল আদায় করা হচ্ছে এ বিষয়ে আমাদের করণীয় কিছু নেই। এটা স্থানীয় প্রশাসনের কাজ।
জাজিরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশ্রাফুজ্জামান ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, যেহেতু খেয়া ঘাটটি ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয় থেকে ইজারা দেওয়া এ ক্ষেত্রে আমাদের কিছু করণীয় নেই। তবে লঞ্চ যাত্রীদের থেকে টোল আদায়ের বিষয়টি জেলা প্রশাসনের কার্যালয়ের মাধ্যমে বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে চিঠির মাধ্যমে অবহিত করা হয়েছে।
শরীয়তপুরের মঙ্গলমাঝির লঞ্চঘাটে একাধিক সংঘবদ্ধ চক্রের বিরুদ্ধে যাত্রীদের থেকে জোর করে টোলের নামে চাঁদা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। রীতিমতো বাঁশের ব্যারিকেড দিয়ে লঞ্চ যাত্রীদের কাছ থেকে খেয়াঘাটের টোলের নামে যাত্রী প্রতি আদায় করা হচ্ছে ১০ টাকা করে। এতে করে প্রতি যাত্রীকে ২ দফা টোলের টাকা পরিশোধ করতে হচ্ছে। খেয়া ঘাটের টোল আদায়ের ইজারার বিষয়টি ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারে কার্যালয় থেকে অনুমোদন দেওয়ায় কিছুই করার নেই বলে জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।
জানা যায়, যাত্রী ভোগান্তি লাঘবে ২০১৫ সালে দেশের সকল লঞ্চঘাটের ইজারা প্রথা বাতিল করে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়। লঞ্চ ঘাটের টোল বাবদ লঞ্চের টিকিটের সঙ্গে অতিরিক্ত ২ টাকা টোল সংযুক্ত করে লঞ্চ ভাড়া নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। সরকারের সেই নির্দেশনার পর দীর্ঘ ৭ বছর পেরিয়ে গেলেও টোল আদায়ের বিষয়টি সম্পূর্ণ উপেক্ষিত এই ঘাটটিতে। লঞ্চ টিকিটের সঙ্গে টোলের টাকা সংযুক্ত করে টিকিটের টাকা আদায় করা হলেও বন্ধ হয়নি ঘাটের টোল আদায়। মাঝিরঘাট লঞ্চ যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ১০ টাকা করে আদায় করছে স্থানীয় একাধিক প্রভাবশালী চক্র। ঈদ, পূজাসহ অন্যান্য উৎসবে অর্থ আদায়ের পরিমাণ বেড়ে যায় কয়েক গুন। নির্ধারিত টাকা না দিলে কাউকেই উঠতে দেওয়া হয় না লঞ্চে। প্রতিবাদ করলে অপমান আর মারপিটের অভিযোগও রয়েছে চক্রটির সদস্যদের বিরুদ্ধে।
আজ মঙ্গলবার মাঝিরঘাট এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, শরীয়তপুরের মাঝিরঘাট লঞ্চ ঘাটের সামনেই স্থানীয় প্রশাসনের নির্দেশনা অনুযায়ী যাত্রী প্রতি ৫ টাকা করে আদায়ের একটি নির্দেশনার সাইনবোর্ড টানানো রয়েছে। সেখানে স্পষ্ট লেখা রয়েছে পূর্ব নাওডোবা আন্তজেলা খেয়াঘাটের টোল চার্ট। অথচ মাঝিরঘাট লঞ্চ ঘাটের সামনে থেকে লঞ্চ যাত্রীদের কাছ থেকে প্রকাশ্যে ১০ টাকা করে টোল আদায় করা হচ্ছে। গণমাধ্যমকর্মীদের উপস্থিতি টের পেয়ে কিছু সময়ের জন্য ৫ টাকা করেও টোল আদায় করা হয়েছে। এ সময় অনেক যাত্রী চক্রের সদস্যদের সামনেই টাকা আদায়ের বিষয়টি নিয়ে প্রতিবাদ করে।
যাত্রীরা অভিযোগ করে বলেন, শিমুলিয়া এবং বাংলাবাজার লঞ্চঘাটসহ দেশের কোনো ঘাটেরই টোল আদায় করা হচ্ছে না। অথচ মাঝিরঘাটে টোল পরিশোধ না করা পর্যন্ত লঞ্চে উঠতে দেওয়া হয় না যাত্রীদের। ঘাটে ১০ টাকা এবং লঞ্চ টিকিটের সঙ্গে আরও ৫ টাকা করে দুই দফায় মোট ১৫ টাকা টোল পরিশোধ করতে হচ্ছে। স্থানীয় প্রভাবশালী আলতাফ খা, রাজ্জাক মাঝি, নেছার মাদবর, তুহিন ফরাজী ও শামীম মোড়লের নেতৃত্বে যাত্রীদের থেকে আদায় করা হয় এই টাকা।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, ভূমি মন্ত্রণালয়ের নীতিমালা অনুযায়ী ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয় থেকে পূর্ব নাওডোবা আন্তজেলা খেয়াঘাটের নামে প্রতিবছর ইজারা দেওয়া হয়। বাংলা ১৪২৮ সাল থেকে ৩০ চৈত্র পর্যন্ত ১ বছরের জন্য ৩৫ লাখ টাকায় খেয়াঘাটের ইজারা পান পূর্ব নাওডোবা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মানের হোসেন খা। খেয়াঘাটের যাত্রীদের কাছ থেকে ৫ টাকা হারে ইজারাদারের টোল আদায়ের কথা।
এ বিষয়ে ঢাকার পুরান বাজারের ব্যবসায়ী হামিদুল সরদার বলেন, ১০ টাকা না দিলে লঞ্চে উঠতে দেওয়া হয় না। প্রতিবাদ করলে অপমান আর নাজেহাল হতে হয়। শিমুলিয়া থেকে আসার সময় টাকা লাগেনা অথচ এই ঘাট দিয়ে টাকা ছাড়া যেতে দেওয়া হয় না। ঈদ-পূজার সময় যাত্রী প্রতি ২০ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত টাকা আদয় করে এই চক্রের সদস্যরা।
ঢাকার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আমিনুল ইসলাম বলেন, বছরের পর বছর ধরে অবৈধ এই টোল আদায় করা হলেও প্রশাসন নীরব ভূমিকা পালন করছে। পদ্মা পাড় হতে আমাদের প্রতিবার দুই দফায় ১৫ টাকা করে টোলের টাকা পরিশোধ করতে হচ্ছে। বিষয়টি বারবার কর্তৃপক্ষকে জানিয়েও কোনো লাভ হচ্ছে না।
টোলের টাকা আদায়কারী চক্রের সদস্য ফজলু ভান্ডারি লঞ্চ যাত্রীদের কাছ থেকে টোলের টাকা আদায়ের বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, আমরা সরকারের নিয়ম অনুযায়ী যাত্রী প্রতি ৫ টাকা করে টোল আদায় করছি। খেয়া ঘাট না থাকায় লঞ্চ যাত্রীদের কাছ থেকে টোলের টাকা আদায় করা হয়।
মাঝিরঘাটের ইজারাদার মনির হোসেন খাঁ বলেন, মাঝিরঘাট এলাকায় খেয়াঘাট নেই। যেহেতু আমরা টাকা খরচ করে ঘাট ইজারা নিয়েছি তাই লঞ্চ, ট্রলার ও স্পিডবোট যাত্রীদের কাছ থেকে টোলের টাকা আদায় করা হচ্ছে।
বিআইডবিউটিএর মাঝিরঘাটের ইনচার্জ আব্দুল্লাহ ইনাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিআইডবিউটিএর কোনো লঞ্চঘাটে টোল আদায়ের সুযোগ নেই। সম্পূর্ণ নিয়ম বহির্ভূত প্রক্রিয়ায় টোলের টাকা লঞ্চ যাত্রীদের থেকে আদায় করা হচ্ছে। যেহেতু আমাদের টার্মিনালের বাইরে গিয়ে লঞ্চঘাটের সামনে থেকে টোল আদায় করা হচ্ছে এ বিষয়ে আমাদের করণীয় কিছু নেই। এটা স্থানীয় প্রশাসনের কাজ।
জাজিরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশ্রাফুজ্জামান ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, যেহেতু খেয়া ঘাটটি ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয় থেকে ইজারা দেওয়া এ ক্ষেত্রে আমাদের কিছু করণীয় নেই। তবে লঞ্চ যাত্রীদের থেকে টোল আদায়ের বিষয়টি জেলা প্রশাসনের কার্যালয়ের মাধ্যমে বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে চিঠির মাধ্যমে অবহিত করা হয়েছে।
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
৬ ঘণ্টা আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
৬ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৬ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
৬ ঘণ্টা আগে