বালিয়াকান্দি (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি
দর্শনার্থীদের মধ্যে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দির ‘বুড়োর বিল’। উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়নের মঠবাড়িয়া এলাকায় বুড়োর বিলের দৃশ্য উপভোগ করতে প্রতিদিনই দর্শনার্থীদের ভিড় বাড়ছে।
স্থানীয়রা জানান, তাঁদের কাছে এটি ‘বুড়োর বিল’ নামেই পরিচিত। বর্ষাকালে বিলে দেখা যায় গোলাপি আভা। এই বুড়োর বিল সংরক্ষণ এবং পর্যটন স্পষ্ট হিসেবে গড়ে তোলা গেলে এলাকার মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হবে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, পদ্ম ফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করতে বিভিন্ন বয়সী মানুষ বিলে আসছে। কেউ কেউ আবার স্মৃতি ধরে রাখতে ভিডিও করে রাখছেন এবং প্রিয়জনদের সঙ্গে ছবি তুলছেন। তবে বিলে পানি না থাকায় নৌকা চলছে না, যার কারণে প্রকৃতির সৌন্দর্য কাছ থেকে উপভোগ করতে পারছে না বলে জানিয়েছেন দর্শনার্থীরা।
পদ্ম দেখতে আসা দর্শনার্থী নাসির উদ্দিন বলেন, ‘আমি রাজবাড়ী থেকে এখানে এসেছি পদ্মের সৌন্দর্য উপভোগ করতে। আমার সঙ্গে স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে এসেছি। সারা জীবন তো কাজই করে গেলাম, তাই একটু বিনোদন নিতে এখানে আসা।’
সাথী আক্তার নামে আরেক দর্শনার্থী বলেন, ‘ফেসবুকে বিলটি সম্বন্ধে জানতে পেরে এখানে ঘুরতে এসেছি। পদ্ম দেখে খুবই ভালো লাগছে। তবে পানি কম এবং নৌকা না থাকায় পদ্মের সৌন্দর্য পুরোপুরি উপভোগ করা সম্ভব হচ্ছে না। তাই এই এলাকার যোগাযোগব্যবস্থা ভালো করার অনুরোধ জানাচ্ছি।’
মাইসা নামে এক শিশু বলে, ‘আমি আব্বু-আম্মুর সঙ্গে এসেছি। এখানে খুব ভালো লাগছে।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আম্বিয়া সুলতানা বলেন, ‘বিলে ফুল ফোটার প্রথম দিকে দর্শনার্থীরা অনেক ফুল ছিঁড়ে নিয়ে যায়। সে জন্য ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলে দুজন গ্রামপুলিশ নিযুক্ত করা হয়েছে। এই বিল সংরক্ষণ করা এবং পর্যটন স্পষ্ট হিসেবে গড়ে তোলার বিষয়টি বিবেচনাধীন রয়েছে।’
দর্শনার্থীদের মধ্যে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দির ‘বুড়োর বিল’। উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়নের মঠবাড়িয়া এলাকায় বুড়োর বিলের দৃশ্য উপভোগ করতে প্রতিদিনই দর্শনার্থীদের ভিড় বাড়ছে।
স্থানীয়রা জানান, তাঁদের কাছে এটি ‘বুড়োর বিল’ নামেই পরিচিত। বর্ষাকালে বিলে দেখা যায় গোলাপি আভা। এই বুড়োর বিল সংরক্ষণ এবং পর্যটন স্পষ্ট হিসেবে গড়ে তোলা গেলে এলাকার মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হবে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, পদ্ম ফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করতে বিভিন্ন বয়সী মানুষ বিলে আসছে। কেউ কেউ আবার স্মৃতি ধরে রাখতে ভিডিও করে রাখছেন এবং প্রিয়জনদের সঙ্গে ছবি তুলছেন। তবে বিলে পানি না থাকায় নৌকা চলছে না, যার কারণে প্রকৃতির সৌন্দর্য কাছ থেকে উপভোগ করতে পারছে না বলে জানিয়েছেন দর্শনার্থীরা।
পদ্ম দেখতে আসা দর্শনার্থী নাসির উদ্দিন বলেন, ‘আমি রাজবাড়ী থেকে এখানে এসেছি পদ্মের সৌন্দর্য উপভোগ করতে। আমার সঙ্গে স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে এসেছি। সারা জীবন তো কাজই করে গেলাম, তাই একটু বিনোদন নিতে এখানে আসা।’
সাথী আক্তার নামে আরেক দর্শনার্থী বলেন, ‘ফেসবুকে বিলটি সম্বন্ধে জানতে পেরে এখানে ঘুরতে এসেছি। পদ্ম দেখে খুবই ভালো লাগছে। তবে পানি কম এবং নৌকা না থাকায় পদ্মের সৌন্দর্য পুরোপুরি উপভোগ করা সম্ভব হচ্ছে না। তাই এই এলাকার যোগাযোগব্যবস্থা ভালো করার অনুরোধ জানাচ্ছি।’
মাইসা নামে এক শিশু বলে, ‘আমি আব্বু-আম্মুর সঙ্গে এসেছি। এখানে খুব ভালো লাগছে।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আম্বিয়া সুলতানা বলেন, ‘বিলে ফুল ফোটার প্রথম দিকে দর্শনার্থীরা অনেক ফুল ছিঁড়ে নিয়ে যায়। সে জন্য ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলে দুজন গ্রামপুলিশ নিযুক্ত করা হয়েছে। এই বিল সংরক্ষণ করা এবং পর্যটন স্পষ্ট হিসেবে গড়ে তোলার বিষয়টি বিবেচনাধীন রয়েছে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে