মো.ফরিদ রায়হান, অষ্টগ্রাম
কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম-ইটনা-মিঠামইন হাওরাঞ্চল দেশের অন্যতম দর্শনীয় স্থান। সারা দেশ হতে হাওরের সৌন্দর্য উপভোগ করতে এখানে প্রতিদিন হাজারো মানুষ ভিড় করেন, ঘুরে বেড়ান নৌকায়। কিন্তু, ঘুরতে এসে অনেকেই প্লাস্টিক বর্জ্য ফেলে হাওরের পরিবেশ দূষিত করছেন। এতে হুমকির মুখে পড়ছে হাওরের জীববৈচিত্র্য।
শনিবার সরেজমিনে দেখা যায়, প্লাস্টিকের বর্জ্যে সয়লাব অষ্টগ্রাম-ইটনা-মিঠামইন হাওর। পর্যটকেরা এলোপাতাড়ি ছুড়ে ফেলছেন এসব বর্জ্য। হাওর দূষণ নিয়ে যেন চিন্তা নেই কারও। তবে এর জন্য বর্জ্য ফেলার ব্যবস্থা না থাকাকেই দায়ী করছেন পর্যটকেরা।
কিশোরগঞ্জ কটিয়াদী থেকে ঘুরতে আসা দর্পণ ঘোষ বলেন, এভাবে প্লাস্টিক বর্জ্য ফেলা ঠিক নয়। কিন্তু বর্জ্য ফেলার কোন ব্যবস্থা নেই। দ্রুত কোন উদ্যোগ না নেওয়া হলে হাওর এক সময় প্লাস্টিকের ভাগাড়ে পরিণত হবে। তাঁর সঙ্গে সহমত শায়েস্তাগঞ্জ থেকে আসা রুমেল কবিরও। তিনি বলেন, বর্জ্য সঙ্গে নিয়ে ঘোরা যায় না দেখেই পানিতে ফেলা হচ্ছে। কোন ব্যবস্থা থাকলে এমন হতো না।
হাওর অঞ্চলের দূষণরোধে পরিবেশ অধিদপ্তরের কোন ভূমিকা না থাকায় হতাশ পরিবেশ ও নদী রক্ষা আন্দোলনকারীরা। নদী ও পরিবেশ রক্ষা আন্দোলন ভিত্তিক সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক কামরুল হাসান বাবু বলেন, প্লাস্টিক বর্জ্য পরিবেশের জন্য ভয়ংকর ক্ষতিকর। আইন প্রয়োগ করে হলেও পর্যটকদের বর্জ্য ফেলার বিষয়ে সতর্ক করতে হবে। তবে বর্জ্য ফেলার স্থান নির্ধারণ না করা হলে এখানে পরিবেশ দূষণ ঠেকানো যাবে না। কিন্তু হাওর দূষণমুক্ত রাখতে অধিদপ্তরের কোন ভূমিকাই চোখে পড়ছে না।
এ বিষয়ে কিশোরগঞ্জ পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিদর্শক মো. আবু সাঈদ বলেন, পরিবেশ আইনে কোন পর্যটক বা ব্যক্তিকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা করা যায় না। এর জন্য স্থানীয় প্রশাসনের সচেতনতামূলক অভিযান চালাতে হবে। এ ছাড়া নাগরিক সচেতনতা ছাড়া পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়। তবে হাওর দূষণ রোধে দ্রুতই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম-ইটনা-মিঠামইন হাওরাঞ্চল দেশের অন্যতম দর্শনীয় স্থান। সারা দেশ হতে হাওরের সৌন্দর্য উপভোগ করতে এখানে প্রতিদিন হাজারো মানুষ ভিড় করেন, ঘুরে বেড়ান নৌকায়। কিন্তু, ঘুরতে এসে অনেকেই প্লাস্টিক বর্জ্য ফেলে হাওরের পরিবেশ দূষিত করছেন। এতে হুমকির মুখে পড়ছে হাওরের জীববৈচিত্র্য।
শনিবার সরেজমিনে দেখা যায়, প্লাস্টিকের বর্জ্যে সয়লাব অষ্টগ্রাম-ইটনা-মিঠামইন হাওর। পর্যটকেরা এলোপাতাড়ি ছুড়ে ফেলছেন এসব বর্জ্য। হাওর দূষণ নিয়ে যেন চিন্তা নেই কারও। তবে এর জন্য বর্জ্য ফেলার ব্যবস্থা না থাকাকেই দায়ী করছেন পর্যটকেরা।
কিশোরগঞ্জ কটিয়াদী থেকে ঘুরতে আসা দর্পণ ঘোষ বলেন, এভাবে প্লাস্টিক বর্জ্য ফেলা ঠিক নয়। কিন্তু বর্জ্য ফেলার কোন ব্যবস্থা নেই। দ্রুত কোন উদ্যোগ না নেওয়া হলে হাওর এক সময় প্লাস্টিকের ভাগাড়ে পরিণত হবে। তাঁর সঙ্গে সহমত শায়েস্তাগঞ্জ থেকে আসা রুমেল কবিরও। তিনি বলেন, বর্জ্য সঙ্গে নিয়ে ঘোরা যায় না দেখেই পানিতে ফেলা হচ্ছে। কোন ব্যবস্থা থাকলে এমন হতো না।
হাওর অঞ্চলের দূষণরোধে পরিবেশ অধিদপ্তরের কোন ভূমিকা না থাকায় হতাশ পরিবেশ ও নদী রক্ষা আন্দোলনকারীরা। নদী ও পরিবেশ রক্ষা আন্দোলন ভিত্তিক সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক কামরুল হাসান বাবু বলেন, প্লাস্টিক বর্জ্য পরিবেশের জন্য ভয়ংকর ক্ষতিকর। আইন প্রয়োগ করে হলেও পর্যটকদের বর্জ্য ফেলার বিষয়ে সতর্ক করতে হবে। তবে বর্জ্য ফেলার স্থান নির্ধারণ না করা হলে এখানে পরিবেশ দূষণ ঠেকানো যাবে না। কিন্তু হাওর দূষণমুক্ত রাখতে অধিদপ্তরের কোন ভূমিকাই চোখে পড়ছে না।
এ বিষয়ে কিশোরগঞ্জ পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিদর্শক মো. আবু সাঈদ বলেন, পরিবেশ আইনে কোন পর্যটক বা ব্যক্তিকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা করা যায় না। এর জন্য স্থানীয় প্রশাসনের সচেতনতামূলক অভিযান চালাতে হবে। এ ছাড়া নাগরিক সচেতনতা ছাড়া পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়। তবে হাওর দূষণ রোধে দ্রুতই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে