কোটালীপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি
গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত দুটি কেবিন প্রায় ২১ মাস ধরে পড়ে আছে। কোন প্রধানমন্ত্রী তা কেবিনে উল্লেখ নেই। মাসের পর মাস দুটি কেবিন কক্ষ বন্ধ থাকায় সাধারণ রোগীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
কেবিন দুটির অবস্থান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চতুর্থ তলার দক্ষিণ পাশে। রোগীর স্বজনেরা জানান, গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ার পরেও কেবিন দুটি আগের মতোই বন্ধ রয়েছে। এখন পর্যন্ত খুলে দিয়ে রোগীদের সেবার মান বাড়াতে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি কর্তৃপক্ষ।
আজ শুক্রবার সরেজমিনে জানা গেছে, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চতুর্থ তলার দক্ষিণ পাশে দুটি কক্ষের সামনে ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্ধারিত কেবিন’ লেখা দেখতে পাওয়া যায়। স্থানীয় বাসিন্দাদের ধারণা, এটি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য নির্ধারিত কেবিন। তবে এই স্বাস্থ্যকেন্দ্র উদ্বোধনের পরে শেখ হাসিনা একাধিকবার কোটালীপাড়া উপজেলায় এসেছেন। কিন্তু উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রের নির্ধারিত কেবিনে স্বাস্থ্যসেবা বা বিশ্রাম নিতে তিনি কখনোই আসেননি। তবে কেন তাঁর জন্য এই নির্ধারিত কেবিন—এমন প্রশ্ন সাধারণ রোগীদের মনে।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর থেকে বাস্তবায়িত কোটালীপাড়া উপজেলা ১০০ শয্যাবিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নতুন ভবন ২০২৩ সালের ৭ জানুয়ারি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনের দিনেই হাসপাতালের চতুর্থ তলার দক্ষিণ পাশে প্রধানমন্ত্রীর জন্য দুটি কেবিন নির্ধারণ করে রাখা হয়।
কোটালীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সেবা নিতে আসা উপজেলার কাজুলিয়া গ্রামের বাসিন্দা মো. মামুন বলেন, ‘সাবেক বা বর্তমান কোনো প্রধানমন্ত্রীই স্বাস্থ্যসেবা নিতে কখনো এখানে আসবেন না। তাই এভাবে দুটি কেবিন নির্ধারণ করে রাখা মোটেই ঠিক হয়নি। আমরা একটি নির্ধারিত ফি দিয়ে কেবিনে থাকি। সে ক্ষেত্রে দুটি কেবিন কক্ষ এভাবে বন্ধ থাকায় সরকার হাজার হাজার টাকা রাজস্ব হারিয়েছে। আমরা দ্রুত সময়ের মধ্যে কেবিন দুটি খুলে দেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ জানাচ্ছি।’
স্বাস্থ্য বিভাগের বিধিমতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর নিজ এলাকার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তাঁদের জন্য কেবিন নির্ধারণ করে রাখা হয় বলে জানান কোটালীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মৃদুল কুমার দাস। তিনি বলেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে এই হাসপাতালে দুটি কেবিন নির্ধারণ করে রাখা হয়। যেহেতু তিনি এখন প্রধানমন্ত্রী নেই, সে ক্ষেত্রে উপজেলা স্বাস্থ্যসেবার আগামী সভায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত দুটি কেবিন প্রায় ২১ মাস ধরে পড়ে আছে। কোন প্রধানমন্ত্রী তা কেবিনে উল্লেখ নেই। মাসের পর মাস দুটি কেবিন কক্ষ বন্ধ থাকায় সাধারণ রোগীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
কেবিন দুটির অবস্থান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চতুর্থ তলার দক্ষিণ পাশে। রোগীর স্বজনেরা জানান, গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ার পরেও কেবিন দুটি আগের মতোই বন্ধ রয়েছে। এখন পর্যন্ত খুলে দিয়ে রোগীদের সেবার মান বাড়াতে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি কর্তৃপক্ষ।
আজ শুক্রবার সরেজমিনে জানা গেছে, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চতুর্থ তলার দক্ষিণ পাশে দুটি কক্ষের সামনে ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্ধারিত কেবিন’ লেখা দেখতে পাওয়া যায়। স্থানীয় বাসিন্দাদের ধারণা, এটি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য নির্ধারিত কেবিন। তবে এই স্বাস্থ্যকেন্দ্র উদ্বোধনের পরে শেখ হাসিনা একাধিকবার কোটালীপাড়া উপজেলায় এসেছেন। কিন্তু উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রের নির্ধারিত কেবিনে স্বাস্থ্যসেবা বা বিশ্রাম নিতে তিনি কখনোই আসেননি। তবে কেন তাঁর জন্য এই নির্ধারিত কেবিন—এমন প্রশ্ন সাধারণ রোগীদের মনে।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর থেকে বাস্তবায়িত কোটালীপাড়া উপজেলা ১০০ শয্যাবিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নতুন ভবন ২০২৩ সালের ৭ জানুয়ারি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনের দিনেই হাসপাতালের চতুর্থ তলার দক্ষিণ পাশে প্রধানমন্ত্রীর জন্য দুটি কেবিন নির্ধারণ করে রাখা হয়।
কোটালীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সেবা নিতে আসা উপজেলার কাজুলিয়া গ্রামের বাসিন্দা মো. মামুন বলেন, ‘সাবেক বা বর্তমান কোনো প্রধানমন্ত্রীই স্বাস্থ্যসেবা নিতে কখনো এখানে আসবেন না। তাই এভাবে দুটি কেবিন নির্ধারণ করে রাখা মোটেই ঠিক হয়নি। আমরা একটি নির্ধারিত ফি দিয়ে কেবিনে থাকি। সে ক্ষেত্রে দুটি কেবিন কক্ষ এভাবে বন্ধ থাকায় সরকার হাজার হাজার টাকা রাজস্ব হারিয়েছে। আমরা দ্রুত সময়ের মধ্যে কেবিন দুটি খুলে দেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ জানাচ্ছি।’
স্বাস্থ্য বিভাগের বিধিমতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর নিজ এলাকার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তাঁদের জন্য কেবিন নির্ধারণ করে রাখা হয় বলে জানান কোটালীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মৃদুল কুমার দাস। তিনি বলেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে এই হাসপাতালে দুটি কেবিন নির্ধারণ করে রাখা হয়। যেহেতু তিনি এখন প্রধানমন্ত্রী নেই, সে ক্ষেত্রে উপজেলা স্বাস্থ্যসেবার আগামী সভায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩৩ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৬ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে