ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুরের সালথায় ধর্ষণের শিকার এক কিশোরী (১৩) আত্মহত্যা করেছে। উপজেলার গট্টি ইউনিয়নের সিংহপ্রতাপ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আজ বুধবার সকাল ১০টার দিকে নিজেদের বসতঘরের আড়া থেকে কিশোরীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে থানা-পুলিশ। নিহত কিশোরী স্থানীয় সাড়ুকদিয়া উচ্চবিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী।
সালথা থানা-পুলিশ জানান, বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে মেয়েটির সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলে পার্শ্ববর্তী ফরিদপুর সদর উপজেলার কৈজুরি ইউনিয়নের প্রতাপপুর গ্রামের মো. নিজাম উদ্দিনের ছেলে সোহেল রানা (২২)। মেয়েটির মা প্রবাসে থাকেন এবং বাবা ও ভাই জীবিকার তাগিদে বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে দিনমজুরের কাজ করেন। এই সুযোগে তাদের মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক হয়।
এমন অভিযোগে মেয়েটির বাবা বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে সালথা থানায় একটি মামলা করেন।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করেন, গত ১৪ মার্চ মেয়ে বাড়িতে একা ছিল। এই সুযোগে বখাটে সোহেল মেয়েটির বাড়িতে এসে জোরপূর্বক মেয়েটিকে ধর্ষণ করেন। এই মামলার পর গত ২০ এপ্রিল রাতে পটুয়াখালী থেকে সোহেলকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। বর্তমানে অভিযুক্ত সোহেল কারাগারে রয়েছেন।
মেয়েটির পরিবারের সদস্যরা জানান, অভিযুক্ত সোহেল গ্রেপ্তার হওয়ার পরও উভয় পরিবার মীমাংসার চেষ্টা করে। তবে মেয়েটিকে বিয়ে করতে রাজি হয়নি অভিযুক্ত সোহেলের পরিবার। যে কারণে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিল কিশোরী। আজ সকালে নিজঘরের আড়ার সঙ্গে মেয়েটির লাশ ঝুলতে দেখে তার পরিবার। পরে খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে নিয়ে যায়।
নিহত কিশোরীর বাবার অভিযোগ, তাঁদের বাড়ির পাশেই সোহেলদের এক আত্মীয় রয়েছেন। তাঁরা নানানভাবে মামলা তুলে নিতে বাজে কথা বলতেন মেয়ে ও তাঁকে। সর্বশেষ আজ সকালে ওই কিশোরী ও বাবাকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করে মামলা তুলে নিতে বলেন সোহেলের স্বজনেরা। এর পরেই অভিমান করে আত্মহত্যা করে তাঁর মেয়ে।
সালথা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আতাউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই মেয়েটার সঙ্গে সোহেল নামের এক যুবকের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। এই সুবাদে তাদের মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক হয়েছে বলে জেনেছি। তবে ধর্ষণের শিকার কি না, সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত না। বিষয়টি নিয়ে ওই মেয়ের বাবা মামলা করলে সোহেলকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’
ওসি আরও বলেন, সোহেলকে গ্রেপ্তারের পর মেয়েটির পরিবার সোহেলের সঙ্গে মেয়েটির বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিল। এতে সোহেলের পরিবার রাজি না হওয়ায় অভিমানে গলায় ফাঁস দিয়ে মেয়েটি আত্মহত্যা করে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
ফরিদপুরের সালথায় ধর্ষণের শিকার এক কিশোরী (১৩) আত্মহত্যা করেছে। উপজেলার গট্টি ইউনিয়নের সিংহপ্রতাপ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আজ বুধবার সকাল ১০টার দিকে নিজেদের বসতঘরের আড়া থেকে কিশোরীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে থানা-পুলিশ। নিহত কিশোরী স্থানীয় সাড়ুকদিয়া উচ্চবিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী।
সালথা থানা-পুলিশ জানান, বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে মেয়েটির সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলে পার্শ্ববর্তী ফরিদপুর সদর উপজেলার কৈজুরি ইউনিয়নের প্রতাপপুর গ্রামের মো. নিজাম উদ্দিনের ছেলে সোহেল রানা (২২)। মেয়েটির মা প্রবাসে থাকেন এবং বাবা ও ভাই জীবিকার তাগিদে বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে দিনমজুরের কাজ করেন। এই সুযোগে তাদের মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক হয়।
এমন অভিযোগে মেয়েটির বাবা বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে সালথা থানায় একটি মামলা করেন।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করেন, গত ১৪ মার্চ মেয়ে বাড়িতে একা ছিল। এই সুযোগে বখাটে সোহেল মেয়েটির বাড়িতে এসে জোরপূর্বক মেয়েটিকে ধর্ষণ করেন। এই মামলার পর গত ২০ এপ্রিল রাতে পটুয়াখালী থেকে সোহেলকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। বর্তমানে অভিযুক্ত সোহেল কারাগারে রয়েছেন।
মেয়েটির পরিবারের সদস্যরা জানান, অভিযুক্ত সোহেল গ্রেপ্তার হওয়ার পরও উভয় পরিবার মীমাংসার চেষ্টা করে। তবে মেয়েটিকে বিয়ে করতে রাজি হয়নি অভিযুক্ত সোহেলের পরিবার। যে কারণে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিল কিশোরী। আজ সকালে নিজঘরের আড়ার সঙ্গে মেয়েটির লাশ ঝুলতে দেখে তার পরিবার। পরে খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে নিয়ে যায়।
নিহত কিশোরীর বাবার অভিযোগ, তাঁদের বাড়ির পাশেই সোহেলদের এক আত্মীয় রয়েছেন। তাঁরা নানানভাবে মামলা তুলে নিতে বাজে কথা বলতেন মেয়ে ও তাঁকে। সর্বশেষ আজ সকালে ওই কিশোরী ও বাবাকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করে মামলা তুলে নিতে বলেন সোহেলের স্বজনেরা। এর পরেই অভিমান করে আত্মহত্যা করে তাঁর মেয়ে।
সালথা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আতাউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই মেয়েটার সঙ্গে সোহেল নামের এক যুবকের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। এই সুবাদে তাদের মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক হয়েছে বলে জেনেছি। তবে ধর্ষণের শিকার কি না, সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত না। বিষয়টি নিয়ে ওই মেয়ের বাবা মামলা করলে সোহেলকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’
ওসি আরও বলেন, সোহেলকে গ্রেপ্তারের পর মেয়েটির পরিবার সোহেলের সঙ্গে মেয়েটির বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিল। এতে সোহেলের পরিবার রাজি না হওয়ায় অভিমানে গলায় ফাঁস দিয়ে মেয়েটি আত্মহত্যা করে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
জামালপুরের বকশীগঞ্জে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে পাঁচ সাংবাদিককে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে উপজেলার বগারচর ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সোহেল রানা পলাশের বিরুদ্ধে। এ ব্যাপারে বকশীগঞ্জ থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন দৈনিক নয়া দিগন্তের বকশীগঞ্জ প্রতিনিধি আল মোজাহিদ বাবু।
৩ মিনিট আগেমানিকগঞ্জে ১ লাখ টাকার হেরোইনসহ নান্নু মিয়া (৩৫) নামের এক মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গতকাল শনিবার রাত ৮টার দিকে সদর উপজেলার কৃষ্ণপুর ইউনিয়নের বড় কাটিগ্রাম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার নান্নু মিয়া সদর উপজেলার রাজীবপুর পূর্বপাড়া এলাকার মো. লাল মিয়ার ছেলে। ...
৩ মিনিট আগেময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার জামিরদিয়া গ্রামে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশ থেকে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
১৩ মিনিট আগেআন্দোলনকারীরা জানান, জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় আমিরাতে গ্রেপ্তার হওয়া বাংলাদেশি শ্রমিকদের মধ্যে এখনও অনেকে কারাগারে রয়েছেন। সরকারের পক্ষ থেকে তাদের মুক্তির ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষোভ ও হতাশা থেকেই এই আন্দোলন করছেন তারা।
১৩ মিনিট আগে