নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলমকে মারধরের বিষয়ে ঢাকা মেট্রোপলিট্রন পুলিশ কমিশনার (ডিএমপি) খন্দকার গোলাম ফারুকের বক্তব্যকে খুবই দুঃখজনক, লজ্জাজনক বলেছেন হিরো আলম। তিনি বলেন, ‘তাঁর লজ্জা থাকলে এই কথা বলতেন না। উনি বলেছেন আমি নাকি একই কেন্দ্রে দুবার গেছি। দৃষ্টি আকর্ষণ করতেছি, ভিডিও ফুটেজগুলো দেখবেন। আমি ওই কেন্দ্রে দুবার গেছি কি না, একবারই গেয়েছিলাম।’
আজ রোববার দুপুরে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন কমিশন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) বরাবর ঢাকা-১৭ উপনির্বাচনের ফলাফল বাতিল চেয়ে পুনর্নির্বাচনের দাবি জানানোর পর এসব কথা বলেন হিরো আলম।
হিরো আলম সাংবাদিকদের বলেন, ‘আজকে আপিল করলাম। এখন আপিলের শুনানির অপেক্ষায় থাকি। ইসির কোনো সাড়া না পেলে হাইকোর্টে রিট করব। মন্ত্রিপরিষদ ও স্পিকারকে অনুরোধ করব আরাফাত ভাই যাতে শপথ গ্রহণ করতে না পারেন। ফলাফলটা আগে দেখবেন।’
হিরো আলম বলেন, ‘উনারা বলেছেন নিরাপত্তা ভেতরে দেবে, বাইরে দেবেন না—এটা ভুল ধারণা। পুলিশ আমাকে বের না করে যারা আমাকে মারধর করছে তাদের বের করে দিতে পারত। তাদের উচিত ছিল আমাকে সসম্মানে কেন্দ্রের ভেতর থেকে বাসা পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়া। কেন্দ্রের বাইরে কি পুলিশের দায়িত্ব নেই?’
হিরো আলম আর বলেন, ‘যখন আমাকে ওরা বেধড়ক মারধর করছিল, তখন পুলিশের কর্তব্য ছিল আমাকে রক্ষা করা। আমাকে মারতে মারতে যখন বিজিবির গাড়ির কাছে নিয়ে গেল, তখন বিজিবির গাড়ি থেকে একটা লোকও নামল না। তারা আমাকে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে।’
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে হিরো আলম বলেন, ‘এই দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন নাই। কারণ, আমি এই সরকারের অধীনে তিনটা নির্বাচন করলাম। ২০১৮ সালের নির্বাচন মার খেলাম, বগুড়ায় মার খেলাম, ঢাকায়ও মার খেলাম। তাহলে এই সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন কীভাবে আশা করব? মানুষের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনার জন্য এই সরকার কতটা সুষ্ঠু নির্বাচন করে, জনগণের সামনে তা তুলে ধরার জন্য অন্যায়ের প্রতিবাদের মশাল হিসেবে আমি জনগণের পেছনে কাজ করতেছি। এর বাইরে কিছু না। জনগণ আশা হারিয়ে ফেলেছে, তারা ভাবে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে কী হবে!’
নির্বাচন বাতিল করে পুনর্নির্বাচনের দাবিতে সিইসি বরাবর হিরো আলমের চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, ‘নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শুরুর এক ঘণ্টার মধ্যে আমার তালিকাভুক্ত মনোনীত প্রায় ৮৮ জন এজেন্ট ১৯টি ভোটকেন্দ্র থেকে বের করে দিয়ে ব্যাপক জাল ভোট দেওয়া হয়েছে।
‘নির্বাচনের দিন বেলা ৩টায় বনানী বিদ্যানিকেতন ভোটকেন্দ্রে প্রার্থী হিসেবে ভোট গ্রহণ পরিদর্শনে গেলে সরকারদলীয় ক্যাডাররা আমাকে মারধর করে, যা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ঘটনা। দেশ ও বিদেশের কোটি কোটি মানুষ ইলেকট্রনিকস মিডিয়ার মাধ্যমে সরাসরি প্রত্যক্ষ করেছে। বিভিন্ন কেন্দ্র থেকে আমার এজেন্টদের জোরপূর্বক ভোটকেন্দ্র থেকে বের করে ভোট গণনা করা হয়েছে; যা সম্পূর্ণ নির্বাচনবিধি পরিপন্থী। আমার ওপরে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হামলা, ব্যাপক জাল ভোট ও ভোট গণনার অনিয়ম নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।’
প্রহসনের নির্বাচনকে সম্পূর্ণরূপে বাতিল করে পুনর্নির্বাচনের লিখিত দাবি জানান তিনি।
আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলমকে মারধরের বিষয়ে ঢাকা মেট্রোপলিট্রন পুলিশ কমিশনার (ডিএমপি) খন্দকার গোলাম ফারুকের বক্তব্যকে খুবই দুঃখজনক, লজ্জাজনক বলেছেন হিরো আলম। তিনি বলেন, ‘তাঁর লজ্জা থাকলে এই কথা বলতেন না। উনি বলেছেন আমি নাকি একই কেন্দ্রে দুবার গেছি। দৃষ্টি আকর্ষণ করতেছি, ভিডিও ফুটেজগুলো দেখবেন। আমি ওই কেন্দ্রে দুবার গেছি কি না, একবারই গেয়েছিলাম।’
আজ রোববার দুপুরে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন কমিশন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) বরাবর ঢাকা-১৭ উপনির্বাচনের ফলাফল বাতিল চেয়ে পুনর্নির্বাচনের দাবি জানানোর পর এসব কথা বলেন হিরো আলম।
হিরো আলম সাংবাদিকদের বলেন, ‘আজকে আপিল করলাম। এখন আপিলের শুনানির অপেক্ষায় থাকি। ইসির কোনো সাড়া না পেলে হাইকোর্টে রিট করব। মন্ত্রিপরিষদ ও স্পিকারকে অনুরোধ করব আরাফাত ভাই যাতে শপথ গ্রহণ করতে না পারেন। ফলাফলটা আগে দেখবেন।’
হিরো আলম বলেন, ‘উনারা বলেছেন নিরাপত্তা ভেতরে দেবে, বাইরে দেবেন না—এটা ভুল ধারণা। পুলিশ আমাকে বের না করে যারা আমাকে মারধর করছে তাদের বের করে দিতে পারত। তাদের উচিত ছিল আমাকে সসম্মানে কেন্দ্রের ভেতর থেকে বাসা পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়া। কেন্দ্রের বাইরে কি পুলিশের দায়িত্ব নেই?’
হিরো আলম আর বলেন, ‘যখন আমাকে ওরা বেধড়ক মারধর করছিল, তখন পুলিশের কর্তব্য ছিল আমাকে রক্ষা করা। আমাকে মারতে মারতে যখন বিজিবির গাড়ির কাছে নিয়ে গেল, তখন বিজিবির গাড়ি থেকে একটা লোকও নামল না। তারা আমাকে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে।’
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে হিরো আলম বলেন, ‘এই দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন নাই। কারণ, আমি এই সরকারের অধীনে তিনটা নির্বাচন করলাম। ২০১৮ সালের নির্বাচন মার খেলাম, বগুড়ায় মার খেলাম, ঢাকায়ও মার খেলাম। তাহলে এই সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন কীভাবে আশা করব? মানুষের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনার জন্য এই সরকার কতটা সুষ্ঠু নির্বাচন করে, জনগণের সামনে তা তুলে ধরার জন্য অন্যায়ের প্রতিবাদের মশাল হিসেবে আমি জনগণের পেছনে কাজ করতেছি। এর বাইরে কিছু না। জনগণ আশা হারিয়ে ফেলেছে, তারা ভাবে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে কী হবে!’
নির্বাচন বাতিল করে পুনর্নির্বাচনের দাবিতে সিইসি বরাবর হিরো আলমের চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, ‘নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শুরুর এক ঘণ্টার মধ্যে আমার তালিকাভুক্ত মনোনীত প্রায় ৮৮ জন এজেন্ট ১৯টি ভোটকেন্দ্র থেকে বের করে দিয়ে ব্যাপক জাল ভোট দেওয়া হয়েছে।
‘নির্বাচনের দিন বেলা ৩টায় বনানী বিদ্যানিকেতন ভোটকেন্দ্রে প্রার্থী হিসেবে ভোট গ্রহণ পরিদর্শনে গেলে সরকারদলীয় ক্যাডাররা আমাকে মারধর করে, যা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ঘটনা। দেশ ও বিদেশের কোটি কোটি মানুষ ইলেকট্রনিকস মিডিয়ার মাধ্যমে সরাসরি প্রত্যক্ষ করেছে। বিভিন্ন কেন্দ্র থেকে আমার এজেন্টদের জোরপূর্বক ভোটকেন্দ্র থেকে বের করে ভোট গণনা করা হয়েছে; যা সম্পূর্ণ নির্বাচনবিধি পরিপন্থী। আমার ওপরে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হামলা, ব্যাপক জাল ভোট ও ভোট গণনার অনিয়ম নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।’
প্রহসনের নির্বাচনকে সম্পূর্ণরূপে বাতিল করে পুনর্নির্বাচনের লিখিত দাবি জানান তিনি।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে